০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪

ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু : খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের বহুমাত্রিক অবদানের কথা অনন্য ইতিহাসের অংশ। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে সার্বিক সহযোগিতার জন্য আমরা ভারতের জনগণের প্রতি সবসময় কৃতজ্ঞ। রাজশাহী ভারতের সহকারী হাইকমিশনের আয়োজনে বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর রাজশাহীর একটি হোটেলে ‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সেলিব্রেশন’ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রায় এক কোটি মানুষকে আশ্রয়, ওষুধ ও খাদ্যসহ ভালোবাসা দিয়ে ভারতের মানুষ যে ঋণের জালে আবদ্ধ করেছে, সে ভালোবাসা কোনো দিন বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না। বন্ধুত্ব আর আস্থার জায়গা আরও শক্তিশালী করতে উভয় দেশ কাজ করছে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, একসময় ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। দুদেশের সম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীরা এখনও সে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেকারণে নতুন প্রজন্মকে প্রকৃত ইতিহাস জানাতে হবে। আর মুক্তিযোদ্ধারাই পারেন তাদের যুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে।

এসময় তিনি ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা দূর করে জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ বৃদ্ধি, সংস্কৃতির বিনিময় ও বাণিজ্য ভারসাম্য আনার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মো. আবু কালাম সিদ্দিক, বিশিষ্ট সমাজ সেবী শাহীন আক্তার রেনী, বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

রংপুরে রেল স্টেশনে বৈষম্য উন্নয়ন হয়নি,প্রতিবাদে অবরোধ

ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১২:২১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের বহুমাত্রিক অবদানের কথা অনন্য ইতিহাসের অংশ। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে সার্বিক সহযোগিতার জন্য আমরা ভারতের জনগণের প্রতি সবসময় কৃতজ্ঞ। রাজশাহী ভারতের সহকারী হাইকমিশনের আয়োজনে বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর রাজশাহীর একটি হোটেলে ‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সেলিব্রেশন’ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রায় এক কোটি মানুষকে আশ্রয়, ওষুধ ও খাদ্যসহ ভালোবাসা দিয়ে ভারতের মানুষ যে ঋণের জালে আবদ্ধ করেছে, সে ভালোবাসা কোনো দিন বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না। বন্ধুত্ব আর আস্থার জায়গা আরও শক্তিশালী করতে উভয় দেশ কাজ করছে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, একসময় ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। দুদেশের সম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীরা এখনও সে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেকারণে নতুন প্রজন্মকে প্রকৃত ইতিহাস জানাতে হবে। আর মুক্তিযোদ্ধারাই পারেন তাদের যুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে।

এসময় তিনি ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা দূর করে জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ বৃদ্ধি, সংস্কৃতির বিনিময় ও বাণিজ্য ভারসাম্য আনার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মো. আবু কালাম সিদ্দিক, বিশিষ্ট সমাজ সেবী শাহীন আক্তার রেনী, বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব