০৩:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে ‘পাগলামি’ করেছে শেখ হাসিনা সরকার’

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান বলেছেন, শেখ হাসিনা সরকার অবৈধ গদি টিকিয়ে রাখার জন্য পাগল হয়ে ওঠেছিল। সেই পাগলামি তারা করেছে গণহত্যা ও জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করে। দুটি কাজেই তারা ব্যর্থ হয়েছে। নিষিদ্ধ করে ইসলামী কাফেলাকে আটকানো যায় না।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জেলা শহরের একটি হোটেলের হলরুমে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, মুক্ত পরিবেশে আজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। কিছুদিন আগেও এ এলাকায় এসেছিলাম, কিন্তু আপনাদের সাথে মিলিত হতে পারিনি। পরিবর্তনটা আগস্ট মাসের ৫ তারিখে। এ সময় এ ধরণের পরিবর্তন হবে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীও পরিকল্পনা করতে পারেনি।

জামায়াতের এ নেতা বলেন, বাংলাদেশের এমন ঘটনায় সারা বিশ্ব অবাক। আল্লাহ তালার মেহেরবানি ছিল। যাদের অবদান আছে তাদেরকেও গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের ১৫ বছরে দুঃশাসনের সময় যারা নির্যাতিত হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে তাদের সবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী আসাদুজ্জামানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও জেলা আমির রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চল পরিচালক মোবারক হোসাইন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আবুল হাসেম, মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর তাজউদ্দিন খান, চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবি আমির মাওলানা আজিজুর রহমান, মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী ইকবাল হোসাইন, নায়েবি আমির মাওলানা মাহাবুবুর রহমান ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাসুদ পারভেজ রাসেল।

ট্যাগ :

‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে ‘পাগলামি’ করেছে শেখ হাসিনা সরকার’

প্রকাশিত : ১১:৩৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান বলেছেন, শেখ হাসিনা সরকার অবৈধ গদি টিকিয়ে রাখার জন্য পাগল হয়ে ওঠেছিল। সেই পাগলামি তারা করেছে গণহত্যা ও জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করে। দুটি কাজেই তারা ব্যর্থ হয়েছে। নিষিদ্ধ করে ইসলামী কাফেলাকে আটকানো যায় না।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জেলা শহরের একটি হোটেলের হলরুমে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, মুক্ত পরিবেশে আজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। কিছুদিন আগেও এ এলাকায় এসেছিলাম, কিন্তু আপনাদের সাথে মিলিত হতে পারিনি। পরিবর্তনটা আগস্ট মাসের ৫ তারিখে। এ সময় এ ধরণের পরিবর্তন হবে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীও পরিকল্পনা করতে পারেনি।

জামায়াতের এ নেতা বলেন, বাংলাদেশের এমন ঘটনায় সারা বিশ্ব অবাক। আল্লাহ তালার মেহেরবানি ছিল। যাদের অবদান আছে তাদেরকেও গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের ১৫ বছরে দুঃশাসনের সময় যারা নির্যাতিত হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে তাদের সবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী আসাদুজ্জামানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও জেলা আমির রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চল পরিচালক মোবারক হোসাইন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আবুল হাসেম, মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর তাজউদ্দিন খান, চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবি আমির মাওলানা আজিজুর রহমান, মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী ইকবাল হোসাইন, নায়েবি আমির মাওলানা মাহাবুবুর রহমান ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাসুদ পারভেজ রাসেল।