১১:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় যাচ্ছে আরও ৮০ টন ইলিশ

কলকাতায় আজ সোমবার নতুন করে আরও ৮০ টন ইলিশ যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানি হবে পশ্চিমবঙ্গে। এখন পর্যন্ত ৪২১ টন গেছে। আজকের চালানটি যাওয়ার পর হবে ৫০১ টন। বাকি ইলিশ আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পৌঁছাবে। কলকাতার ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ আজ সোমবার সকালে এ কথা বলেছেন।
দুর্গাপুজোকে সামনে রেখে ভারতে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশের ৯টি রপ্তানিকারক সংস্থাকে এই মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। সেই মাছের প্রথম চালান ২০ মেট্রিক টন গত ১৪ সেপ্টেম্বর রপ্তানি হয়। এরপর প্রতিদিন ইলিশ যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলসীমান্ত পথ দিয়ে।

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ আজ সোমবার বলেন, কালও আসবে ইলিশ। এসব ইলিশ প্রতিদিনই পৌঁছে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের বারাসাত, পাতিপুকুর, শিয়ালদহ এবং হাওড়ার পাইকারি মাছের বাজারে। পৌঁছে যাচ্ছে রাজ্যের শিলিগুড়ি সহ অন্য সব বাজারেও।

কলকাতায় আসার পর এই ইলিশের পাইকারি নিলামে বিক্রি হয়। তিনি আরও বলেছেন, এবারে পশ্চিমবঙ্গে আসা ইলিশের সাইজ ৬০০ থেকে ১ কেজি ২০০ গ্রামের। পাইকারি বাজারে গতকাল দর ছিল প্রতি কেজি ৬০০ রুপি থেকে ১ হাজার ৩০০ রুপি। ইলিশের দাম বেশি থাকায় এবার ছোটখাটো ইলিশের বাজারে বাংলাদেশের ইলিশ মিলছে না। তবে মিলছে স্থানীয় ইলিশ।

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, এই ইলিশের বেশির ভাগ আসছে বরিশাল ও চাঁদপুর থেকে।

২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এর আগে গত বছর পূজার সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পশ্চিমবঙ্গে ৫০০ টন ইলিশ রপ্তানির ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত

জনপ্রিয়

৩৫ বছরে এমন ভয়াবহ বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী !

বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় যাচ্ছে আরও ৮০ টন ইলিশ

প্রকাশিত : ০৯:৪৯:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০

কলকাতায় আজ সোমবার নতুন করে আরও ৮০ টন ইলিশ যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানি হবে পশ্চিমবঙ্গে। এখন পর্যন্ত ৪২১ টন গেছে। আজকের চালানটি যাওয়ার পর হবে ৫০১ টন। বাকি ইলিশ আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পৌঁছাবে। কলকাতার ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ আজ সোমবার সকালে এ কথা বলেছেন।
দুর্গাপুজোকে সামনে রেখে ভারতে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশের ৯টি রপ্তানিকারক সংস্থাকে এই মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। সেই মাছের প্রথম চালান ২০ মেট্রিক টন গত ১৪ সেপ্টেম্বর রপ্তানি হয়। এরপর প্রতিদিন ইলিশ যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলসীমান্ত পথ দিয়ে।

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ আজ সোমবার বলেন, কালও আসবে ইলিশ। এসব ইলিশ প্রতিদিনই পৌঁছে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের বারাসাত, পাতিপুকুর, শিয়ালদহ এবং হাওড়ার পাইকারি মাছের বাজারে। পৌঁছে যাচ্ছে রাজ্যের শিলিগুড়ি সহ অন্য সব বাজারেও।

কলকাতায় আসার পর এই ইলিশের পাইকারি নিলামে বিক্রি হয়। তিনি আরও বলেছেন, এবারে পশ্চিমবঙ্গে আসা ইলিশের সাইজ ৬০০ থেকে ১ কেজি ২০০ গ্রামের। পাইকারি বাজারে গতকাল দর ছিল প্রতি কেজি ৬০০ রুপি থেকে ১ হাজার ৩০০ রুপি। ইলিশের দাম বেশি থাকায় এবার ছোটখাটো ইলিশের বাজারে বাংলাদেশের ইলিশ মিলছে না। তবে মিলছে স্থানীয় ইলিশ।

সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, এই ইলিশের বেশির ভাগ আসছে বরিশাল ও চাঁদপুর থেকে।

২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এর আগে গত বছর পূজার সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পশ্চিমবঙ্গে ৫০০ টন ইলিশ রপ্তানির ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত