০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

সঙ্গীনীকে বোঝার উপায়

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ও মধুর বন্ধন ভালবাসার বন্ধন। নিজের সঙ্গীনীকে খুব ভালোবাসেন অথচ বুঝতে পারছেন না মেয়ে সঙ্গীনীটি কেমন ভালোবাসে আপনাকে? তাহলে কিছু লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারবেন আপনার সঙ্গীনী আপনাকে কতটা ভালোবাসে।

লক্ষণ গুলো দেখে নিন-

১. শত অসুবিধা হলেও আপনার জন্য সব সময়েই রয়েছেন তিনি। ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে আপনার কথা শুনবেন তিনি। তিনি জানেন, কর্মজীবন ও ব্যক্তিগত জীবন কী ভাবে ব্যালেন্স করতে হয়। প্রয়োজন শুধু একটু ধৈর্যের।

২. আপনার সঙ্গিনী বিনা দ্বিধায় আপনাকে মেনে নেবেন, আপনার সব দোষ-গুণ সমেত।

৩. দু’জনের ভবিষ্যৎ নিয়ে মাঝেমধ্যেই কথা বলেন আপনার সঙ্গিনী। তিনি যে আপনার সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান, এ ক্ষেত্রে তা বলাই বাহুল্য।

৪. দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হতেই পারে। কিন্তু, আপনার সঙ্গিনী এমন তুচ্ছ কারণে কখনওই সম্পর্কে ইতি টানবেন না। বরং তিনি চেষ্টা করবেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার।

৫. আপনি সমস্যায় পড়লে আপনার সঙ্গিনীই হয় আপনার সব থেকে কাছের মানুষ। আপনার সমস্যার কথা যেমন শুনবেন, তেমনই সত্যি কথা বলতেও পিছ পা হবেন না।

৬. কোনও ব্যাপারে নিজে সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে, আপনার কাছেই আসবেন তিনি। অর্থাৎ, তাঁর সব কিছুই তিনি শেয়ার করতে পছন্দ করেন শুধু আপনার সঙ্গে।

৭. আপনার জীবনের নানা ওঠা-পড়ার সময় আপনার পাশেই ছিলেন তিনি। আপনার দৈনন্দিন জীবনের সব সমস্যার কথাই তাঁর জানা। তাও যথেষ্ট কেয়ার করেন আপনার।

ট্যাগ :

রামগঞ্জে হতদরিদ্র হৃদয়ের স্বপ্ন পুরন করবে স্মার্ট জহির

সঙ্গীনীকে বোঝার উপায়

প্রকাশিত : ০৩:২৯:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মে ২০১৮

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ও মধুর বন্ধন ভালবাসার বন্ধন। নিজের সঙ্গীনীকে খুব ভালোবাসেন অথচ বুঝতে পারছেন না মেয়ে সঙ্গীনীটি কেমন ভালোবাসে আপনাকে? তাহলে কিছু লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারবেন আপনার সঙ্গীনী আপনাকে কতটা ভালোবাসে।

লক্ষণ গুলো দেখে নিন-

১. শত অসুবিধা হলেও আপনার জন্য সব সময়েই রয়েছেন তিনি। ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে আপনার কথা শুনবেন তিনি। তিনি জানেন, কর্মজীবন ও ব্যক্তিগত জীবন কী ভাবে ব্যালেন্স করতে হয়। প্রয়োজন শুধু একটু ধৈর্যের।

২. আপনার সঙ্গিনী বিনা দ্বিধায় আপনাকে মেনে নেবেন, আপনার সব দোষ-গুণ সমেত।

৩. দু’জনের ভবিষ্যৎ নিয়ে মাঝেমধ্যেই কথা বলেন আপনার সঙ্গিনী। তিনি যে আপনার সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান, এ ক্ষেত্রে তা বলাই বাহুল্য।

৪. দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হতেই পারে। কিন্তু, আপনার সঙ্গিনী এমন তুচ্ছ কারণে কখনওই সম্পর্কে ইতি টানবেন না। বরং তিনি চেষ্টা করবেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার।

৫. আপনি সমস্যায় পড়লে আপনার সঙ্গিনীই হয় আপনার সব থেকে কাছের মানুষ। আপনার সমস্যার কথা যেমন শুনবেন, তেমনই সত্যি কথা বলতেও পিছ পা হবেন না।

৬. কোনও ব্যাপারে নিজে সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে, আপনার কাছেই আসবেন তিনি। অর্থাৎ, তাঁর সব কিছুই তিনি শেয়ার করতে পছন্দ করেন শুধু আপনার সঙ্গে।

৭. আপনার জীবনের নানা ওঠা-পড়ার সময় আপনার পাশেই ছিলেন তিনি। আপনার দৈনন্দিন জীবনের সব সমস্যার কথাই তাঁর জানা। তাও যথেষ্ট কেয়ার করেন আপনার।