০১:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
গোপালগঞ্জের শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নয় দফা দাবিতে একাডেমিক ভবনের তালা দিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

নয় দফা দাবিতে একাডেমিক ভবনের তালা বন্ধ করে আন্দোলন করেছে গোপালগঞ্জের শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা বলছেন দাবি আদায় না হলে তারা একাডেমিক সকল কার্যক্রম বন্ধ করে বৃহৎ আন্দোলনে যাবেন।

বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রধান ফটোকে সমানে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। পরে প্রধান ফটক তালা বন্ধ করে এ আন্দোলন শুরু করে।

এ সময় তারা বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড প্রদর্শন করেন এবং বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেয়। পরে আন্দোলনের কথা জানতে পেরে শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার নয়ন চন্দ্র ঘোষ বরিশাল থেকে তাৎক্ষণিক গোপালগঞ্জে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের সাথে বেলা তিনটায় বসেন। পরে শিক্ষার্থীদের এই দাবিসমূহ মেনে নিলে শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তাদের আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেছে, দাবি আদায় না হলে তারা একাডেমিক সকল কার্যক্রম বন্ধ করে বৃহৎ আন্দোলনে যাবেন।

শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার নয়ন চন্দ্র ঘোষ বলেন, তারা যে নয়টি দফা দিয়েছে কিছু যৌক্তিক এবং কিছু অযৌক্তিক। তাদের দেওয়া যৌক্তিক দাবিসমূহ আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যেই সমাধান করবো।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি

জনপ্রিয়

মুরাদনগরের সাবেক ৫বারের এমপি কায়কোবাদের অপেক্ষায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ

গোপালগঞ্জের শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নয় দফা দাবিতে একাডেমিক ভবনের তালা দিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

প্রকাশিত : ০৭:২৯:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪

নয় দফা দাবিতে একাডেমিক ভবনের তালা বন্ধ করে আন্দোলন করেছে গোপালগঞ্জের শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা বলছেন দাবি আদায় না হলে তারা একাডেমিক সকল কার্যক্রম বন্ধ করে বৃহৎ আন্দোলনে যাবেন।

বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রধান ফটোকে সমানে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। পরে প্রধান ফটক তালা বন্ধ করে এ আন্দোলন শুরু করে।

এ সময় তারা বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড প্রদর্শন করেন এবং বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেয়। পরে আন্দোলনের কথা জানতে পেরে শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার নয়ন চন্দ্র ঘোষ বরিশাল থেকে তাৎক্ষণিক গোপালগঞ্জে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের সাথে বেলা তিনটায় বসেন। পরে শিক্ষার্থীদের এই দাবিসমূহ মেনে নিলে শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তাদের আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেছে, দাবি আদায় না হলে তারা একাডেমিক সকল কার্যক্রম বন্ধ করে বৃহৎ আন্দোলনে যাবেন।

শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার নয়ন চন্দ্র ঘোষ বলেন, তারা যে নয়টি দফা দিয়েছে কিছু যৌক্তিক এবং কিছু অযৌক্তিক। তাদের দেওয়া যৌক্তিক দাবিসমূহ আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যেই সমাধান করবো।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি