০২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

উপকূলীয় অঞ্চলের কয়েকশত পরিবার এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে

মহা ঘূর্নিঝড় আম্পানের ৭ দিন অতিবাহিত হল। সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলের আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ এখনও ঘরে ফিরতে পারেনি। তাঁদের ঈদ কেঁটেছে আশ্রয়কেন্দ্রে।
এ অঞ্চলের ২৩টি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙ্গে গ্রামঅঞ্চাল প্লাবিত হয়। যার বেশিরভাগ ভেঁড়ীবাধ সংস্কার হলেও এখনো শ্যামনগরে উপজেলার বুড়িগোলীনি ইউনিয়নের দাঁতিনাখালী বাঁধ এখনও সংস্কার না হওয়াই ১০০ পরিবার ঘূর্নিঝড় আম্পানের আগের দিন হতে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। এ ছাড়া বিভিন্ন উচু রাস্তার ধারে তাবু টানিয়ে অনেক পরিবার বসবাস করছে। এ সব এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনও বেশিরভাগ অংশ বিচ্ছন্ন।
এ বিষয়ে শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিজনেস বাংলাদেশকে জানিয়েছেন, বাঁধ মেরামত চলছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের বেশিরভাগ মানুষ ঘরে ফিরেছে।কিছু পরিবার এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে। বাঁধ নির্মান শেষ হলে তাঁদেরকেও ঘরে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসন সার্বিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
এ দিকে শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ৫৮৬ জন মানুষ বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। ঘোলা থেকে ঝাপালি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার ভেঁড়িবাধের ৬ স্থান ভেঙে গেছে। যা সংস্কার কাজ চলছে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ / আতিক

 

উপকূলীয় অঞ্চলের কয়েকশত পরিবার এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে

প্রকাশিত : ০৩:৫২:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মে ২০২০
মহা ঘূর্নিঝড় আম্পানের ৭ দিন অতিবাহিত হল। সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলের আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ এখনও ঘরে ফিরতে পারেনি। তাঁদের ঈদ কেঁটেছে আশ্রয়কেন্দ্রে।
এ অঞ্চলের ২৩টি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙ্গে গ্রামঅঞ্চাল প্লাবিত হয়। যার বেশিরভাগ ভেঁড়ীবাধ সংস্কার হলেও এখনো শ্যামনগরে উপজেলার বুড়িগোলীনি ইউনিয়নের দাঁতিনাখালী বাঁধ এখনও সংস্কার না হওয়াই ১০০ পরিবার ঘূর্নিঝড় আম্পানের আগের দিন হতে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। এ ছাড়া বিভিন্ন উচু রাস্তার ধারে তাবু টানিয়ে অনেক পরিবার বসবাস করছে। এ সব এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনও বেশিরভাগ অংশ বিচ্ছন্ন।
এ বিষয়ে শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিজনেস বাংলাদেশকে জানিয়েছেন, বাঁধ মেরামত চলছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের বেশিরভাগ মানুষ ঘরে ফিরেছে।কিছু পরিবার এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে। বাঁধ নির্মান শেষ হলে তাঁদেরকেও ঘরে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসন সার্বিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
এ দিকে শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ৫৮৬ জন মানুষ বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। ঘোলা থেকে ঝাপালি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার ভেঁড়িবাধের ৬ স্থান ভেঙে গেছে। যা সংস্কার কাজ চলছে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ / আতিক