১২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জনসেবার এক অনন্য দৃষ্টান্ত দেখালেন মেয়র নাছির

মোবাইলের মেসেজ দেখে ত্রাণ প্রত্যাশীদের তালিকা তৈরি করছেন চসিক মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন

মরণব্যাধি করোনা (কোভিড-১৯) এর আক্রমনে যখন অসহায় হয়ে পড়েছে পুরো বিশ্ব। আমজনতা থেকে শুরু করে পেশাজীবি এমনকি কতিপয় জনপ্রতিনিধিও যখন নিজেকে নিরাপদ রাখতে চলে গেলেন আইসোলেশনে এমন পরিস্থিতিতে নিজের জীবনের মায়া না করে নগরবাসীর সেবায় প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন।

জনগণের কথা চিন্তা করে ঝুঁকি নিয়েই ছুটে চলেছেন নগরীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। কখনো ছিটিয়েছেন জীবানুনাশক ,চালিয়েছেন মশক নিধন কার্যক্রম করোনা থেকে নগরবাসীকে বাঁচাতে নিয়েছেন বিভিন্নরকম উদ্যোগ।

মাইক্রোবাসে করে ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌছে দিচ্ছেন আনিসুর রহমান চৌধুরী

বাড়িয়েছেন চিকিৎসা সেবার পরিধি। জনসাধারণ যাতে ঘরে থাকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে কর্মহীন দরিদ্র পরিবারের মাঝে বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত।

সরকারী ত্রাণ সামগ্রীর পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নের খাবার বিলিয়েছেন অকাতরে, বিতরণ করেছেন নগদ অর্থও। নিজস্ব তহবিল থেকে ২ মাসে ১ কোটি টাকার অধিক নগদ অর্থ বিতরণ করেছেন , ২৬ হাজার সাধারণ জনগণ, প্রায় ৭ হাজার পরিবহন শ্রমিক, ৪৩ টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডের ৬৪৫০ জন দলীয় নেতাকর্মী, সাংবাদিক ও পত্রিকার হকার, বিভিন্ন মার্কেটের শ্রমিক ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে বিতরণ করেছেন নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী ।

ইউএনডিপি ইউকে-এইড এর সহায়তায় ১৫ শ টাকা করে বিতরণ করেছেন ২০ হাজার মানুষের মাঝে। তাঁর এই সেবা থেকে বাদ যায়নি পশুপাখিও। রাস্তার কুকুরদের জন্যও তিনি খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নিম্ন আয়ের মানুষদের সাথে আলাপকালে তারা মেয়রের এই কর্মকান্ডকে জনসেবার উজ্জল দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।

বাকলিয়া এলাকার দিনমজুর আমিন,রফিক আলম, ইদ্রিস বলেন করোনার এই মহামারিতে আমাদের সিটি মেয়র নাছির সাহেব যেভাবে দিনরাত জনগণের পাশে ছিলেন তা আমরা কখনো ভুলবনা।

তিনি না থাকলে হয়তো অনেকেই না খেয়ে থাকতো। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিরিঙ্গী বাজার হালিশহর অলংকার এলাকার অনেকেই বলেছেন মেয়রের সাথে আমাদের দলীয় মতাদর্শে পার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু সত্যিকার অর্থে এই মহামারিতে তিনি যেভাবে কাজ করেছেন তা প্রশংসার দাবীদার।

লালখান বাজার ও অক্সিজেন এলাকার কয়েকজন বলেন চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অনেক জনপ্রতিনিধিদের মাঠে না থাকার অভিযোগ যেমন আছে আবার ত্রাণের অর্থ ও খাদ্য সামগ্রী আত্মসাতের রেকর্ডও আছে অনেক।

আর এই পরিস্থিতিতে মেয়র আ.জ.ম. নাছির সুষ্ঠু বন্টনতো করেছেনই বরং নিজের পকেট থেকে হাজার হার্জা মানুষকে পাশে থেকে যেভাবে সহযোগীতা করেছেন তাতে তিনি নিজের বিশালতার পরিচয় দিয়েছেন। চট্টগ্রামের নগরবাসী এর চেয়ে ভাল সেবক আর পাবে বলে আমাদের মনে হয়না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক দলীয় কর্মীরা বলেছেন আমি নাছির ভাইয়ের গ্রুপ করিনা কিন্তু করোনা পরিস্থিতিকে তাঁর মহানুভবতার কাছে আমরা হেরে গেছি। দিন থেকে রাত অবদি তিনি নগরবাসীর জন্য যে শ্রম দিয়েছেন তা সত্যিই বিরল।

নগর আওয়ামী লীগের আরেক নেতা বলেন আ.জ.ম. নাছির মেধা ও শ্রম দিয়ে জনসেবা করার জন্য রাজনীতি করেই আজ এপর্যন্ত এসেছেন।

অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলে তিনি সবসময় স্রোতের প্রতিকুলে সাতার কেটেছেন, অনেকের গলার কাঁটাও হয়েছেন তিনি, দল এবং জনগণের ভালবাসা নিয়েই তিনি এগিয়ে যাবেন। আর সেবা করার জন্য জনপ্রতিনিধি হতে হবে শুধু তা-ই নয় তিনি মেয়র থাক বা না থাক এভাবেই জনসেবা করে যাবেন আজীবন।

জানা যায় গত ২৩ মার্চ থেকে শুরু হওয়া চসিক মেয়রের ভালবাসার উপহার প্রদান কার্যক্রম এখনও চলমান রয়েছে। ৮ জনের একটি টিম প্রতিদিন সাহায্য প্রত্যাশীদের ঘরে পৌঁছে যাচ্ছেন খাদ্য সামগ্রী নিয়ে।
মেয়রের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এবং ব্যক্তিগত মোবাইলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত যারা লজ্জায় সবার সামনে সাহায্য চাইতে পারছেন না, তারা ম্যাসেজ পাঠালেই খাদ্য সামগ্রী ঘরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থেকে এসব ম্যাসেজ পর্যবেক্ষণ করছেন মেয়র।

টিমের সদস্য লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেট মালিক সমিতির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান চৌধুরী জানান, ম্যাসেজ পেলে মেয়র মহোদয় সাহায্য প্রত্যাশীর ফোন নাম্বার আমাদের দিয়ে দেন। সেই নম্বরে ফোন করে নাম-ঠিকানা জেনে তাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি খাদ্য সামগ্রী। এই সহায়তা মেয়রের ব্যক্তিগত তহবিল থেকেই দেওয়া হচ্ছে।

তিনি জানান, এ পর্যন্ত শুধু ম্যাসেজের মাধ্যমে ছয় হাজারের বেশি পরিবারকে এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মী ও সেবা সংগঠনের মাধ্যমে সর্বমোট প্রায় ৪১ হাজার পরিবারকে চসিক মেয়র আ.জ.ম.নাছির উদ্দিন তাঁর ব্যক্তিগত তহবিল হতে খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছেন।

প্রতিদিন মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

যেসব মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন সাহায্যের আবেদন জানান। মেয়রের উদ্যোগে গোপনে তাদের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কর্মযজ্ঞ শুরু হয়।

এব্যপারে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ. জ. ম. নাছির উদ্দীন বলেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে রাজনীতি করি।

আর এই আদশই হলো দুঃসময়ে জনগণের পাশে থাকা । নগরবাসীর ভোটে আমি মেয়র নির্বাচিত হয়েছি তাই ওদেও পাশে থাকাটা আমার নৈতিক দায়িত্ব।

এই দায়িত্ববোধ যদি না থাকে তাহলে রাজনীতি করার দরকার কি? ব্যবসা করেওতো টাকা ইনকাম করা যায়! দোয়া করবেন আজীবন যেন জনসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারি।

 

