১২:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫

পদুয়া মাদরাসা-ফরিয়াদিকুল সংযোগ সড়কের বেহাল দশা, চরম দুর্ভোগে ২০ গ্রামের মানুষ

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া মাদরাসা থেকে ফরিয়াদিকুল রাবার ড্যাম পর্যন্ত সংযোগ সড়কের বেহাল অবস্থা চরম দুর্ভোগে ফেলেছে অন্তত ২০টি গ্রামের মানুষকে। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারবিহীন এই সড়কটিতে এখন বড় বড় গর্ত, ভাঙাচোরা অংশ ও সড়কের দু’পাশে ধস নেমে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পদুয়া বাজারের উত্তর পাশে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে পদুয়া আইনুল উলুম দারুচ্ছুন্নাহ কামিল মাদরাসা ঘেঁষে ফরিয়াদিকুল রাবার ড্যাম পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়কজুড়ে কার্পেটিং ও ইটসলিন উঠে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অগণিত খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টিতে এসব গর্তে জমে থাকে পানি, যা যানচলাচলে মারাত্মক বাধা সৃষ্টি করছে।

বিশেষ করে সিএনজি, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল চলাচলে দেখা দিচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীবাহী যাত্রীরা ও কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। বর্ষা মৌসুমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত কঠিন হয়ে উঠেছে বলে জানান অভিভাবকরা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বছরের পর বছর সড়কটি জরাজীর্ণ অবস্থায় থাকলেও সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তারা দ্রুত সড়কটির সংস্কার দাবি করেছেন।

এ বিষয়ে লোহাগাড়া উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী ইরফাত বিন মুনির জানান, “এ সপ্তাহেই আমরা সড়কটি সরেজমিনে পরিদর্শন করব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

ডিএস../

 

ট্যাগ :

পদুয়া মাদরাসা-ফরিয়াদিকুল সংযোগ সড়কের বেহাল দশা, চরম দুর্ভোগে ২০ গ্রামের মানুষ

প্রকাশিত : ০৩:০৫:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া মাদরাসা থেকে ফরিয়াদিকুল রাবার ড্যাম পর্যন্ত সংযোগ সড়কের বেহাল অবস্থা চরম দুর্ভোগে ফেলেছে অন্তত ২০টি গ্রামের মানুষকে। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারবিহীন এই সড়কটিতে এখন বড় বড় গর্ত, ভাঙাচোরা অংশ ও সড়কের দু’পাশে ধস নেমে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পদুয়া বাজারের উত্তর পাশে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে পদুয়া আইনুল উলুম দারুচ্ছুন্নাহ কামিল মাদরাসা ঘেঁষে ফরিয়াদিকুল রাবার ড্যাম পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়কজুড়ে কার্পেটিং ও ইটসলিন উঠে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অগণিত খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টিতে এসব গর্তে জমে থাকে পানি, যা যানচলাচলে মারাত্মক বাধা সৃষ্টি করছে।

বিশেষ করে সিএনজি, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল চলাচলে দেখা দিচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীবাহী যাত্রীরা ও কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। বর্ষা মৌসুমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত কঠিন হয়ে উঠেছে বলে জানান অভিভাবকরা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বছরের পর বছর সড়কটি জরাজীর্ণ অবস্থায় থাকলেও সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তারা দ্রুত সড়কটির সংস্কার দাবি করেছেন।

এ বিষয়ে লোহাগাড়া উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী ইরফাত বিন মুনির জানান, “এ সপ্তাহেই আমরা সড়কটি সরেজমিনে পরিদর্শন করব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

ডিএস../