০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

আনোয়ারায় ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবল ১৬ ট্রলার, নিখোঁজ ৭২  

ঝড়ের কবলে পড়ে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূল বঙ্গোপসাগরে লবণবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ ৩০ জনকে উদ্ধার করলেও এখনো নিখোঁজ রয়েছে অন্তত অর্ধশতাধিক।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও বাঁশখালী থেকে লবণবোঝাই ১৫ থেকে ২০টি ট্রলার ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
যারা উদ্ধার হলেন তারা হলেন বাঁশখালী উপজেলার আল্লাহর দান ট্র্রলারের মো. জিয়া মাঝি, মো. আলী, মো মানিক, মো. সোহেল, মো. মনচুর, জাবেদ আহমদ, কুতুবদিয়া উপজেলার তৌফিক এলাহী ট্রলারের মাঝি মো. মানিক, নুরুল আমিন, মো. আনিস, বার আউলিয়া ট্রলারের মাঝি মো. ফারুক, বদি আলম, আবু হানিফ ও আবু তৈয়ব। নিখোঁজ মাঝি মাল্লাদের উদ্ধারে কাজ করছে নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ড সাঙ্গু স্টেশন।
বার আউলিয়া ট্রলারের মাঝি ফারুক জানান, কুতুবদিয়া থেকে আসার সময় সকালে হঠাৎ ঝোড়ো হাওয়া শুরু হলে ট্রলার উল্টে গিয়ে ডুবে যায়। আমাদের সঙ্গে ১৫ থেকে ২০টির মতো ট্রলার ডুবে গেছে। প্রতিটি ট্রলারে ৫ থেকে ৭ জন মাঝি মাল্লা ছিল।
নিখোঁজ বার আউলিয়া ট্রলারের মালিক কুতুবদিয়া এলাকার বাসিন্দা আবুল কাশেম বলেন, আমার মালিকানাধীন ‘এমভি বার আউলিয়া’ নামের ট্রলারটি ৬০ টন লবণ নিয়ে কুতুবদিয়া থেকে চট্টগ্রাম নগরীর দিকে যাচ্ছিল। ঝড়ের একপর্যায়ে কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও বাঁশখালী থেকে আরও ১৫-২৯টি লবণবাহী ট্রলার গহিরার বার আউলিয়া উপকূলে সাগরে ডুবে যায়। তবে আমার ট্রলারের মাঝি মাল্লাদের উদ্ধার করা হয়েছে। আমার ডুবে যাওয়া ট্রলারের মূল্য ২০ লাখ টাকা।
গহিরা বার আউলিয়া নৌ পুলিশের ইনচার্জ টিটু দত্ত বলেন, আনোয়ারা উপকূলে বঙ্গোপসাগরে বেশ কয়েকটি ট্রলার ডুবির খবর পেয়েছি। কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ অন্তত ৩০ জনকে উদ্ধার করলেও এখনো অনেকে নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ড উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

 

আনোয়ারায় ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবল ১৬ ট্রলার, নিখোঁজ ৭২  

প্রকাশিত : ০৬:০৩:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪
ঝড়ের কবলে পড়ে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূল বঙ্গোপসাগরে লবণবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ ৩০ জনকে উদ্ধার করলেও এখনো নিখোঁজ রয়েছে অন্তত অর্ধশতাধিক।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও বাঁশখালী থেকে লবণবোঝাই ১৫ থেকে ২০টি ট্রলার ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
যারা উদ্ধার হলেন তারা হলেন বাঁশখালী উপজেলার আল্লাহর দান ট্র্রলারের মো. জিয়া মাঝি, মো. আলী, মো মানিক, মো. সোহেল, মো. মনচুর, জাবেদ আহমদ, কুতুবদিয়া উপজেলার তৌফিক এলাহী ট্রলারের মাঝি মো. মানিক, নুরুল আমিন, মো. আনিস, বার আউলিয়া ট্রলারের মাঝি মো. ফারুক, বদি আলম, আবু হানিফ ও আবু তৈয়ব। নিখোঁজ মাঝি মাল্লাদের উদ্ধারে কাজ করছে নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ড সাঙ্গু স্টেশন।
বার আউলিয়া ট্রলারের মাঝি ফারুক জানান, কুতুবদিয়া থেকে আসার সময় সকালে হঠাৎ ঝোড়ো হাওয়া শুরু হলে ট্রলার উল্টে গিয়ে ডুবে যায়। আমাদের সঙ্গে ১৫ থেকে ২০টির মতো ট্রলার ডুবে গেছে। প্রতিটি ট্রলারে ৫ থেকে ৭ জন মাঝি মাল্লা ছিল।
নিখোঁজ বার আউলিয়া ট্রলারের মালিক কুতুবদিয়া এলাকার বাসিন্দা আবুল কাশেম বলেন, আমার মালিকানাধীন ‘এমভি বার আউলিয়া’ নামের ট্রলারটি ৬০ টন লবণ নিয়ে কুতুবদিয়া থেকে চট্টগ্রাম নগরীর দিকে যাচ্ছিল। ঝড়ের একপর্যায়ে কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও বাঁশখালী থেকে আরও ১৫-২৯টি লবণবাহী ট্রলার গহিরার বার আউলিয়া উপকূলে সাগরে ডুবে যায়। তবে আমার ট্রলারের মাঝি মাল্লাদের উদ্ধার করা হয়েছে। আমার ডুবে যাওয়া ট্রলারের মূল্য ২০ লাখ টাকা।
গহিরা বার আউলিয়া নৌ পুলিশের ইনচার্জ টিটু দত্ত বলেন, আনোয়ারা উপকূলে বঙ্গোপসাগরে বেশ কয়েকটি ট্রলার ডুবির খবর পেয়েছি। কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ অন্তত ৩০ জনকে উদ্ধার করলেও এখনো অনেকে নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ড উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS