০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে তৈরি অ্যাপের উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের উপর একটি বিশ্লেষণধর্মী গ্রন্থ, সেটির ই-বুক ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (১৩ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকের শুরুতেই জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণ থেকে নির্বাচিত ২৬টি বাক্যের উপর ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: রাজনীতির মহাকাব্য’ শিরোনামে গ্রন্থের তিন ধরনের সংস্করণের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।

দুপুরে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্মে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি যথাযথভাবে উপস্থাপনের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগোযোগ প্রযুক্তি বিভাগ গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: রাজনীতির মহাকাব্য’ গ্রন্থটির পরিকল্পনাকারী ও প্রধান উপদেষ্টা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এর প্রচ্ছদ এঁকেছেন চিত্রশিল্পী হাশেম খান।

বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে বাছাই করা ২৬টি বাক্যের বিশ্লেষণ করেছেন মুস্তফা নূরউল ইসলাম, আব্দুল গাফফার চৌধুরী, এমিরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, এস এ মালেক, সেলিনা হোসেনসহ কয়েকজন বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ ও লেখক। বিশ্লেষণধর্মী এই গ্রন্থের মুখবন্ধ লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গ্রন্থটির ইলেকট্রনিক ভার্সন অর্থাৎ ই-বুক গুগল প্লে-স্টোর ও অ্যাপল স্টোরে বিদ্যমান `sheiBoi’ শীর্ষক অ্যাপের মাধ্যমে পাঠ করা যাবে। এছাড়া 7 March Speech Analysis নামে গুগল প্লে-স্টোর থেকে গ্রন্থটি ডাউনলোড করা যাবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বৈঠকে মন্ত্রিসভা ‘আবহাওয়া আইন, ২০১৭’ ও ‘চিনি (রাস্তাঘাট উন্নয়ন উপকর) আইন, ২০১৭’ এর এর খসড়ার চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ১৯৬৯ সালের The Sugar (road development cess) Ordinance রহিত করে নতুন আইন করা হচ্ছে। আইনটি সংসদে পাস হলে পুরোনো আইনটি রহিত হবে। নতুন আইন করার বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখন পুরাতন আইনটি আর প্রয়োজন নেই। রাস্তাঘাট বিভিন্ন সংস্থা করে ফেলেছে। সুগার মিলের রাস্তাঘাট করার প্রয়োজন নেই। কৃষকের কাছ থেকে রাস্তাঘাটের উন্নয়নে উপকর নেওয়া হয়রানি। তাই নতুন আইন করা হচ্ছে।

ট্যাগ :

৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে তৈরি অ্যাপের উদ্বোধন

প্রকাশিত : ০৮:৪৮:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০১৭

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের উপর একটি বিশ্লেষণধর্মী গ্রন্থ, সেটির ই-বুক ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (১৩ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকের শুরুতেই জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণ থেকে নির্বাচিত ২৬টি বাক্যের উপর ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: রাজনীতির মহাকাব্য’ শিরোনামে গ্রন্থের তিন ধরনের সংস্করণের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।

দুপুরে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্মে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি যথাযথভাবে উপস্থাপনের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগোযোগ প্রযুক্তি বিভাগ গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: রাজনীতির মহাকাব্য’ গ্রন্থটির পরিকল্পনাকারী ও প্রধান উপদেষ্টা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এর প্রচ্ছদ এঁকেছেন চিত্রশিল্পী হাশেম খান।

বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে বাছাই করা ২৬টি বাক্যের বিশ্লেষণ করেছেন মুস্তফা নূরউল ইসলাম, আব্দুল গাফফার চৌধুরী, এমিরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, এস এ মালেক, সেলিনা হোসেনসহ কয়েকজন বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ ও লেখক। বিশ্লেষণধর্মী এই গ্রন্থের মুখবন্ধ লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গ্রন্থটির ইলেকট্রনিক ভার্সন অর্থাৎ ই-বুক গুগল প্লে-স্টোর ও অ্যাপল স্টোরে বিদ্যমান `sheiBoi’ শীর্ষক অ্যাপের মাধ্যমে পাঠ করা যাবে। এছাড়া 7 March Speech Analysis নামে গুগল প্লে-স্টোর থেকে গ্রন্থটি ডাউনলোড করা যাবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বৈঠকে মন্ত্রিসভা ‘আবহাওয়া আইন, ২০১৭’ ও ‘চিনি (রাস্তাঘাট উন্নয়ন উপকর) আইন, ২০১৭’ এর এর খসড়ার চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ১৯৬৯ সালের The Sugar (road development cess) Ordinance রহিত করে নতুন আইন করা হচ্ছে। আইনটি সংসদে পাস হলে পুরোনো আইনটি রহিত হবে। নতুন আইন করার বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখন পুরাতন আইনটি আর প্রয়োজন নেই। রাস্তাঘাট বিভিন্ন সংস্থা করে ফেলেছে। সুগার মিলের রাস্তাঘাট করার প্রয়োজন নেই। কৃষকের কাছ থেকে রাস্তাঘাটের উন্নয়নে উপকর নেওয়া হয়রানি। তাই নতুন আইন করা হচ্ছে।