০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

‘আনুশকা আমার শক্তির স্তম্ভ’

বিরাট কোহলির জীবনে ‘শক্তির স্তম্ভ’ তার স্ত্রী অনুশকা শর্মা। সম্প্রতি ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার মার্ক নিকোলাসের পডকাস্টে নিজেই জানালেন একথা।

এই অনুষ্ঠানে বিরাট বলছিলেন, কীভাবে ২০১৪-র ইংল্যান্ড সফর তার জীবনে দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছিল। সেই সফরে ভারত-অধিনায়ক পাঁচ টেস্টে করেছিলেন মাত্র ১৩৪ রান। তখন তিনি এতটাই মানসিক অবসাদে ভুগেছিলেন যে, নিজেকে বিশ্বের সব চেয়ে নিঃসঙ্গ মানুষ ভাবতেন।

ইংল্যান্ডে ব্যর্থতার পরেই অস্ট্রেলিয়া সফরে মিচেল জনসনদের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজে অবিশ্বাস্য ৬৯৭ রান করেন। যার মধ্যে ছিল চারটি সেঞ্চুরি। ভারতের কিংবদন্তি এই ব্যাটসম্যান জানান, কীভাবে স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনা করে মানসিক জটিলতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আনুশকার সঙ্গে প্রাণ খুলে প্রচুর কথা বলেছিলাম। আলোচনা করেছিলাম, কীভাবে সব ধরনের নেতিবাচক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। আনুশকা আমার শক্তির স্তম্ভ। তার একটা কারণ ও নিজেই এমন একটা উচ্চতায় পৌঁছেছে যেখানে নানা ধরনের নেতিবাচক ব্যাপারের মুখোমুখি হতে হয়। ও যেমন আমার দিকটা বোঝে, তেমন আমি বুঝতে পারি ওর দিকটা।’

কোহলি যোগ করেছেন, ‘আমি কী ভাবছি, কোন অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, সেটা বোঝার মতো একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছি। জানি না আনুশকা আমার জীবনে না এলে, জীবনের কঠিন পরিস্থিতিগুলো সামলাতে পারতাম কি না।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

মুরাদনগরের সাবেক ৫বারের এমপি কায়কোবাদের অপেক্ষায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ

‘আনুশকা আমার শক্তির স্তম্ভ’

প্রকাশিত : ১০:৩৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিরাট কোহলির জীবনে ‘শক্তির স্তম্ভ’ তার স্ত্রী অনুশকা শর্মা। সম্প্রতি ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার মার্ক নিকোলাসের পডকাস্টে নিজেই জানালেন একথা।

এই অনুষ্ঠানে বিরাট বলছিলেন, কীভাবে ২০১৪-র ইংল্যান্ড সফর তার জীবনে দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছিল। সেই সফরে ভারত-অধিনায়ক পাঁচ টেস্টে করেছিলেন মাত্র ১৩৪ রান। তখন তিনি এতটাই মানসিক অবসাদে ভুগেছিলেন যে, নিজেকে বিশ্বের সব চেয়ে নিঃসঙ্গ মানুষ ভাবতেন।

ইংল্যান্ডে ব্যর্থতার পরেই অস্ট্রেলিয়া সফরে মিচেল জনসনদের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজে অবিশ্বাস্য ৬৯৭ রান করেন। যার মধ্যে ছিল চারটি সেঞ্চুরি। ভারতের কিংবদন্তি এই ব্যাটসম্যান জানান, কীভাবে স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনা করে মানসিক জটিলতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আনুশকার সঙ্গে প্রাণ খুলে প্রচুর কথা বলেছিলাম। আলোচনা করেছিলাম, কীভাবে সব ধরনের নেতিবাচক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। আনুশকা আমার শক্তির স্তম্ভ। তার একটা কারণ ও নিজেই এমন একটা উচ্চতায় পৌঁছেছে যেখানে নানা ধরনের নেতিবাচক ব্যাপারের মুখোমুখি হতে হয়। ও যেমন আমার দিকটা বোঝে, তেমন আমি বুঝতে পারি ওর দিকটা।’

কোহলি যোগ করেছেন, ‘আমি কী ভাবছি, কোন অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, সেটা বোঝার মতো একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছি। জানি না আনুশকা আমার জীবনে না এলে, জীবনের কঠিন পরিস্থিতিগুলো সামলাতে পারতাম কি না।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার