১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

এপ্রিল পর্যন্ত রেমিটেন্সের পরিমাণ ৪,৫৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রেরিত রেমিটেন্সের পরিমাণ ৪ হাজার ৫৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি জানান, এ পরিমাণ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ দশমিক ৯ শতাংশ বেশি।

মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

সরকারি দলের নিজাম উদ্দিন হাজারীর অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা সৃষ্টি এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে বিগত বছরগুলোতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মুহিত বলেন, ২০১৫-২০১৬ এবং ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে বেসরকারিখাতে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে যথাক্রমে ১৬ দশমিক ৮ এবং ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর শেষে বেসরকারি খাতে ঋণেরপ্রবাহ গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ লাখ ১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এর ফলে উৎপাদনমুখী উদ্যাগসমূহ বাস্তবায়ন এবং কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

ট্যাগ :

এপ্রিল পর্যন্ত রেমিটেন্সের পরিমাণ ৪,৫৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

প্রকাশিত : ০৯:২৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৭

চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রেরিত রেমিটেন্সের পরিমাণ ৪ হাজার ৫৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি জানান, এ পরিমাণ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ দশমিক ৯ শতাংশ বেশি।

মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

সরকারি দলের নিজাম উদ্দিন হাজারীর অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা সৃষ্টি এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে বিগত বছরগুলোতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মুহিত বলেন, ২০১৫-২০১৬ এবং ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে বেসরকারিখাতে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে যথাক্রমে ১৬ দশমিক ৮ এবং ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর শেষে বেসরকারি খাতে ঋণেরপ্রবাহ গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ লাখ ১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এর ফলে উৎপাদনমুখী উদ্যাগসমূহ বাস্তবায়ন এবং কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।