০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

“কর্মীদের সচল রাখতেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিএনপি মিথ্যাচার করছে”

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সচল রাখতে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচার করছে।

আজ রবিবার রাজধানীর বনানীতে ফিটনেসবিহীন পরিবহনের বিরুদ্ধে বিআরটিএর অভিযান পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সব কথা বলেন।
বাংলাদেশ আজকে রোহিঙ্গা সমস্যায় যে সংকটে পড়েছে বিএনপি এই বিষয়টা নিয়ে কতটা উদ্বিগ্ন প্রশ্ন রেখে কাদের বলেন, তাদের নেত্রী দিনের পর দিন শুধু তারিখ দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তিনি দেশে আসছেন না। ’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির এক নাম্বার যিনি তারই এ ব্যাপারে কোনো উদ্বেগ আছে বলে মনে হয় না। বাকীরা এখানে বসে চেয়ারপার্সনের অনুপস্থিতিতে কর্মীরা যে আজ হতাশ তাদের সচল করার চেষ্টা করছে। ’

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের সীমান্ত খোলা থাকবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, মানবিক কারণেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

‘বাংলাদেশে আবারও নতুন করে রোহিঙ্গা ঢল আসতে পারে’ জাতিসংঘের এমন অসংখ্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও লোক আসছে। তবে পরিমাণ অনেক কম। কিভাবে জনস্রোত আসছিলো সেটা সবাই দেখেছে।

তবে এখন আর সেই জনস্রোত নেই। আসতে পারে সেই আশঙ্কা জাতিসংঘ করছে। কাজেই জাতিসংঘেরই এখানে কঠোর অবস্থান নেয়া উচিত। যাতে করে নতুন করে রোহিঙ্গার জনস্রোত সৃষ্টি না হয়।

ট্যাগ :

“কর্মীদের সচল রাখতেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিএনপি মিথ্যাচার করছে”

প্রকাশিত : ০৫:৪৯:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০১৭

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সচল রাখতে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচার করছে।

আজ রবিবার রাজধানীর বনানীতে ফিটনেসবিহীন পরিবহনের বিরুদ্ধে বিআরটিএর অভিযান পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সব কথা বলেন।
বাংলাদেশ আজকে রোহিঙ্গা সমস্যায় যে সংকটে পড়েছে বিএনপি এই বিষয়টা নিয়ে কতটা উদ্বিগ্ন প্রশ্ন রেখে কাদের বলেন, তাদের নেত্রী দিনের পর দিন শুধু তারিখ দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তিনি দেশে আসছেন না। ’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির এক নাম্বার যিনি তারই এ ব্যাপারে কোনো উদ্বেগ আছে বলে মনে হয় না। বাকীরা এখানে বসে চেয়ারপার্সনের অনুপস্থিতিতে কর্মীরা যে আজ হতাশ তাদের সচল করার চেষ্টা করছে। ’

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের সীমান্ত খোলা থাকবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, মানবিক কারণেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

‘বাংলাদেশে আবারও নতুন করে রোহিঙ্গা ঢল আসতে পারে’ জাতিসংঘের এমন অসংখ্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও লোক আসছে। তবে পরিমাণ অনেক কম। কিভাবে জনস্রোত আসছিলো সেটা সবাই দেখেছে।

তবে এখন আর সেই জনস্রোত নেই। আসতে পারে সেই আশঙ্কা জাতিসংঘ করছে। কাজেই জাতিসংঘেরই এখানে কঠোর অবস্থান নেয়া উচিত। যাতে করে নতুন করে রোহিঙ্গার জনস্রোত সৃষ্টি না হয়।