০১:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

১০ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে

এখন থেকে তিন দিনের পরিবর্তে দশ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের থেকে। মিলবে দুর্যোগের সুনির্দিষ্ট দিন, ক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল। স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া সংকেত সারাদেশে নির্ভুলভাবে পৌঁছে দিতে নতুন নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। সারাদেশে স্থাপন করা হচ্ছে আরও ২০০টি আবহাওয়া সতর্ককরণ কেন্দ্র। নিজস্ব স্যাটেলাইটের সর্বোচ্চ ব্যবহারে অঞ্চলভিত্তিক স্যাটেলাইট কেন্দ্র করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশের আবহাওয়া পরিমাপ কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনের সমীক্ষা তৈরিতে বর্তমানে ভিন্ন ভিন্ন স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এরফলে আবহাওয়ার সঠিক তথ্য বা সংকেত যথাসময়ে পাঠানো যেমন সম্ভব হয় না, অপরদিকে বিদেশি স্যাটেলাইটের পিছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়।

এবার নিজস্ব স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা যন্ত্রপাতির মাধ্যমে, সারাদেশে আবহাওয়ার সঠিক পূর্বাভাস সময়মত পৌঁছে দেয়াসহ তথ্য উপাত্ত পর্যবেক্ষণের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এখন থেকে তিন দিনের পরিবর্তে দশ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। মিলবে দুর্যোগের সুনির্দিষ্ট দিন, ক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল।

এব্যাপারে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, যখন ইন্টারনেট কিংবা মোবাইল থাকে না তখন আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যায় না কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর মাধ্যমে এসব তথ্য ঢাকায় ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসা যাবে।

বর্তমানে দেশে ৪৭টি আবহাওয়া কেন্দ্র রয়েছে, আগামীতে আরও ২০০টি অটোমেটিক ওয়েদার স্টেশন স্থাপন করা হবে। এখন থেকে তিন দিনের স্থলে ১০ দিনের পূর্বাভাস দেয়ার পাশাপাশি, দুর্যোগের দিনক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল উল্লেখসহ আবহাওয়ার প্রতিঘন্টার অগ্রগতি তুলে ধরার কথা জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক।

তিনি বলেন, কোথায় কখন বৃষ্টি হবে, সেই বৃষ্টি ভারী নাকি মাঝারি হবে, আদ্রতা কেমন থাকবে তার সবই উল্লেখ থাকবে আবহাওয়া পূর্বাভাসে।প্রাকৃতিক দুর্যোগে সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সারাদেশে তথ্য উপাত্ত আদান-প্রদানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্যাটেলাইট কেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

এ বিষয়ে তথ্য ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সালাউদ্দীন সেলিম বলেন, যখন দুর্যোগ হয় তখন পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা বিকল হয়ে যায়। স্যাটেলাইটে যেহেতু ক্যাবলের কোনো ঝামেলা নেই তাই এটি আবহাওয়ার তথ্য পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই মুহূর্তে দেশের বিভিন্নস্থানে স্যাটেলাইট কেন্দ্র স্থাপন করলে আবহাওয়াসহ বিভিন্ন জরুরি তথ্য দ্রুত পৌঁছে দেয়া যাবে।

নিজস্ব স্যাটেলাইট ব্যবহার করে অঞ্চলভিত্তিক পরিবর্তনশীল আবহাওয়া পরিস্থিতি সরাসরি পেতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার কথা জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিব মোহাম্মদ শাহ্ আলম।

সারাদেশের হ্যাজার্ড ম্যাপ তৈরি করা হয়েছে এবং এর অ্যাকুরেসি ১০০ শতাংশ। এতে স্যাটেলাইট আমাদের সহায়তা করবে। এসব তথ্য মোবাইল ফোনের অ্যাপসের মাধ্যমে সারাদেশের মানুষের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেয়া হবে বলেও জানান শাহ্ আলম।

‘আমিও সুন্দরের বন্দনায় বিশ্বাসী’
৩১ আগস্ট, ২০১৮

ফারহানা আশা

আমরা মেয়েরা বড়ই আজব। নিজেরে সাদা বানানোর চেস্টায় অবিরাম ব্যস্ত থাকি। অথচ সোশ্যাল মিডিয়ায় এসে কালো মেয়েদের বন্দনায় নিজেরে এমনভাবে প্রমোট করি যেন কালো হইলেই সুন্দরি হইতাম।

অনেকেই আবার আরো এক ডিগ্রী আগে, নিজের ফর্সা চেহারাটাকে কালো মেকাপে ঢেকে বলে, কালোতে গর্জিয়াস লুক৷ যেন সে কালো মেয়েদের উপর দয়া দেখাচ্ছে তার সাদা চামড়া ঢেকে।

আমার কাছে কালো বা ফর্সা কোনটাই ম্যাটার করে না, সবার মতো আমিও সুন্দরের বন্দনায় বিশ্বাসী। কিন্তু তার সাথে থাকতে হবে নিজের প্রতি অটুট আত্মবিশ্বাসও। কালো হলেও যদি আপনার মধ্যে সেই আত্মবিশ্বাসটুকু থাকে তবে সেই কালোর আলোতেই আপনি আলোকিত করতে পারবেন আপনার চারপাশ।

অপরদিকে শুধু সাদা চামড়ার বড়াই নিয়ে নিজেকে মিথ্যার বাক্সে বন্দি রাখলে একসময় সেই সৌন্দর্যটুকুও ম্লান হয়ে আপনাকে আরো ফ্যাকাশে জীবন এনে দেবে।।।

আপনি যা, আপনি তাই। সেই বিশ্বাসটুকু রাখুন। আপনার ভালো লাগে মেকাপ করতে, করুন। আমার ভালো লাগে এডিট করতে, করি। এতে কি আমার নিজের সৌন্দর্য ঢাকা পড়ে যাচ্ছে? নাকি আমার আপনজনেরা আমাকে চিনতে বা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে?

কে কি বললো, কার কি হইলো, কার কোথায় জ্বললো, এগুলা গোনার টাইম কই? আপনি কাউকে এন্টারটেইন করতে পৃথিবীতে আসেন নাই। কে খুশি হলো, কে বেজার হলো তাই দিয়েই বা আপনার কি হবে?

আসছেন একা, যাবেনও একা। সো আগে নিজেকে নিয়ে ভাবুন, নিজেকে ভালোবাসুন, নিজেকে খুশি করুন। বাকিরা সব অটো লাইনে আসবে। না আসলে, তারা নিজেরাই লাইনচ্যুত হয়ে ফিসলাইয়া যাবে

যারা খুঁত ধরার তারা ধরবেই, আপনি সাদা হলেও ধরবে, কালো হলেও ধরবে৷ মেকাপ করলেও ধরবে, না করলেও নাক সিটকাবে। যারা ভালোবাসার তারা আপনার আপনিটাকেই ভালোবাসবে, কারণে বা অকারণেই বাসবে, এমনি এমনিই বাসবে।

সুযোগ খুঁজবেনা আপনাকে হেয় করার, আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার। সো সবার আগে নিজেকে ভালবাসুন। তবেই না অন্যের চোখে আপনিও ভালোবাসার পাত্র হবেন। তবে ফ্রিতে অনেকের চোখের শূলও হবেন, এটাও সত্যি।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

১০ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে

প্রকাশিত : ১২:৪০:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

এখন থেকে তিন দিনের পরিবর্তে দশ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের থেকে। মিলবে দুর্যোগের সুনির্দিষ্ট দিন, ক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল। স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া সংকেত সারাদেশে নির্ভুলভাবে পৌঁছে দিতে নতুন নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। সারাদেশে স্থাপন করা হচ্ছে আরও ২০০টি আবহাওয়া সতর্ককরণ কেন্দ্র। নিজস্ব স্যাটেলাইটের সর্বোচ্চ ব্যবহারে অঞ্চলভিত্তিক স্যাটেলাইট কেন্দ্র করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশের আবহাওয়া পরিমাপ কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনের সমীক্ষা তৈরিতে বর্তমানে ভিন্ন ভিন্ন স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এরফলে আবহাওয়ার সঠিক তথ্য বা সংকেত যথাসময়ে পাঠানো যেমন সম্ভব হয় না, অপরদিকে বিদেশি স্যাটেলাইটের পিছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়।

এবার নিজস্ব স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা যন্ত্রপাতির মাধ্যমে, সারাদেশে আবহাওয়ার সঠিক পূর্বাভাস সময়মত পৌঁছে দেয়াসহ তথ্য উপাত্ত পর্যবেক্ষণের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এখন থেকে তিন দিনের পরিবর্তে দশ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। মিলবে দুর্যোগের সুনির্দিষ্ট দিন, ক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল।

এব্যাপারে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, যখন ইন্টারনেট কিংবা মোবাইল থাকে না তখন আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যায় না কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর মাধ্যমে এসব তথ্য ঢাকায় ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসা যাবে।

বর্তমানে দেশে ৪৭টি আবহাওয়া কেন্দ্র রয়েছে, আগামীতে আরও ২০০টি অটোমেটিক ওয়েদার স্টেশন স্থাপন করা হবে। এখন থেকে তিন দিনের স্থলে ১০ দিনের পূর্বাভাস দেয়ার পাশাপাশি, দুর্যোগের দিনক্ষণ ও স্থায়িত্বকাল উল্লেখসহ আবহাওয়ার প্রতিঘন্টার অগ্রগতি তুলে ধরার কথা জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক।

তিনি বলেন, কোথায় কখন বৃষ্টি হবে, সেই বৃষ্টি ভারী নাকি মাঝারি হবে, আদ্রতা কেমন থাকবে তার সবই উল্লেখ থাকবে আবহাওয়া পূর্বাভাসে।প্রাকৃতিক দুর্যোগে সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সারাদেশে তথ্য উপাত্ত আদান-প্রদানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্যাটেলাইট কেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

