২০০৯ সালের আগস্টের মাঝামাঝি বুলাওয়ের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৯৪ রানের ইনিংস খেলেন চালর্স কভেন্ট্রি। জিম্বাবুয়ের এই ব্যাটসম্যানের অপরাজিত ইনিংসটি ম্লান হয়েছিল সেদিন। ৩১২ রানের লক্ষ্য টপকে জিতে যায় টাইগাররা। মূলত তামিম ইকবালের করা ১৫৪ রানের ইনিংসেই জয় এসেছিল। যা ছিল ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। ১১ বছর পর এসে রেকর্ডটি ভেঙেছেন তামিম নিজেই। মজার বিষয় হচ্ছে প্রতিপক্ষটাও একই। মঙ্গলবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৫৮ রানের ইনিংস খেলেছেন বাম-হাতি এই ওপেনার।
চারিদিকে যখন তামিমকে নিয়ে সমালোচনা চলছে, ঠিক এমন মুহূর্তে তার ব্যাট থেকে এলো দুর্দান্ত এক ইনিংস। ২০০৯ সালে ১৫৪ রান করতে বল খরচ করেছিলেন ১৩৮। সাতটি চার ও ছয়টি ছক্কা এসেছিল তার ব্যাট থেকে।
এদিন ১৫৮ রান করতে দুই বল কম খেলেছেন। ২০টি চার ও তিনটি ছক্কায় ইনিংসটি সাজান এই ওপেনার। ফিরে যান কার্ল মুম্বার বলে।
৪৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে লং অফে থাকা তিনোটেন্ডা মুতোমবোদজির হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনি।
২০১৮ সালে দুবাইতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫০ বলে ১৪৪ রানের ইনিংস খেলেন মুশফিকুর রহিম। একই বছর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইমরুল কায়েসের ব্যাট থেকেও আসে ১৪৪ রানের ইনিংস। ইমরুল খেলেছিলেন ১৪০ বল।
২০০৭ সালে সাকিব আল হাসানের ব্যাট থেকে ১৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংস এসেছি। কানাডার বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অ্যান্টিগায় ১৫৪ বলে এই ইনিংস খেলেন তিনি। যা বাংলাদেশের হয়ে পঞ্চম সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের রেকর্ড।
বিজনেস বাংলাদেশ/ বিএইচ