০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

কিছু শিক্ষক প্রশ্নপত্র ছাত্রদের দিয়ে দেন: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আগে সরকারি ছাপা খানা বিজি প্রেস ছিল প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য খুবই ‘রিস্কি’ জায়গা। এখন সেখান থেকে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সম্ভাবনা নেই। জেলা বা থানা থেকেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো সম্ভাবনা নেই। পরীক্ষার দিন সকালে শিক্ষকদের হাতে প্রশ্ন যাওয়ার পর কিছু শিক্ষক প্রশ্নপত্র ছাত্রদের দিয়ে দেন। তাঁরা আগ থেকেই সব ব্যবস্থা করে রাখেন।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ ফজিলাতুন নেসার এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘শিক্ষকের হাতে যখন প্রশ্নপত্রটি গেল তখন নিরাপত্তা ব্যাহত হলো। এ জন্য আমরা শিক্ষকদের নৈতিকতা উন্নতির বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সকালে পরীক্ষা শুরুর আধা ঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীরা হলে ঢুকবে। আধঘণ্টা আগে প্রশ্নপত্রের খাম খোলা হবে। কিন্তু এ বছরও সকাল সাড়ে ৯টার পরে একটি প্রশ্ন ফেসবুকে দিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে শিক্ষক অধ্যাপকেরা জড়িত। প্রচণ্ড চাপ দিয়েও এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না। কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ট্যাগ :

কিছু শিক্ষক প্রশ্নপত্র ছাত্রদের দিয়ে দেন: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৭:২৫:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আগে সরকারি ছাপা খানা বিজি প্রেস ছিল প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য খুবই ‘রিস্কি’ জায়গা। এখন সেখান থেকে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সম্ভাবনা নেই। জেলা বা থানা থেকেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো সম্ভাবনা নেই। পরীক্ষার দিন সকালে শিক্ষকদের হাতে প্রশ্ন যাওয়ার পর কিছু শিক্ষক প্রশ্নপত্র ছাত্রদের দিয়ে দেন। তাঁরা আগ থেকেই সব ব্যবস্থা করে রাখেন।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ ফজিলাতুন নেসার এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘শিক্ষকের হাতে যখন প্রশ্নপত্রটি গেল তখন নিরাপত্তা ব্যাহত হলো। এ জন্য আমরা শিক্ষকদের নৈতিকতা উন্নতির বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সকালে পরীক্ষা শুরুর আধা ঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীরা হলে ঢুকবে। আধঘণ্টা আগে প্রশ্নপত্রের খাম খোলা হবে। কিন্তু এ বছরও সকাল সাড়ে ৯টার পরে একটি প্রশ্ন ফেসবুকে দিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে শিক্ষক অধ্যাপকেরা জড়িত। প্রচণ্ড চাপ দিয়েও এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না। কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।