০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

বাংলাদেশের অনন্য অর্জন

বাংলাদেশে নবনিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাই কমিশনার ডেরেক লো বলেছেন, শতকরা সাত ভাগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য অনন্য অর্জন। তিনি বলেন, অন্যান্য উন্নয়ন সূচকেও বাংলাদেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,যা অনুসরণ যোগ্য। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে বুধবার তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতকালে ডেরেক এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকালে উভয়ের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, ৬৩তম সিপিসি অধিবেশন, তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। স্পিকার বলেন, একই বছরে সিপিসি ও আইপিইউ’র মতো বৃহৎ দু’টি আন্তর্জাতিক সংগঠনের সম্মেলনের সফল আয়োজন করে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে তার সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। ৬৩তম সিপিসি সফলভাবে আয়োজন করায় হাইকমিশনার স্পিকারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদীর্ঘ ২৩ বছরের লড়াই-সংগ্রামের ফসল ‘আমাদের স্বাধীনতা’। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আমাদের রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ তরুণ। এই তরুণেরা দেশের সম্পদ। তরুণ প্রজন্মকে সংসদ, গণতন্ত্র ও রাজনীতিতে আগ্রহী করে তুলতে হবে এবং তারুণ্যের এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ শিগগিরই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বলেও তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সিঙ্গাপুরের নবনিযুক্ত অনাবাসিক হাইকমিশনার বাংলাদেশের সাথে সিঙ্গাপুরের নিবিড় ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বাণিজ্যিক প্রতিনিধি বিনিময়ের মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার বিষয়ে চিহ্নিত করে ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

ট্যাগ :

বাংলাদেশের অনন্য অর্জন

প্রকাশিত : ০১:০০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭

বাংলাদেশে নবনিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাই কমিশনার ডেরেক লো বলেছেন, শতকরা সাত ভাগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য অনন্য অর্জন। তিনি বলেন, অন্যান্য উন্নয়ন সূচকেও বাংলাদেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,যা অনুসরণ যোগ্য। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে বুধবার তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতকালে ডেরেক এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকালে উভয়ের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, ৬৩তম সিপিসি অধিবেশন, তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। স্পিকার বলেন, একই বছরে সিপিসি ও আইপিইউ’র মতো বৃহৎ দু’টি আন্তর্জাতিক সংগঠনের সম্মেলনের সফল আয়োজন করে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে তার সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। ৬৩তম সিপিসি সফলভাবে আয়োজন করায় হাইকমিশনার স্পিকারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদীর্ঘ ২৩ বছরের লড়াই-সংগ্রামের ফসল ‘আমাদের স্বাধীনতা’। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আমাদের রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ তরুণ। এই তরুণেরা দেশের সম্পদ। তরুণ প্রজন্মকে সংসদ, গণতন্ত্র ও রাজনীতিতে আগ্রহী করে তুলতে হবে এবং তারুণ্যের এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ শিগগিরই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বলেও তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সিঙ্গাপুরের নবনিযুক্ত অনাবাসিক হাইকমিশনার বাংলাদেশের সাথে সিঙ্গাপুরের নিবিড় ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বাণিজ্যিক প্রতিনিধি বিনিময়ের মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার বিষয়ে চিহ্নিত করে ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।