এ বিষয়ে তথ্য ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সালাউদ্দীন সেলিম বলেন, যখন দুর্যোগ হয় তখন পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা বিকল হয়ে যায়। স্যাটেলাইটে যেহেতু ক্যাবলের কোনো ঝামেলা নেই তাই এটি আবহাওয়ার তথ্য পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই মুহূর্তে দেশের বিভিন্নস্থানে স্যাটেলাইট কেন্দ্র স্থাপন করলে আবহাওয়াসহ বিভিন্ন জরুরি তথ্য দ্রুত পৌঁছে দেয়া যাবে।

নিজস্ব স্যাটেলাইট ব্যবহার করে অঞ্চলভিত্তিক পরিবর্তনশীল আবহাওয়া পরিস্থিতি সরাসরি পেতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার কথা জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিব মোহাম্মদ শাহ্ আলম।

সারাদেশের হ্যাজার্ড ম্যাপ তৈরি করা হয়েছে এবং এর অ্যাকুরেসি ১০০ শতাংশ। এতে স্যাটেলাইট আমাদের সহায়তা করবে। এসব তথ্য মোবাইল ফোনের অ্যাপসের মাধ্যমে সারাদেশের মানুষের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেয়া হবে বলেও জানান শাহ্ আলম।

‘আমিও সুন্দরের বন্দনায় বিশ্বাসী’
৩১ আগস্ট, ২০১৮

ফারহানা আশা

আমরা মেয়েরা বড়ই আজব। নিজেরে সাদা বানানোর চেস্টায় অবিরাম ব্যস্ত থাকি। অথচ সোশ্যাল মিডিয়ায় এসে কালো মেয়েদের বন্দনায় নিজেরে এমনভাবে প্রমোট করি যেন কালো হইলেই সুন্দরি হইতাম।

অনেকেই আবার আরো এক ডিগ্রী আগে, নিজের ফর্সা চেহারাটাকে কালো মেকাপে ঢেকে বলে, কালোতে গর্জিয়াস লুক৷ যেন সে কালো মেয়েদের উপর দয়া দেখাচ্ছে তার সাদা চামড়া ঢেকে।

আমার কাছে কালো বা ফর্সা কোনটাই ম্যাটার করে না, সবার মতো আমিও সুন্দরের বন্দনায় বিশ্বাসী। কিন্তু তার সাথে থাকতে হবে নিজের প্রতি অটুট আত্মবিশ্বাসও। কালো হলেও যদি আপনার মধ্যে সেই আত্মবিশ্বাসটুকু থাকে তবে সেই কালোর আলোতেই আপনি আলোকিত করতে পারবেন আপনার চারপাশ।

অপরদিকে শুধু সাদা চামড়ার বড়াই নিয়ে নিজেকে মিথ্যার বাক্সে বন্দি রাখলে একসময় সেই সৌন্দর্যটুকুও ম্লান হয়ে আপনাকে আরো ফ্যাকাশে জীবন এনে দেবে।।।

আপনি যা, আপনি তাই। সেই বিশ্বাসটুকু রাখুন। আপনার ভালো লাগে মেকাপ করতে, করুন। আমার ভালো লাগে এডিট করতে, করি। এতে কি আমার নিজের সৌন্দর্য ঢাকা পড়ে যাচ্ছে? নাকি আমার আপনজনেরা আমাকে চিনতে বা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে?

কে কি বললো, কার কি হইলো, কার কোথায় জ্বললো, এগুলা গোনার টাইম কই? আপনি কাউকে এন্টারটেইন করতে পৃথিবীতে আসেন নাই। কে খুশি হলো, কে বেজার হলো তাই দিয়েই বা আপনার কি হবে?

আসছেন একা, যাবেনও একা। সো আগে নিজেকে নিয়ে ভাবুন, নিজেকে ভালোবাসুন, নিজেকে খুশি করুন। বাকিরা সব অটো লাইনে আসবে। না আসলে, তারা নিজেরাই লাইনচ্যুত হয়ে ফিসলাইয়া যাবে

যারা খুঁত ধরার তারা ধরবেই, আপনি সাদা হলেও ধরবে, কালো হলেও ধরবে৷ মেকাপ করলেও ধরবে, না করলেও নাক সিটকাবে। যারা ভালোবাসার তারা আপনার আপনিটাকেই ভালোবাসবে, কারণে বা অকারণেই বাসবে, এমনি এমনিই বাসবে।

সুযোগ খুঁজবেনা আপনাকে হেয় করার, আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার। সো সবার আগে নিজেকে ভালবাসুন। তবেই না অন্যের চোখে আপনিও ভালোবাসার পাত্র হবেন। তবে ফ্রিতে অনেকের চোখের শূলও হবেন, এটাও সত্যি।