০৫:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

অনেক বড় ক্ষতি হয়েছে বার্সেলোনার

রেকর্ড গড়ে বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে নতুন করে ঠিকানা গড়েছেন নেইমার। দলবদলের ইতিহাস গড়া সেই মূল্যটা তো এখন সবারই জানা। তবে নেইমারকে হারানোটা বার্সেলোনার অনেক বড় ক্ষতি বলে মানছেন লুইস ফিগো। যদিওবা তার বাজে প্রভাব ক্লাবের উপর পড়বে না বলেই মনে করেন ৪৪ বছর বয়সী সাবেক পর্তুগালের এই কিংবদন্তি।
এ প্রসঙ্গে লুইস ফিগো বলেন, ‘বড় ক্লাব সবসময়ই এরকম পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম। কেননা বার্সেলোনা কিংবা রিয়াল মাদ্রিদের মতো ক্লাব কখনোই একক কোন ফুটবলারের উপর নির্ভর করে চলতে পারে না। তবে নেইমারকে হারানোটা বার্সেলোনার অবশ্যই বড় ক্ষতি। কারণ, সে বিশ্বের সেরা একজন ফুটবলার।’
নেইমারকে হারিয়ে ইতোমধ্যেই লা লিগার মিশন শুরু করে দিয়েছে বার্সেলোনা। তাতে কোন সমস্যা হয়নি কাতালানদের। মৌসুমের প্রথম সাত ম্যাচ খেলে তার সবকটিতেই জয় পেয়েছে আর্নেস্তো ভালভার্দের দল। আর এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছেন দলের সেরা তারকা লিওনেল মেসি।
পর্তুগালের হয়ে ১২৭ ম্যাচ খেলেছেন ফিগো। আর ক্লাব ফুটবলে খেলেছেন রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা দুই ক্লাবেই। ন্যু ক্যাম্পে ১৭২ ম্যাচ খেলে ৩০ গোল করেছেন তিনি। পরবর্তীতে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ১৬৪ ম্যাচ থেকে প্রতিপক্ষের জালে জড়ান ৩৮ গোল। স্প্যানিশ লা লিগা ছেড়ে ইতালিয়ান সিরি’এ লিগের দল ইন্টার মিলানের জার্সিতেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। লুইস ফিগোর শুরুটা হয়েছিল স্বদেশী ক্লাব স্পোর্টিং সিপির হয়ে।
এই ক্লাবের হয়ে ফুটবল দুনিয়ায় আবির্ভাব হয়েছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোরও। সম্প্রতি ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফার ফুটবল উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেওয়া ফিগো কথা বলেছেন রোনালদোকে নিয়েও। তার বিশ্বাস, লা লিগায় ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে খুব দ্রুতই বেরিয়ে আসবেন সিআর সেভেন। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ কিংবা পর্তুগালের মতো লা লিগাতেও গোলে ফিরবেন রোনালদো।

ট্যাগ :

অনেক বড় ক্ষতি হয়েছে বার্সেলোনার

প্রকাশিত : ১২:১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৭

রেকর্ড গড়ে বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে নতুন করে ঠিকানা গড়েছেন নেইমার। দলবদলের ইতিহাস গড়া সেই মূল্যটা তো এখন সবারই জানা। তবে নেইমারকে হারানোটা বার্সেলোনার অনেক বড় ক্ষতি বলে মানছেন লুইস ফিগো। যদিওবা তার বাজে প্রভাব ক্লাবের উপর পড়বে না বলেই মনে করেন ৪৪ বছর বয়সী সাবেক পর্তুগালের এই কিংবদন্তি।
এ প্রসঙ্গে লুইস ফিগো বলেন, ‘বড় ক্লাব সবসময়ই এরকম পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম। কেননা বার্সেলোনা কিংবা রিয়াল মাদ্রিদের মতো ক্লাব কখনোই একক কোন ফুটবলারের উপর নির্ভর করে চলতে পারে না। তবে নেইমারকে হারানোটা বার্সেলোনার অবশ্যই বড় ক্ষতি। কারণ, সে বিশ্বের সেরা একজন ফুটবলার।’
নেইমারকে হারিয়ে ইতোমধ্যেই লা লিগার মিশন শুরু করে দিয়েছে বার্সেলোনা। তাতে কোন সমস্যা হয়নি কাতালানদের। মৌসুমের প্রথম সাত ম্যাচ খেলে তার সবকটিতেই জয় পেয়েছে আর্নেস্তো ভালভার্দের দল। আর এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছেন দলের সেরা তারকা লিওনেল মেসি।
পর্তুগালের হয়ে ১২৭ ম্যাচ খেলেছেন ফিগো। আর ক্লাব ফুটবলে খেলেছেন রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা দুই ক্লাবেই। ন্যু ক্যাম্পে ১৭২ ম্যাচ খেলে ৩০ গোল করেছেন তিনি। পরবর্তীতে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ১৬৪ ম্যাচ থেকে প্রতিপক্ষের জালে জড়ান ৩৮ গোল। স্প্যানিশ লা লিগা ছেড়ে ইতালিয়ান সিরি’এ লিগের দল ইন্টার মিলানের জার্সিতেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। লুইস ফিগোর শুরুটা হয়েছিল স্বদেশী ক্লাব স্পোর্টিং সিপির হয়ে।
এই ক্লাবের হয়ে ফুটবল দুনিয়ায় আবির্ভাব হয়েছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোরও। সম্প্রতি ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফার ফুটবল উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেওয়া ফিগো কথা বলেছেন রোনালদোকে নিয়েও। তার বিশ্বাস, লা লিগায় ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে খুব দ্রুতই বেরিয়ে আসবেন সিআর সেভেন। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ কিংবা পর্তুগালের মতো লা লিগাতেও গোলে ফিরবেন রোনালদো।