বিজনেস বাংলাদেশ / আতিক

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

জনসেবার এক অনন্য দৃষ্টান্ত দেখালেন মেয়র নাছির

প্রকাশিত : ০৮:৪০:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মে ২০২০

মরণব্যাধি করোনা (কোভিড-১৯) এর আক্রমনে যখন অসহায় হয়ে পড়েছে পুরো বিশ্ব। আমজনতা থেকে শুরু করে পেশাজীবি এমনকি কতিপয় জনপ্রতিনিধিও যখন নিজেকে নিরাপদ রাখতে চলে গেলেন আইসোলেশনে এমন পরিস্থিতিতে নিজের জীবনের মায়া না করে নগরবাসীর সেবায় প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন।

জনগণের কথা চিন্তা করে ঝুঁকি নিয়েই ছুটে চলেছেন নগরীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। কখনো ছিটিয়েছেন জীবানুনাশক ,চালিয়েছেন মশক নিধন কার্যক্রম করোনা থেকে নগরবাসীকে বাঁচাতে নিয়েছেন বিভিন্নরকম উদ্যোগ।

মাইক্রোবাসে করে ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌছে দিচ্ছেন আনিসুর রহমান চৌধুরী

বাড়িয়েছেন চিকিৎসা সেবার পরিধি। জনসাধারণ যাতে ঘরে থাকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে কর্মহীন দরিদ্র পরিবারের মাঝে বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত।

সরকারী ত্রাণ সামগ্রীর পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নের খাবার বিলিয়েছেন অকাতরে, বিতরণ করেছেন নগদ অর্থও। নিজস্ব তহবিল থেকে ২ মাসে ১ কোটি টাকার অধিক নগদ অর্থ বিতরণ করেছেন , ২৬ হাজার সাধারণ জনগণ, প্রায় ৭ হাজার পরিবহন শ্রমিক, ৪৩ টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডের ৬৪৫০ জন দলীয় নেতাকর্মী, সাংবাদিক ও পত্রিকার হকার, বিভিন্ন মার্কেটের শ্রমিক ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে বিতরণ করেছেন নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী ।

ইউএনডিপি ইউকে-এইড এর সহায়তায় ১৫ শ টাকা করে বিতরণ করেছেন ২০ হাজার মানুষের মাঝে। তাঁর এই সেবা থেকে বাদ যায়নি পশুপাখিও। রাস্তার কুকুরদের জন্যও তিনি খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নিম্ন আয়ের মানুষদের সাথে আলাপকালে তারা মেয়রের এই কর্মকান্ডকে জনসেবার উজ্জল দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।

বাকলিয়া এলাকার দিনমজুর আমিন,রফিক আলম, ইদ্রিস বলেন করোনার এই মহামারিতে আমাদের সিটি মেয়র নাছির সাহেব যেভাবে দিনরাত জনগণের পাশে ছিলেন তা আমরা কখনো ভুলবনা।

তিনি না থাকলে হয়তো অনেকেই না খেয়ে থাকতো। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিরিঙ্গী বাজার হালিশহর অলংকার এলাকার অনেকেই বলেছেন মেয়রের সাথে আমাদের দলীয় মতাদর্শে পার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু সত্যিকার অর্থে এই মহামারিতে তিনি যেভাবে কাজ করেছেন তা প্রশংসার দাবীদার।

লালখান বাজার ও অক্সিজেন এলাকার কয়েকজন বলেন চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অনেক জনপ্রতিনিধিদের মাঠে না থাকার অভিযোগ যেমন আছে আবার ত্রাণের অর্থ ও খাদ্য সামগ্রী আত্মসাতের রেকর্ডও আছে অনেক।

আর এই পরিস্থিতিতে মেয়র আ.জ.ম. নাছির সুষ্ঠু বন্টনতো করেছেনই বরং নিজের পকেট থেকে হাজার হার্জা মানুষকে পাশে থেকে যেভাবে সহযোগীতা করেছেন তাতে তিনি নিজের বিশালতার পরিচয় দিয়েছেন। চট্টগ্রামের নগরবাসী এর চেয়ে ভাল সেবক আর পাবে বলে আমাদের মনে হয়না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক দলীয় কর্মীরা বলেছেন আমি নাছির ভাইয়ের গ্রুপ করিনা কিন্তু করোনা পরিস্থিতিকে তাঁর মহানুভবতার কাছে আমরা হেরে গেছি। দিন থেকে রাত অবদি তিনি নগরবাসীর জন্য যে শ্রম দিয়েছেন তা সত্যিই বিরল।

নগর আওয়ামী লীগের আরেক নেতা বলেন আ.জ.ম. নাছির মেধা ও শ্রম দিয়ে জনসেবা করার জন্য রাজনীতি করেই আজ এপর্যন্ত এসেছেন।

অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলে তিনি সবসময় স্রোতের প্রতিকুলে সাতার কেটেছেন, অনেকের গলার কাঁটাও হয়েছেন তিনি, দল এবং জনগণের ভালবাসা নিয়েই তিনি এগিয়ে যাবেন। আর সেবা করার জন্য জনপ্রতিনিধি হতে হবে শুধু তা-ই নয় তিনি মেয়র থাক বা না থাক এভাবেই জনসেবা করে যাবেন আজীবন।

জানা যায় গত ২৩ মার্চ থেকে শুরু হওয়া চসিক মেয়রের ভালবাসার উপহার প্রদান কার্যক্রম এখনও চলমান রয়েছে। ৮ জনের একটি টিম প্রতিদিন সাহায্য প্রত্যাশীদের ঘরে পৌঁছে যাচ্ছেন খাদ্য সামগ্রী নিয়ে।
মেয়রের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এবং ব্যক্তিগত মোবাইলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত যারা লজ্জায় সবার সামনে সাহায্য চাইতে পারছেন না, তারা ম্যাসেজ পাঠালেই খাদ্য সামগ্রী ঘরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থেকে এসব ম্যাসেজ পর্যবেক্ষণ করছেন মেয়র।

টিমের সদস্য লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেট মালিক সমিতির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান চৌধুরী জানান, ম্যাসেজ পেলে মেয়র মহোদয় সাহায্য প্রত্যাশীর ফোন নাম্বার আমাদের দিয়ে দেন। সেই নম্বরে ফোন করে নাম-ঠিকানা জেনে তাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি খাদ্য সামগ্রী। এই সহায়তা মেয়রের ব্যক্তিগত তহবিল থেকেই দেওয়া হচ্ছে।

তিনি জানান, এ পর্যন্ত শুধু ম্যাসেজের মাধ্যমে ছয় হাজারের বেশি পরিবারকে এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মী ও সেবা সংগঠনের মাধ্যমে সর্বমোট প্রায় ৪১ হাজার পরিবারকে চসিক মেয়র আ.জ.ম.নাছির উদ্দিন তাঁর ব্যক্তিগত তহবিল হতে খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছেন।

প্রতিদিন মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

যেসব মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন সাহায্যের আবেদন জানান। মেয়রের উদ্যোগে গোপনে তাদের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কর্মযজ্ঞ শুরু হয়।

এব্যপারে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ. জ. ম. নাছির উদ্দীন বলেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে রাজনীতি করি।

আর এই আদশই হলো দুঃসময়ে জনগণের পাশে থাকা । নগরবাসীর ভোটে আমি মেয়র নির্বাচিত হয়েছি তাই ওদেও পাশে থাকাটা আমার নৈতিক দায়িত্ব।

এই দায়িত্ববোধ যদি না থাকে তাহলে রাজনীতি করার দরকার কি? ব্যবসা করেওতো টাকা ইনকাম করা যায়! দোয়া করবেন আজীবন যেন জনসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারি।

 

বিজনেস বাংলাদেশ / আতিক