০৪:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

‘আপনারা কেউ বিষয়টি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ করবেন না’

আজ নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়নপত্র তুলতে পারলেন না আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। চিত্রনায়ক ফারুকের ঢাকা-১৭ আসনে তিনি প্রার্থী হতে দুপুরে নির্বাচন কমিশনে যান এবং উপসচিব, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার (ঢাকা) মোঃ মুনীর হোসাইন খানের সঙ্গে মনোনয়নপত্র নিয়ে কথা বলেন। মুনীর হোসাইন গণমাধ্যমের সামনেই হিরো আলমকে অনলাইনে ফর্ম ফিলাপের পরামর্শ দেন এবং নির্বাচেনের কিছু নির্দেশিকা হাতে তুলে দেন। আর সঙ্গত কারনে আজ মনোনয়ন পত্র তুলতে পারলেন তিনি।
এ ব্যাপারে হিরো আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আপনারা কেউ বিষয়টি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ করবেন না। এটা আমার দোষ নয়, সিস্টেম পাল্টিয়েছে আমাকে আগে জানায়নি। আমি
সবার দোয়া চাই। প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে জিতে ফারুক ভাইয়ের অসমাপ্ত কাজ সম্পাদন করতে পারি।

হিরো আলম আরো বলেন, নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কে ভাইটাল, কে ভাইটাল না, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমি হিরো আলম প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউকে গুনি না।

জেলা নির্বাচন অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হিরো আলম।

চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ক্রিকেটার সাকিবসহ অনেক ভাইটাল ব্যক্তির প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন রয়েছে, এমন ভাইটাল প্রার্থীদের বিরুদ্ধে জেতার আশা করেন কি না? জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন-আপনাদের কী মনে হয়? তাদের থেকে আমি হিরো আলম কম ভাইটাল নাকি? আমি কাউকে গুনবো না। নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কে ভাইটাল, কে দাঁড়ালো, কে এলো না, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমি হিরো আলম ভাইটাল হয়ে তাদের বিরুদ্ধে আসছি।

তিনি বলেন, আমি বগুড়ায় নির্বাচন করতে গিয়ে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন চলচ্চিত্র জগতের মিয়া ভাই ফারুক ভাই। তিনি মিডিয়া ব্যক্তি। তিনি নানা কারণে এলাকায় কাজ করতে পারেননি। আমিও মিডিয়াকর্মী। সেজন্য তার অসমাপ্ত কাজগুলো করতে চাই। অনেকে হয়তো মনে করেন, হিরো আলমকে হয়তো শুধু রিকশা-ভ্যান চালকরাই ভালোবাসেন। কয়েকদিন ধরে এ আসনে নিজে নিজে ঘুরেছি। দেখেছি বেশি কাজ হয়নি। আগামী ৪/৫ মাসে দেখি কিছু করতে পারি কি না? সেই চিন্তা থেকেই নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার চিন্তা।

হিরো আলম আরও বলেন, ঢাকা-১৭ আসন ঘুরে দেখলাম। এলাকার মানুষজন তো আমাকে আশ্বস্তই করলেন। সবাই বলছেন তুমি আসো আমরা তোমাকে চাই। সাহস পেয়েই নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছি। আমি বস্তির ছেলে অনেকেই গালি দিয়ে বলে। ভাষানটেক, মহাখালী কড়াই বস্তি এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।

বিজনেস বাংলাদেশ/ bh

 

ট্যাগ :

‘আপনারা কেউ বিষয়টি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ করবেন না’

প্রকাশিত : ০৯:৩৬:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩

আজ নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়নপত্র তুলতে পারলেন না আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। চিত্রনায়ক ফারুকের ঢাকা-১৭ আসনে তিনি প্রার্থী হতে দুপুরে নির্বাচন কমিশনে যান এবং উপসচিব, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার (ঢাকা) মোঃ মুনীর হোসাইন খানের সঙ্গে মনোনয়নপত্র নিয়ে কথা বলেন। মুনীর হোসাইন গণমাধ্যমের সামনেই হিরো আলমকে অনলাইনে ফর্ম ফিলাপের পরামর্শ দেন এবং নির্বাচেনের কিছু নির্দেশিকা হাতে তুলে দেন। আর সঙ্গত কারনে আজ মনোনয়ন পত্র তুলতে পারলেন তিনি।
এ ব্যাপারে হিরো আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আপনারা কেউ বিষয়টি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ করবেন না। এটা আমার দোষ নয়, সিস্টেম পাল্টিয়েছে আমাকে আগে জানায়নি। আমি
সবার দোয়া চাই। প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে জিতে ফারুক ভাইয়ের অসমাপ্ত কাজ সম্পাদন করতে পারি।

হিরো আলম আরো বলেন, নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কে ভাইটাল, কে ভাইটাল না, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমি হিরো আলম প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউকে গুনি না।

জেলা নির্বাচন অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হিরো আলম।

চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ক্রিকেটার সাকিবসহ অনেক ভাইটাল ব্যক্তির প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন রয়েছে, এমন ভাইটাল প্রার্থীদের বিরুদ্ধে জেতার আশা করেন কি না? জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন-আপনাদের কী মনে হয়? তাদের থেকে আমি হিরো আলম কম ভাইটাল নাকি? আমি কাউকে গুনবো না। নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কে ভাইটাল, কে দাঁড়ালো, কে এলো না, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমি হিরো আলম ভাইটাল হয়ে তাদের বিরুদ্ধে আসছি।

তিনি বলেন, আমি বগুড়ায় নির্বাচন করতে গিয়ে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন চলচ্চিত্র জগতের মিয়া ভাই ফারুক ভাই। তিনি মিডিয়া ব্যক্তি। তিনি নানা কারণে এলাকায় কাজ করতে পারেননি। আমিও মিডিয়াকর্মী। সেজন্য তার অসমাপ্ত কাজগুলো করতে চাই। অনেকে হয়তো মনে করেন, হিরো আলমকে হয়তো শুধু রিকশা-ভ্যান চালকরাই ভালোবাসেন। কয়েকদিন ধরে এ আসনে নিজে নিজে ঘুরেছি। দেখেছি বেশি কাজ হয়নি। আগামী ৪/৫ মাসে দেখি কিছু করতে পারি কি না? সেই চিন্তা থেকেই নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার চিন্তা।

হিরো আলম আরও বলেন, ঢাকা-১৭ আসন ঘুরে দেখলাম। এলাকার মানুষজন তো আমাকে আশ্বস্তই করলেন। সবাই বলছেন তুমি আসো আমরা তোমাকে চাই। সাহস পেয়েই নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছি। আমি বস্তির ছেলে অনেকেই গালি দিয়ে বলে। ভাষানটেক, মহাখালী কড়াই বস্তি এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।

বিজনেস বাংলাদেশ/ bh