০৮:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫

গাজা পুনর্গঠনে ৫০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

ছবি: সংগৃহীত

গাজা পুনর্গঠনে ৫০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন শীর্ষ মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ। ট্রাম্পের এই সহযোগী পরামর্শ দিয়েছেন যে, মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশগুলোর জন্য গাজা পুনর্গঠনের তহবিল সংগ্রহ করা কঠিন হবে না। ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই উপত্যকার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস করে দিয়েছে।

সিবিএস নিউজকে উইটকফ বলেন, গাজা পুনর্গঠনে আনুমানিক ৫০ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন। কিছুটা কম হতে পারে আর কিছুটা বেশিও হতে পারে। আমি মনে করি যে এই অঞ্চলে খুব বেশি অর্থ ব্যয় করা হয়নি।

বেশ কিছু মানবাধিকার সংস্থা বলছে, গাজায় ক্ষয়ক্ষতির জন্য দায়ী পক্ষ হিসেবে এর পুনর্গঠনে ইসরায়েলের অর্থ প্রদান করা উচিত।

এদিকে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পরেও গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েল কমপক্ষে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ২৩০ ফিলিস্তিনি। ইসরায়েল ৮০ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে।

ইসরায়েলের দাবি, হামাস যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করায় এর জবাবে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে হামাস।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো কার্যকর রয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, ওয়াশিংটন পরিস্থিতি ‌‘অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ’ রাখার জন্য কাজ করছে।

ডিএস./

 

 

জনপ্রিয়

গাজীপুর রেড ক্রিসেন্ট নির্বাচন: বিএনপি সমর্থিত বাবুল-টুলু প্যানেলের নিরঙ্কুশ জয়

গাজা পুনর্গঠনে ৫০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

প্রকাশিত : ০১:০৯:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

গাজা পুনর্গঠনে ৫০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন শীর্ষ মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ। ট্রাম্পের এই সহযোগী পরামর্শ দিয়েছেন যে, মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশগুলোর জন্য গাজা পুনর্গঠনের তহবিল সংগ্রহ করা কঠিন হবে না। ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই উপত্যকার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস করে দিয়েছে।

সিবিএস নিউজকে উইটকফ বলেন, গাজা পুনর্গঠনে আনুমানিক ৫০ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন। কিছুটা কম হতে পারে আর কিছুটা বেশিও হতে পারে। আমি মনে করি যে এই অঞ্চলে খুব বেশি অর্থ ব্যয় করা হয়নি।

বেশ কিছু মানবাধিকার সংস্থা বলছে, গাজায় ক্ষয়ক্ষতির জন্য দায়ী পক্ষ হিসেবে এর পুনর্গঠনে ইসরায়েলের অর্থ প্রদান করা উচিত।

এদিকে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পরেও গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েল কমপক্ষে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ২৩০ ফিলিস্তিনি। ইসরায়েল ৮০ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে।

ইসরায়েলের দাবি, হামাস যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করায় এর জবাবে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে হামাস।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো কার্যকর রয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, ওয়াশিংটন পরিস্থিতি ‌‘অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ’ রাখার জন্য কাজ করছে।

ডিএস./