০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

পাকিস্তানে অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগের গুজব

পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দারের পদত্যাগের খবর নাকচ করে দিয়েছে নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ।

শনিবার ইসহাক দার পদত্যাগ করেছেন বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এর পরপরই ওই খবরকে ভিত্তিহীন ও গুজব বলে নাকচ করে দেন তথ্যমন্ত্রী মারিয়াম আওরঙ্গজেব। তিনি বলেন, কেবল প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসিই অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানাতে পারেন। অন্য কেউ নন।

পাকিস্তানের প্রধামন্ত্রীর দপ্তরের মুখপাত্র মুসাদ্দিক মালিক বলেছেন, অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার চিকিৎসার জন্য বিদেশে রয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী তার অনুপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী নিজে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন। সম্প্রতি পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দারের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন দেশটির একটি আদালত।

আদালত সূত্র জানিয়েছে, জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ উপার্জনের অভিযোগে পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো-এনএবি’র দায়ের করা ওই মামলায় অর্থমন্ত্রী দার আদালতের পরপর তিনটি শুনানিতে হাজির হননি। এর পেছনে অসুস্থতার কারণে চিকিৎসাধীন থাকার যুক্তি দেন তার আইনজীবী। বর্তমানে তিনি লন্ডনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ট্যাগ :

পাকিস্তানে অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগের গুজব

প্রকাশিত : ১০:০৪:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭

পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দারের পদত্যাগের খবর নাকচ করে দিয়েছে নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ।

শনিবার ইসহাক দার পদত্যাগ করেছেন বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এর পরপরই ওই খবরকে ভিত্তিহীন ও গুজব বলে নাকচ করে দেন তথ্যমন্ত্রী মারিয়াম আওরঙ্গজেব। তিনি বলেন, কেবল প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসিই অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানাতে পারেন। অন্য কেউ নন।

পাকিস্তানের প্রধামন্ত্রীর দপ্তরের মুখপাত্র মুসাদ্দিক মালিক বলেছেন, অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার চিকিৎসার জন্য বিদেশে রয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী তার অনুপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী নিজে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন। সম্প্রতি পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দারের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন দেশটির একটি আদালত।

আদালত সূত্র জানিয়েছে, জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ উপার্জনের অভিযোগে পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো-এনএবি’র দায়ের করা ওই মামলায় অর্থমন্ত্রী দার আদালতের পরপর তিনটি শুনানিতে হাজির হননি। এর পেছনে অসুস্থতার কারণে চিকিৎসাধীন থাকার যুক্তি দেন তার আইনজীবী। বর্তমানে তিনি লন্ডনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।