০৮:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪

আজ মহানায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী

আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি মহানায়ক এসএস আসলাম তালুকদার মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার পুরো নাম সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার, তবে তিনি সবার কাছে নায়ক মান্না নামে পরিচিত। ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই সুপারস্টার মারা যান। দিনটি উপলক্ষে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে দিনব্যাপী বেশকিছু আয়োজন রাখা হয়েছে।

১৯৬৪ সালের ১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গায় নায়ক মান্না জন্মগ্রহণ করেন । নিজ এলাকায় স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করে ঢাকা কলেজে স্নাতকে ভর্তি হন মান্না। ১৯৮৪ সালে তিনি এফডিসির নতুন মুখের সন্ধান কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রের জগতে আসেন।

নায়করাজ রাজ্জাক মান্নাকে প্রথম চলচ্চিত্রে সুযোগ করে দেন। ‘তওবা’র মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে তার। এরপর একের পর এক ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে সেরা নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন মান্না।

অভিনয় জীবনে তিন শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন মান্না। একসময় বড় পর্দায় চিত্রনায়ক মান্নার সিনেমা মানেই ছিল হলভর্তি দর্শক আর সফল ব্যবসা। দেশের চলচ্চিত্র যখন অশ্লীলতার সংকটে পড়েছিল, তখন সুস্থ ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের অঙ্গীকার নিয়ে মান্না গঠন করেন ‘কৃতাঞ্জলী চলচ্চিত্র’ নামে একটি প্রযোজনা সংস্থা। তার প্রযোজনায় তৈরি হয় ‘লুটতরাজ’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’সহ অনেক ব্যবসাসফল ও প্রশংসিত সিনেমা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

আজ মহানায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী

প্রকাশিত : ০২:৪০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি মহানায়ক এসএস আসলাম তালুকদার মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার পুরো নাম সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার, তবে তিনি সবার কাছে নায়ক মান্না নামে পরিচিত। ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই সুপারস্টার মারা যান। দিনটি উপলক্ষে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে দিনব্যাপী বেশকিছু আয়োজন রাখা হয়েছে।

১৯৬৪ সালের ১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গায় নায়ক মান্না জন্মগ্রহণ করেন । নিজ এলাকায় স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করে ঢাকা কলেজে স্নাতকে ভর্তি হন মান্না। ১৯৮৪ সালে তিনি এফডিসির নতুন মুখের সন্ধান কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রের জগতে আসেন।

নায়করাজ রাজ্জাক মান্নাকে প্রথম চলচ্চিত্রে সুযোগ করে দেন। ‘তওবা’র মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে তার। এরপর একের পর এক ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে সেরা নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন মান্না।

অভিনয় জীবনে তিন শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন মান্না। একসময় বড় পর্দায় চিত্রনায়ক মান্নার সিনেমা মানেই ছিল হলভর্তি দর্শক আর সফল ব্যবসা। দেশের চলচ্চিত্র যখন অশ্লীলতার সংকটে পড়েছিল, তখন সুস্থ ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের অঙ্গীকার নিয়ে মান্না গঠন করেন ‘কৃতাঞ্জলী চলচ্চিত্র’ নামে একটি প্রযোজনা সংস্থা। তার প্রযোজনায় তৈরি হয় ‘লুটতরাজ’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’সহ অনেক ব্যবসাসফল ও প্রশংসিত সিনেমা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব