কানাডায় আড্ডায় নোবেল আর চন্দন

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ব্যান্ডদল ‘উইনিং’র মেইন ভোকালিস্ট চন্দনের কণ্ঠে ‘ঐ দূর পাহাড়ের ধারে দিগন্তেরই কাছে নিঃসঙ্গ বসে একটি মেয়ে গাইছে, আপন সুরে’ কিংবা ‘ইচ্ছে করে যাই চলে যাই অচিনপুর, যেখানে দুঃখ নেই কষ্ট নেই, ঝলমল করে আলো রোদ্দুর’ কিংবা ‘হৃদয়জুড়ে যতো ভালোবাসা, শুধু তোমাকে দেবো ভেবে’ এসব গান এখনো শ্রোতা দর্শককে মুগ্ধ করে।
একটি নয়, কয়েকটি জেনারেশন চন্দনের কণ্ঠে এমন আরও অনেক গানে মুগ্ধ হয়েছেন। সেই প্রিয় শিল্পী চন্দন দীর্ঘদিন ধরেই কানাডাতে অবস্থান করছেন।
এদিকে কিছুদিন আগে লন্ডনে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের মডেলিং জগতের রাজপুত্তুর আদিল হোসেন নোবেল। সেখান থেকে তিনি ক’দিন আগেই কানাডা গিয়েছেন। কানাডা গিয়ে তিনি তার প্রিয় বন্ধু চন্দনের সঙ্গে দেখা করেন। দীর্ঘদিন পর চন্দনের সঙ্গে দেখা করে গল্প আড্ডায় মেতে উঠেছিলেন। চন্দনের সঙ্গে দারুণ এক প্রাণবন্ত এবং মনে রাখার মতো সময় কাটিয়েছেন নোবেল।
কানাডা থেকে নোবেল তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন,‘ যে সময়টাতে আমি মডেলিং শুরু করেছি সেই সময়ে উইনিং-ব্যান্ডদলের প্রধান ভোকালিস্ট হয়ে গান গেয়ে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছিল। তার কণ্ঠে ইচ্ছে করে, ঐ দূর পাহাড়ের ধারে, হৃদয়জুড়ে যতো ভালোবাসা-এসব গান দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। আমার বিয়েতে যেমন চন্দন এসেছিল, আমিও তার বিয়েতে গিয়েছিলাম। সত্যি আমরা মনে রাখার মতো কোয়ালিটি সময় পার করেছিলাম। গল্প, আড্ডায় সেইসব স্মৃতিই উঠে এসেছিল।
বাংলাদেশের কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী ব্যান্ড দলের মধ্যে উইনিংও অন্যতম। এখনও চন্দনের গান অনেকেই আগ্রহ নিয়ে শোনেন। এটা আমার কাছে ভীষণ ভালোলাগে।’
নোবেল জানান, চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে তিনি কানাডা থেকে দেশে ফিরবেন। বিগত বেশ কিছুদিন যাবত নতুন কোনো বিজ্ঞাপন বা নাটকে কাজ করেননি নোবেল। আপাতত তিনি চাকরি নিয়েই ব্যস্ত রয়েছেন।