০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

রোহিঙ্গা সংকট: বাংলাদেশে আসলেন ইইউ কমিশনার

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে ইউরোপীয় কমিশনের মানবিক সাহায্য ও সমস্যা সমাধান বিষয়ক কমিশনার ক্রিস্টোস স্টাইলিয়ানিডেস দুইদিনের সফরে মঙ্গলবার বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছেন।

জেনেভায় অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মোট ৩৪ কোটি ৪০ লাখ ডলারের তহবিল উন্থাপনে ইইউ এবং এর সদস্য রাষ্ট্রগুলো পাঁচ শতাংশ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়ার এক সপ্তাহ পর তিনি এ সফরে আসেন।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্টাইলিয়ানিডেস কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্প এলাকা পরিদর্শন করবেন, সেখানে বিশেষ করে দুর্দশাগ্রস্ত ১ লাখ নারী ও শিশুর নিত্যপ্রয়োজনীয় সেবার জন্য ইইউ’র অর্থায়নে একটি প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের সহায়তার বিষয়টি ইইউ জোরদার করছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের এই উদার মনোভাবের প্রশংসার পাশাপাশি তাদের এই মানবিক উদ্যোগকেও সমর্থন করি’।

কমিশনার ক্রিস্টোস স্টাইলিয়ানিডেস বলেন, এই সাহায্য ছাড়াও, প্রত্যেক রোহিঙ্গাকে সঠিকভাবে নিবন্ধিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদেরকে মিয়ানমার স্বেচ্ছায় ও নিরাপদে সম্মানজনকভাবে ফিরিয়ে নিতে সবধরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। সফরকালে ইইউ কমিশনার বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সাথেও বৈঠক করবেন।

ট্যাগ :

রোহিঙ্গা সংকট: বাংলাদেশে আসলেন ইইউ কমিশনার

প্রকাশিত : ১১:১৮:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৭

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে ইউরোপীয় কমিশনের মানবিক সাহায্য ও সমস্যা সমাধান বিষয়ক কমিশনার ক্রিস্টোস স্টাইলিয়ানিডেস দুইদিনের সফরে মঙ্গলবার বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছেন।

জেনেভায় অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মোট ৩৪ কোটি ৪০ লাখ ডলারের তহবিল উন্থাপনে ইইউ এবং এর সদস্য রাষ্ট্রগুলো পাঁচ শতাংশ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়ার এক সপ্তাহ পর তিনি এ সফরে আসেন।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্টাইলিয়ানিডেস কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্প এলাকা পরিদর্শন করবেন, সেখানে বিশেষ করে দুর্দশাগ্রস্ত ১ লাখ নারী ও শিশুর নিত্যপ্রয়োজনীয় সেবার জন্য ইইউ’র অর্থায়নে একটি প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের সহায়তার বিষয়টি ইইউ জোরদার করছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের এই উদার মনোভাবের প্রশংসার পাশাপাশি তাদের এই মানবিক উদ্যোগকেও সমর্থন করি’।

কমিশনার ক্রিস্টোস স্টাইলিয়ানিডেস বলেন, এই সাহায্য ছাড়াও, প্রত্যেক রোহিঙ্গাকে সঠিকভাবে নিবন্ধিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদেরকে মিয়ানমার স্বেচ্ছায় ও নিরাপদে সম্মানজনকভাবে ফিরিয়ে নিতে সবধরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। সফরকালে ইইউ কমিশনার বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সাথেও বৈঠক করবেন।