০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

স্বাধীন বাংলাদেশে গরিব থাকবে না: তথ্যমন্ত্রী

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশে যেমন কোনো রাজাকার থাকবে না, তেমনি গরিবও থাকবে না। জঙ্গি-রাজাকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবার পাশাপাশি বৈষম্যহীন উন্নয়নের পথে হাঁটতে হবে সমাজবাদের দর্শন নিয়ে। সকল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আসতে হবে উন্নয়নের মূলস্রোতে। সকল রাজনৈতিক দল এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনকে কেন্দ্র করে বিশেষ আলোচনার আয়োজন করতে হবে।

রোববার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ আয়োজিত ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-এর আলোকে বাংলাদেশে দলিত জনগোষ্ঠীর অবস্থান’ শীর্ষক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, জঙ্গি-সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও দলবাজি-দুর্নীতি থেকে মুক্ত টেকসই রাজনীতি ও অন্তর্ভূক্তির অর্থনীতিই দলিত-বঞ্চিতদের আনবে সমতা ও উন্নয়নের ধারায়। টেকসই রাজনীতি ও অন্তর্ভূক্তির অর্থনীতির মাধ্যমেই দলিত-বঞ্চিতদের উন্নয়নের ধারায় নিয়ে আসা সম্ভব।

সংবিধানের চার মূলনীতি, প্রধানমন্ত্রীর দশ বিশেষ উদ্যোগ ও ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা-এই তিনের সমন্বয়ে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে, উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, এই অগ্রযাত্রা ধারাবাহিকভাবে পর্যবেক্ষণ ও এর সাথে সকলের একীভূত হবার জন্য দেশের গণমাধ্যমগুলো তৈরি করতে পারে একটি ‘টেকসই উন্নয়ন পরিবীক্ষণ মঞ্চ’। এর মাধ্যমে অগ্রযাত্রার গতিবিধি সম্পর্কে সকলেই ধারণা লাভ করতে পারবেন।

আয়োজক সংস্থার আহ্বায়ক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস, বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক মেঘনা গুহঠাকুরতা, দাতা সংস্থা হেকস-ইপার এর কান্ট্রি ডিরেক্টর অনীক আসাদ এবং বেসরকারি সংস্থা অভিযান এর সাধারণ সম্পাদক বনানী বিশ্বাসসহ দলিত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিবৃন্দ আলোচনায় অংশ নেন।

ট্যাগ :

স্বাধীন বাংলাদেশে গরিব থাকবে না: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৫:৩৬:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৭

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশে যেমন কোনো রাজাকার থাকবে না, তেমনি গরিবও থাকবে না। জঙ্গি-রাজাকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবার পাশাপাশি বৈষম্যহীন উন্নয়নের পথে হাঁটতে হবে সমাজবাদের দর্শন নিয়ে। সকল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আসতে হবে উন্নয়নের মূলস্রোতে। সকল রাজনৈতিক দল এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনকে কেন্দ্র করে বিশেষ আলোচনার আয়োজন করতে হবে।

রোববার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ আয়োজিত ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-এর আলোকে বাংলাদেশে দলিত জনগোষ্ঠীর অবস্থান’ শীর্ষক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, জঙ্গি-সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও দলবাজি-দুর্নীতি থেকে মুক্ত টেকসই রাজনীতি ও অন্তর্ভূক্তির অর্থনীতিই দলিত-বঞ্চিতদের আনবে সমতা ও উন্নয়নের ধারায়। টেকসই রাজনীতি ও অন্তর্ভূক্তির অর্থনীতির মাধ্যমেই দলিত-বঞ্চিতদের উন্নয়নের ধারায় নিয়ে আসা সম্ভব।

সংবিধানের চার মূলনীতি, প্রধানমন্ত্রীর দশ বিশেষ উদ্যোগ ও ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা-এই তিনের সমন্বয়ে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে, উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, এই অগ্রযাত্রা ধারাবাহিকভাবে পর্যবেক্ষণ ও এর সাথে সকলের একীভূত হবার জন্য দেশের গণমাধ্যমগুলো তৈরি করতে পারে একটি ‘টেকসই উন্নয়ন পরিবীক্ষণ মঞ্চ’। এর মাধ্যমে অগ্রযাত্রার গতিবিধি সম্পর্কে সকলেই ধারণা লাভ করতে পারবেন।

আয়োজক সংস্থার আহ্বায়ক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস, বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক মেঘনা গুহঠাকুরতা, দাতা সংস্থা হেকস-ইপার এর কান্ট্রি ডিরেক্টর অনীক আসাদ এবং বেসরকারি সংস্থা অভিযান এর সাধারণ সম্পাদক বনানী বিশ্বাসসহ দলিত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিবৃন্দ আলোচনায় অংশ নেন।