০৩:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ অংশে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর পৌনে ১টার দিকে এই মহাসড়কে যানবাহন স্বাভাবিক গতি ফিরে পায়।

কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হক বলেন, এখন যানজট নেই। মহাসড়কটি যানজটমুক্ত রাখতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।

এর আগে ছুটির দিনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। যানবাহনের বাড়তি চাপে সকাল থেকেই সোনারগাঁয়ের চৈত্রী গার্মেন্ট এলাকা থেকে মেঘনা ঘাট টোল প্লাজা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি তৈরি হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন কাজে বের হওয়া যাত্রীরা যানজটের কারণে গাড়িতেই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছেন। মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ।

মোস্তাফিজ নামে এক যাত্রী বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেড়াতে যাচ্ছি কুমিল্লায়। কিন্তু যানজটের কারণে এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হচ্ছে। এতে সাথে থাকা শিশু ও নারীদের সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে।

নাজিমউদ্দিন নামের আরেক যাত্রী বলেন, ছুটির দিন হওয়ায় অসুস্থ মাকে দেখতে গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামে যাচ্ছি৷ রাস্তায় এত বেশি সময় লাগছে যে পৌঁছাতে বিকেল বা রাতও হয়ে যেতে পারে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

ট্যাগ :

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত : ০৩:১১:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ অংশে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর পৌনে ১টার দিকে এই মহাসড়কে যানবাহন স্বাভাবিক গতি ফিরে পায়।

কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হক বলেন, এখন যানজট নেই। মহাসড়কটি যানজটমুক্ত রাখতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।

এর আগে ছুটির দিনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। যানবাহনের বাড়তি চাপে সকাল থেকেই সোনারগাঁয়ের চৈত্রী গার্মেন্ট এলাকা থেকে মেঘনা ঘাট টোল প্লাজা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি তৈরি হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন কাজে বের হওয়া যাত্রীরা যানজটের কারণে গাড়িতেই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছেন। মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ।

মোস্তাফিজ নামে এক যাত্রী বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেড়াতে যাচ্ছি কুমিল্লায়। কিন্তু যানজটের কারণে এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হচ্ছে। এতে সাথে থাকা শিশু ও নারীদের সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে।

নাজিমউদ্দিন নামের আরেক যাত্রী বলেন, ছুটির দিন হওয়ায় অসুস্থ মাকে দেখতে গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামে যাচ্ছি৷ রাস্তায় এত বেশি সময় লাগছে যে পৌঁছাতে বিকেল বা রাতও হয়ে যেতে পারে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে