০৬:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

মিঠুনের ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের পর গর্ভপাতের অভিযোগ

বলিউড সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মহাক্ষয় ওরফে মিমোর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা ও জোর করে গর্ভপাতের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নির্যাতিতার লিখিত বয়ানে অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে সম্পর্কে ছিলেন তিনি মিমোর সঙ্গে। এই সময়েই মিমো নির্যাতিতাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়েছেন। পুলিশের কাছে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৫ সালে মিমো তাকে বাড়িতে ডেকে পানীয়তে মাদক মিশিয়ে অনুমতি ছাড়াই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছিলেন। এরপরই বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ৪ বছর লাগাতার ধর্ষণ করেছেন। যা মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত করেছে নির্যাতিতাকে। লাগাতার শারীরিক সম্পর্কের ফলে গর্ভবতী হয়ে যান ওই নারী। মিমো বাধ্য করেছিলেন তাকে গর্ভপাত করতে। এজন্য বেশ কিছু ওষুধও খাইয়েছিলেন এমনই গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে ৷

নির্যাতিতা আরও অভিযোগ করেছেন যে, মিমো ও তার মা যোগিতাবালি ভয় দেখিয়েছিলেন, বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চেয়েছিলেন। নির্যাতিতা এই মামলায় এর আগেই এফআইআর করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু কোনও কাজই হয়নি। এরই মাঝে নির্যাতিতা দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়ে যান।

দিল্লির রোহিণী আদালতে এফআইআর দায়েরের আবেদন জানিয়েছিলেন। প্রাথমিক প্রমাণাদির পরে আদালত এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছে। এরপরই মুম্বাইয়ের এক থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

মিঠুনের ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের পর গর্ভপাতের অভিযোগ

প্রকাশিত : ১২:৩২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২০

বলিউড সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মহাক্ষয় ওরফে মিমোর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা ও জোর করে গর্ভপাতের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নির্যাতিতার লিখিত বয়ানে অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে সম্পর্কে ছিলেন তিনি মিমোর সঙ্গে। এই সময়েই মিমো নির্যাতিতাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়েছেন। পুলিশের কাছে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৫ সালে মিমো তাকে বাড়িতে ডেকে পানীয়তে মাদক মিশিয়ে অনুমতি ছাড়াই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছিলেন। এরপরই বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ৪ বছর লাগাতার ধর্ষণ করেছেন। যা মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত করেছে নির্যাতিতাকে। লাগাতার শারীরিক সম্পর্কের ফলে গর্ভবতী হয়ে যান ওই নারী। মিমো বাধ্য করেছিলেন তাকে গর্ভপাত করতে। এজন্য বেশ কিছু ওষুধও খাইয়েছিলেন এমনই গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে ৷

নির্যাতিতা আরও অভিযোগ করেছেন যে, মিমো ও তার মা যোগিতাবালি ভয় দেখিয়েছিলেন, বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চেয়েছিলেন। নির্যাতিতা এই মামলায় এর আগেই এফআইআর করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু কোনও কাজই হয়নি। এরই মাঝে নির্যাতিতা দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়ে যান।

দিল্লির রোহিণী আদালতে এফআইআর দায়েরের আবেদন জানিয়েছিলেন। প্রাথমিক প্রমাণাদির পরে আদালত এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছে। এরপরই মুম্বাইয়ের এক থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার