০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

দ্বীপবাসীর উন্নয়নে কক্সবাজার-মহেশখালী সেতুর বিকল্প নেই

কক্সবাজার-মহেশখালীর সেতু না থাকায় অভুতপূর্ব উন্নয়নে বড় বাধা এই অঞ্চলে। দ্বীপবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি একটি সেতুর। কিন্তু অদৃশ্য কারনে এই অঞ্চল্রের ভাগ্য উন্নয়নে কক্সবাজার-মহেশখালী সেতুতো দূরের কথা একটি ফেরি পর্যন্ত আদায় হচ্ছে না।

জানা গেছে, মহেশখালী উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের জনাধারণ জিম্মি হয়ে আছে ঘাটে। সকাল হলে বোট না পাওয়া এবং সন্ধ্যার পর বোট না পাওয়া এই অঞ্চলের জনসাধারণের নিত্যদিনের দূর্ভোগ। অনেক আন্দোলন, অনেক সমাবেশ হয় একটি সেতুর জন্য। এমনকি এই ডিজিটাল যুগে আপাতত একটি ফেরিরও দাবি উঠে। কিন্তু কে শুণে কার কথা!

এদিকে সম্প্রতি একটি সেতুর বাস্তবায়নে স্বপ্ন দেখিয়ে আনন্দে ভাসিয়েছে দ্বীপবাসীকে। মহেশখালীর কৃতিসন্তান কউক চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছারকে সংবর্ধনা দিয়েছেন মহেশখালী পেশাজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেড। ওই সংবর্ধনা সভায় মহেশখালী-কক্সবাজার সেতু এবং মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন সম্ভাবনা, বাস্তবতার পটভূমিতে বিভিন্ন আলোচনা উঠে আসে। সভায় বক্তারা মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন সম্ভাবনা, বাস্তবতা এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিত নিয়ে আলোকপাত করেন।

সংবর্ধিত অতিথি তার বক্তব্যে বলেন- মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন হবে উপকূলীয় পরিবেশের সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের সাথে লাগসই। কক্সবাজারে পর্যটনের মূল উপলক্ষ হলো সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতকে যদি নান্দনিক ও পরিবেশসম্মতভাবে উপস্থাপন করা যায় তাহলে কক্সবাজারের উন্নয়নের একটা সুরাহা করা যাবে। তিনি মহেশখালী-কক্সবাজার সেতুর সম্ভাবনা নিয়ে তার নিজের স্টাডি এবং সরকারের উদ্যোগ ও তৎপরতা কথা তুলে ধরেন। তিনি কক্সবাজারের সার্বিক উন্নয়নের জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবেন বলেও সভায় প্রতিশ্রুতি দেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

মুরাদনগরের সাবেক ৫বারের এমপি কায়কোবাদের অপেক্ষায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ

দ্বীপবাসীর উন্নয়নে কক্সবাজার-মহেশখালী সেতুর বিকল্প নেই

প্রকাশিত : ০৩:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২

কক্সবাজার-মহেশখালীর সেতু না থাকায় অভুতপূর্ব উন্নয়নে বড় বাধা এই অঞ্চলে। দ্বীপবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি একটি সেতুর। কিন্তু অদৃশ্য কারনে এই অঞ্চল্রের ভাগ্য উন্নয়নে কক্সবাজার-মহেশখালী সেতুতো দূরের কথা একটি ফেরি পর্যন্ত আদায় হচ্ছে না।

জানা গেছে, মহেশখালী উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের জনাধারণ জিম্মি হয়ে আছে ঘাটে। সকাল হলে বোট না পাওয়া এবং সন্ধ্যার পর বোট না পাওয়া এই অঞ্চলের জনসাধারণের নিত্যদিনের দূর্ভোগ। অনেক আন্দোলন, অনেক সমাবেশ হয় একটি সেতুর জন্য। এমনকি এই ডিজিটাল যুগে আপাতত একটি ফেরিরও দাবি উঠে। কিন্তু কে শুণে কার কথা!

এদিকে সম্প্রতি একটি সেতুর বাস্তবায়নে স্বপ্ন দেখিয়ে আনন্দে ভাসিয়েছে দ্বীপবাসীকে। মহেশখালীর কৃতিসন্তান কউক চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছারকে সংবর্ধনা দিয়েছেন মহেশখালী পেশাজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেড। ওই সংবর্ধনা সভায় মহেশখালী-কক্সবাজার সেতু এবং মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন সম্ভাবনা, বাস্তবতার পটভূমিতে বিভিন্ন আলোচনা উঠে আসে। সভায় বক্তারা মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন সম্ভাবনা, বাস্তবতা এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিত নিয়ে আলোকপাত করেন।

সংবর্ধিত অতিথি তার বক্তব্যে বলেন- মহেশখালী ও কক্সবাজারের উন্নয়ন হবে উপকূলীয় পরিবেশের সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের সাথে লাগসই। কক্সবাজারে পর্যটনের মূল উপলক্ষ হলো সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতকে যদি নান্দনিক ও পরিবেশসম্মতভাবে উপস্থাপন করা যায় তাহলে কক্সবাজারের উন্নয়নের একটা সুরাহা করা যাবে। তিনি মহেশখালী-কক্সবাজার সেতুর সম্ভাবনা নিয়ে তার নিজের স্টাডি এবং সরকারের উদ্যোগ ও তৎপরতা কথা তুলে ধরেন। তিনি কক্সবাজারের সার্বিক উন্নয়নের জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবেন বলেও সভায় প্রতিশ্রুতি দেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব