০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে আসছে ৬০টি নতুন প্রকল্প

করোনাভাইরাস এসে দেখিয়েছে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশার চিত্র। করোনা না এলে বোঝাই যেত না বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের আসল চিত্র। এই মহামারিতে ফুটে উঠেছে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রকৃত হাল। হাসপাতালে সিট নেই, আইসিইউ শয্যার অপ্রতুলতা, হাসপাতালগুলোতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থার অভাব, এমনকি ভেন্টিলেশনের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে অনেকদিন। ফলে করোনা মহামারিতে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগ আসছে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে।

এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতে আসছে ৬০টি নতুন উন্নয়ন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্পের তালিকায় এগুলো যুক্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। পর্যায়ক্রমে গুরুত্ব বিবেচনায় পুরো অর্থবছরে এই তালিকা থেকে প্রকল্প প্রক্রিয়াকরণ করে তা অনুমোদনের সুপারিশ করা হবে বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা বিভাগের সদ্য সাবেক সিনিয়র সচিব মো. নূরুল আমিন বলেন, এই তালিকায় প্রকল্প থাকলে অনেক সুবিধা হয়। একে নতুন প্রকল্পের পাইপলাইন বলে। করোনার কারণে এডিপি তৈরির আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই সম্ভব হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে যা পাঠানো হয়েছে আমরা তাই অন্তর্ভুক্ত করেছি। তবে আসছে জুলাইয়ে পরিকল্পনা কমিশন থেকে এসব প্রকল্প যাচাই-বাছাই করা হবে। তারপর গুরুত্ব অনুযায়ী অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করা হবে। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে থাকা প্রকল্পগুলো আগে পর্যায়ক্রমে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াকরণ করা হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতের মোট ৬০টি প্রকল্পে মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকল্প রয়েছে পাঁচটি। এগুলোর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। এ ছাড়া বাংলাদেশ পুলিশের দুটি প্রকল্পের ব্যয় হবে ১ হাজার ৪৩৬ কোটি টাকা। কোস্ট গার্ডের একটি প্রকল্পে ব্যয় ১১৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ১১টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ১২ হাজার ৭৩০ কোটি ৪১ লাখ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ১৯টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।

এছাড়া মাদকদ্রব্য নিয়স্ত্রণ অধিদফতরের একটি প্রকল্পের ব্যয় ১০২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ১৮টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ১৯ হাজার ৭৫২ কোটি এবং জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ সাব-সেক্টরের তিনটি প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৮৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

নতুন প্রকল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে, জেলা সদর হাসপাতালে ৩০ শয্যার আইসিইউ ও সিসিইউ স্থাপন প্রকল্প, ঢাকা শিশু হাসপাতাল সম্প্রসারণ-২, বিভাগীয় পর্যায়ে নির্বাচিত হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ কার্ডিয়াক ইউনিট স্থাপন, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধিকতর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, ইউনিয়ন পর্যায়ে ডাক্তার ও নার্সদের জন্য ডরমেটরি নির্মাণ, ঢাকার মিরপুরের দারুস সালামে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইউনিট-২ স্থাপন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডায়ালাইসি সেন্টার স্থাপন, চিকিৎসাসেবা ও বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের উন্নয়ন, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাদি সম্প্রসারণ, কোস্ট গার্ড ও স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনে (মোংলা, বাগেরহাট) একটি ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল নির্মাণ, রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ এবং বাংলাদেশ পুলিশের সাতটি বিভাগীয় হাসপাতালের আধুনিকায়ন।

এছাড়া স্বাস্থ্যখাতের আরও কয়েকটি নতুন প্রকল্প হচ্ছে- সিএমএইচ, ঢাকা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন (তৃতীয় পর্যায়), ঢাকা সিএমএইচে ক্যানসার সেন্টার নির্মাণ (দ্বিতীয় পর্যায়), স্যার সলিমুল্লা মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবকাঠামো উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, পুরনো মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হোস্টেল নির্মাণ, কিরারানোকাই মা ও শিশু বিশেষায়িত হাসাপাতাল কুড়িগ্রাম স্থাপন, রংপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল স্থাপন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন মেডিসিন হাসপাতাল স্থাপন, রংপুর ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ সম্প্রসারণ, সিরাজগঞ্জ ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল স্থাপন, নোয়াখালী ন্যাশনাল হার্ট হাসপাতাল নির্মাণ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সম্প্রসারণ, জেলা পর্যায়ে মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থাপন প্রকল্প, খুলনা ও সিলেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্প্রসারণ, ন্যাশনাল চিলড্রেন হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ স্থাপন, সিলেট কিডনি হাসপাতাল স্থাপন এবং টাঙ্গাইল জেলায় একটি ডায়াবেটিক হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্প।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এসএম

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে আসছে ৬০টি নতুন প্রকল্প

প্রকাশিত : ০৫:৪৯:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০

করোনাভাইরাস এসে দেখিয়েছে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশার চিত্র। করোনা না এলে বোঝাই যেত না বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের আসল চিত্র। এই মহামারিতে ফুটে উঠেছে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রকৃত হাল। হাসপাতালে সিট নেই, আইসিইউ শয্যার অপ্রতুলতা, হাসপাতালগুলোতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থার অভাব, এমনকি ভেন্টিলেশনের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে অনেকদিন। ফলে করোনা মহামারিতে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগ আসছে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে।

এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতে আসছে ৬০টি নতুন উন্নয়ন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্পের তালিকায় এগুলো যুক্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। পর্যায়ক্রমে গুরুত্ব বিবেচনায় পুরো অর্থবছরে এই তালিকা থেকে প্রকল্প প্রক্রিয়াকরণ করে তা অনুমোদনের সুপারিশ করা হবে বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা বিভাগের সদ্য সাবেক সিনিয়র সচিব মো. নূরুল আমিন বলেন, এই তালিকায় প্রকল্প থাকলে অনেক সুবিধা হয়। একে নতুন প্রকল্পের পাইপলাইন বলে। করোনার কারণে এডিপি তৈরির আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই সম্ভব হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে যা পাঠানো হয়েছে আমরা তাই অন্তর্ভুক্ত করেছি। তবে আসছে জুলাইয়ে পরিকল্পনা কমিশন থেকে এসব প্রকল্প যাচাই-বাছাই করা হবে। তারপর গুরুত্ব অনুযায়ী অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করা হবে। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে থাকা প্রকল্পগুলো আগে পর্যায়ক্রমে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াকরণ করা হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতের মোট ৬০টি প্রকল্পে মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকল্প রয়েছে পাঁচটি। এগুলোর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। এ ছাড়া বাংলাদেশ পুলিশের দুটি প্রকল্পের ব্যয় হবে ১ হাজার ৪৩৬ কোটি টাকা। কোস্ট গার্ডের একটি প্রকল্পে ব্যয় ১১৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ১১টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ১২ হাজার ৭৩০ কোটি ৪১ লাখ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ১৯টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।

এছাড়া মাদকদ্রব্য নিয়স্ত্রণ অধিদফতরের একটি প্রকল্পের ব্যয় ১০২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ১৮টি প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ১৯ হাজার ৭৫২ কোটি এবং জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ সাব-সেক্টরের তিনটি প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৮৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

নতুন প্রকল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে, জেলা সদর হাসপাতালে ৩০ শয্যার আইসিইউ ও সিসিইউ স্থাপন প্রকল্প, ঢাকা শিশু হাসপাতাল সম্প্রসারণ-২, বিভাগীয় পর্যায়ে নির্বাচিত হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ কার্ডিয়াক ইউনিট স্থাপন, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধিকতর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, ইউনিয়ন পর্যায়ে ডাক্তার ও নার্সদের জন্য ডরমেটরি নির্মাণ, ঢাকার মিরপুরের দারুস সালামে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইউনিট-২ স্থাপন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডায়ালাইসি সেন্টার স্থাপন, চিকিৎসাসেবা ও বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের উন্নয়ন, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাদি সম্প্রসারণ, কোস্ট গার্ড ও স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনে (মোংলা, বাগেরহাট) একটি ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল নির্মাণ, রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ এবং বাংলাদেশ পুলিশের সাতটি বিভাগীয় হাসপাতালের আধুনিকায়ন।

এছাড়া স্বাস্থ্যখাতের আরও কয়েকটি নতুন প্রকল্প হচ্ছে- সিএমএইচ, ঢাকা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন (তৃতীয় পর্যায়), ঢাকা সিএমএইচে ক্যানসার সেন্টার নির্মাণ (দ্বিতীয় পর্যায়), স্যার সলিমুল্লা মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবকাঠামো উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, পুরনো মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হোস্টেল নির্মাণ, কিরারানোকাই মা ও শিশু বিশেষায়িত হাসাপাতাল কুড়িগ্রাম স্থাপন, রংপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল স্থাপন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন মেডিসিন হাসপাতাল স্থাপন, রংপুর ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ সম্প্রসারণ, সিরাজগঞ্জ ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল স্থাপন, নোয়াখালী ন্যাশনাল হার্ট হাসপাতাল নির্মাণ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সম্প্রসারণ, জেলা পর্যায়ে মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থাপন প্রকল্প, খুলনা ও সিলেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্প্রসারণ, ন্যাশনাল চিলড্রেন হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ স্থাপন, সিলেট কিডনি হাসপাতাল স্থাপন এবং টাঙ্গাইল জেলায় একটি ডায়াবেটিক হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্প।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এসএম