১২:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

২০২০ সালের মধ্যে দেশে ফাইভ-জি চালু: মোস্তাফা জব্বার

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ০৫:৫৩:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯
  • 69

২০২০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি চালু হবে জানিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। এই উন্নয়নের মহাসড়কের নাম হবে ফাইভ-জি। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) কাউন্সিল হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন তিনি।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডিজিটাল শব্দটি বাংলাদেশ থেকে উচ্চারিত হয়েছে। আমরাই প্রথম ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দেই। এরপর ২০১৪ সালে ভারত, ২০১৫ সালে মালদ্বীপ এবং এ বছরের ৫ ডিসেম্বর পাকিস্তানও ডিজিটালের ঘোষণা দিয়েছে। তবে পাকিস্তান এখনো প্রক্রিয়া শুরু করেনি।

তিনি বলেন, ২০২০ সালের দ্বিতীয় কোয়ার্টারের মধ্যে ফাইভ-জি চালু করার চিন্তা করছি আমরা। এই নিয়ে কাজ এগিয়ে চলেছে। সামনের দিনে ইন্ডাস্ট্রির নির্ভরতা হবে ফাইভ-জি। দেশ এগিয়ে চলেছে, দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। এই উন্নয়নের মহাসড়কের নাম হবে ফাইভ-জি।

টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আইইবি দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ইঞ্জিনিয়াররা তাদের দক্ষতা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে। সভ্যতা বিকাশের ক্ষেত্রে প্রকৌশলীরা তাদের ভূমিকা রেখেছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সময় তাদের ভূমিকা আরও বেড়ে যাবে। এজন্য তাদের সেইরকমভাবে গড়ে তুলতে হবে বলেও তিনি জানান।

এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক বৈঠকে মন্ত্রী বলেছেন, ফাইভ জি সম্প্রসারণে ইতোমধ্যে রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে সারা দেশে সম্প্রসারণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১৬,১৭ এবং ১৮ জানুয়ারি ডিজিটাল মেলায় সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে ফাইভ জি লাইভ দেখানো হবে। এর আগে ২০১৮ সালের পঁচিশ জুলাই ফাইভ জি পরীক্ষামূলক দেখানো হয়েছিল।

আইইবির সভাপতি প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আইইবি’র কম্পিউটার কৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ও আইইবি’র সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী খন্দকার মনজুর মোর্শেদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল হুদাও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন আইইবি’র কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সম্পাদক প্রকৌশলী মো. রনক আহসান।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

জাতিসংঘ অধিবেশন: ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে বাইডেনের

২০২০ সালের মধ্যে দেশে ফাইভ-জি চালু: মোস্তাফা জব্বার

প্রকাশিত : ০৫:৫৩:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯

২০২০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি চালু হবে জানিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। এই উন্নয়নের মহাসড়কের নাম হবে ফাইভ-জি। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) কাউন্সিল হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন তিনি।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডিজিটাল শব্দটি বাংলাদেশ থেকে উচ্চারিত হয়েছে। আমরাই প্রথম ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দেই। এরপর ২০১৪ সালে ভারত, ২০১৫ সালে মালদ্বীপ এবং এ বছরের ৫ ডিসেম্বর পাকিস্তানও ডিজিটালের ঘোষণা দিয়েছে। তবে পাকিস্তান এখনো প্রক্রিয়া শুরু করেনি।

তিনি বলেন, ২০২০ সালের দ্বিতীয় কোয়ার্টারের মধ্যে ফাইভ-জি চালু করার চিন্তা করছি আমরা। এই নিয়ে কাজ এগিয়ে চলেছে। সামনের দিনে ইন্ডাস্ট্রির নির্ভরতা হবে ফাইভ-জি। দেশ এগিয়ে চলেছে, দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। এই উন্নয়নের মহাসড়কের নাম হবে ফাইভ-জি।

টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আইইবি দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ইঞ্জিনিয়াররা তাদের দক্ষতা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে। সভ্যতা বিকাশের ক্ষেত্রে প্রকৌশলীরা তাদের ভূমিকা রেখেছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সময় তাদের ভূমিকা আরও বেড়ে যাবে। এজন্য তাদের সেইরকমভাবে গড়ে তুলতে হবে বলেও তিনি জানান।

এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক বৈঠকে মন্ত্রী বলেছেন, ফাইভ জি সম্প্রসারণে ইতোমধ্যে রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে সারা দেশে সম্প্রসারণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১৬,১৭ এবং ১৮ জানুয়ারি ডিজিটাল মেলায় সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে ফাইভ জি লাইভ দেখানো হবে। এর আগে ২০১৮ সালের পঁচিশ জুলাই ফাইভ জি পরীক্ষামূলক দেখানো হয়েছিল।

আইইবির সভাপতি প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আইইবি’র কম্পিউটার কৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ও আইইবি’র সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী খন্দকার মনজুর মোর্শেদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল হুদাও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন আইইবি’র কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সম্পাদক প্রকৌশলী মো. রনক আহসান।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান