০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবিতে বহু আন্দোলন হয়েছে। চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে সুপারিশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের পক্ষে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে তিনি এই সুপারিশ করেছেন। সিদ্ধান্ত কী হবে, সেটি নেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ কোটাধারীদের ক্ষেত্রে তা ৩২ বছর।

চাকরিপ্রত্যাশীদের মধ্যে একটি বড় অংশ দীর্ঘদিন ধরে চাকরিতে আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। কোটপদ্ধতি তুলে দেওয়ার দাবিও ছিল তাদের। তারা বিভিন্ন সময় বলে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ থেকে ৫৯ বছর পর্যন্ত। অর্থাৎ বয়স নয়, যোগ্যতাই একজন প্রার্থীর একমাত্র মাপকাঠি। ওই দেশের আলোকে বাংলাদেশেও চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করা দাবি করে আসছেন। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ওই সব শিক্ষার্থী দফায় দফায় কর্মসূচি পালন করে এলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এতোদিন ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন শিক্ষামন্ত্রীও একই ধরনের সুপারিশ করলেন।

শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশের পর আশাবাদী হয়ে উঠেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।

ট্যাগ :

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ

প্রকাশিত : ০৭:৪৩:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবিতে বহু আন্দোলন হয়েছে। চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে সুপারিশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের পক্ষে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে তিনি এই সুপারিশ করেছেন। সিদ্ধান্ত কী হবে, সেটি নেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ কোটাধারীদের ক্ষেত্রে তা ৩২ বছর।

চাকরিপ্রত্যাশীদের মধ্যে একটি বড় অংশ দীর্ঘদিন ধরে চাকরিতে আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। কোটপদ্ধতি তুলে দেওয়ার দাবিও ছিল তাদের। তারা বিভিন্ন সময় বলে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ থেকে ৫৯ বছর পর্যন্ত। অর্থাৎ বয়স নয়, যোগ্যতাই একজন প্রার্থীর একমাত্র মাপকাঠি। ওই দেশের আলোকে বাংলাদেশেও চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করা দাবি করে আসছেন। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ওই সব শিক্ষার্থী দফায় দফায় কর্মসূচি পালন করে এলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এতোদিন ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন শিক্ষামন্ত্রীও একই ধরনের সুপারিশ করলেন।

শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশের পর আশাবাদী হয়ে উঠেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।