০৯:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

২১ দিনের জন্য লকডাউন হচ্ছে ওয়ারী

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

আগামী শনিবার (৪ জুলাই) ভোর ৬টা থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ারী এলাকা লকডাউন করা হবে। ২৫ জুলাই পর্যন্ত মোট ২১ দিন লকডাউন কার্যকর থাকবে। মঙ্গলবার (৩০ জুন) বিকালে দক্ষিণ সিটির নগর ভবনে লকডাউন বিষয়ক কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বিতীয় সভা শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তিনি জানান, এখানে সার্বিকভাবে সবকিছুই বন্ধ থাকবে, শুধু ওষুধের দোকান খোলা থাকবে। দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সমন্বয় করে সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। ২৫ জুলাই পর্যন্ত ২১ দিন লকডাউন বাস্তবায়ন করবো।

মেয়র বলেন, যাতায়াত সুবিধার জন্য ওয়ারী এলাকার দুটি পথ খোলা থাকবে। বাকি পথগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেখানে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হবে। নমুনা সংগ্রহ করার জন্য বুথ থাকবে এবং সিটি করপোরেশনের মহানগর জেনারেল হাসপাতালে আক্রান্তদের জন্য আইসোলেশন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

তিনি আরও বলেন, ওয়ারী এলাকায় সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী সরবরাহের জন্য মীনাবাজার ও স্বপ্নসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা করা হবে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে যেসব এসওপি দেওয়া হয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে পালন করা হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

রংপুরে রেল স্টেশনে বৈষম্য উন্নয়ন হয়নি,প্রতিবাদে অবরোধ

২১ দিনের জন্য লকডাউন হচ্ছে ওয়ারী

প্রকাশিত : ০৬:১৬:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুন ২০২০

আগামী শনিবার (৪ জুলাই) ভোর ৬টা থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ারী এলাকা লকডাউন করা হবে। ২৫ জুলাই পর্যন্ত মোট ২১ দিন লকডাউন কার্যকর থাকবে। মঙ্গলবার (৩০ জুন) বিকালে দক্ষিণ সিটির নগর ভবনে লকডাউন বিষয়ক কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বিতীয় সভা শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তিনি জানান, এখানে সার্বিকভাবে সবকিছুই বন্ধ থাকবে, শুধু ওষুধের দোকান খোলা থাকবে। দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সমন্বয় করে সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। ২৫ জুলাই পর্যন্ত ২১ দিন লকডাউন বাস্তবায়ন করবো।

মেয়র বলেন, যাতায়াত সুবিধার জন্য ওয়ারী এলাকার দুটি পথ খোলা থাকবে। বাকি পথগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেখানে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হবে। নমুনা সংগ্রহ করার জন্য বুথ থাকবে এবং সিটি করপোরেশনের মহানগর জেনারেল হাসপাতালে আক্রান্তদের জন্য আইসোলেশন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

তিনি আরও বলেন, ওয়ারী এলাকায় সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী সরবরাহের জন্য মীনাবাজার ও স্বপ্নসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা করা হবে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে যেসব এসওপি দেওয়া হয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে পালন করা হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার