১০:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

লকডাউনের মধ্যেই তাপসী পান্নুর পরিবারে এল দুঃসংবাদ

তাপসী পান্নু

লকডাউনের মধ্যেই তাপসী পান্নুর পরিবারে এল দুঃসংবাদ। মৃত্যু হয়েছে তাপসীর ঠাকুমার। এখবর নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন অভিনেত্রী। ঠাকুমাকে ‘বিজি’ বলে ডাকতেন তাপসী। এটি একটি পাঞ্জাবি শব্দ। যার অর্থ ঠাকুমা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় গুরুদুয়ারাতে মৃত ঠাকুমার জন্য প্রার্থনার একটি ছবি শেয়ার করেছেন তাপসী। তাপসী লিখেছেন, ”আমাদের পরিবারের আগের প্রজন্মের মানুষটি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। কিন্তু বিজি আমাদের মধ্যেই সব সময় বেঁচে থাকবেন।”

তাপসী-এর পোস্টের নিজে অনেকেই বিভিন্ন কমেন্ট করেছেন। কেউ লিখেছেন, ”ঈশ্বর তোমার পরিবারের পাশে থাকুন।” কেউ আবার লিখেছেন, ”তোমার মৃত ঠাকুমার আত্মার শান্তি কামনা করি।”

মুম্বইয়ে লকডাউনের এই পরিস্থিতিতে বোনের সঙ্গে হোম কোয়ারেন্টাইনেই রয়েছেন তাপসী। তাঁর কথায়, ”আমি এটা ভাবে শান্তিতে আছে যে আমি বাবা-মা কোনও কনটেইনমেন্ট জোন এলাকাতে বসবাস করছেন না। কারণ, আমার বাবা-মা দুজনেই ষাটোর্ধ্ব। বাবা কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন। আর মা হাউস গৃহকর্তী। তাঁরা বেশিরভাগ সময়ই বাড়িতেই থাকেন, হয়তবা একটু হাঁটতে যান, কিংবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে দেখা করতে বা গুরুদুয়ারাতে যান। তাই লকডাউনে ওনাদের বিশেষ সমস্যা হবে না। হবে আমাদের।”

বিজনেস বাংলাদেশ/ বিএইচ

জনপ্রিয়

গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮

লকডাউনের মধ্যেই তাপসী পান্নুর পরিবারে এল দুঃসংবাদ

প্রকাশিত : ০৫:১৯:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মে ২০২০

লকডাউনের মধ্যেই তাপসী পান্নুর পরিবারে এল দুঃসংবাদ। মৃত্যু হয়েছে তাপসীর ঠাকুমার। এখবর নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন অভিনেত্রী। ঠাকুমাকে ‘বিজি’ বলে ডাকতেন তাপসী। এটি একটি পাঞ্জাবি শব্দ। যার অর্থ ঠাকুমা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় গুরুদুয়ারাতে মৃত ঠাকুমার জন্য প্রার্থনার একটি ছবি শেয়ার করেছেন তাপসী। তাপসী লিখেছেন, ”আমাদের পরিবারের আগের প্রজন্মের মানুষটি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। কিন্তু বিজি আমাদের মধ্যেই সব সময় বেঁচে থাকবেন।”

তাপসী-এর পোস্টের নিজে অনেকেই বিভিন্ন কমেন্ট করেছেন। কেউ লিখেছেন, ”ঈশ্বর তোমার পরিবারের পাশে থাকুন।” কেউ আবার লিখেছেন, ”তোমার মৃত ঠাকুমার আত্মার শান্তি কামনা করি।”

মুম্বইয়ে লকডাউনের এই পরিস্থিতিতে বোনের সঙ্গে হোম কোয়ারেন্টাইনেই রয়েছেন তাপসী। তাঁর কথায়, ”আমি এটা ভাবে শান্তিতে আছে যে আমি বাবা-মা কোনও কনটেইনমেন্ট জোন এলাকাতে বসবাস করছেন না। কারণ, আমার বাবা-মা দুজনেই ষাটোর্ধ্ব। বাবা কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন। আর মা হাউস গৃহকর্তী। তাঁরা বেশিরভাগ সময়ই বাড়িতেই থাকেন, হয়তবা একটু হাঁটতে যান, কিংবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে দেখা করতে বা গুরুদুয়ারাতে যান। তাই লকডাউনে ওনাদের বিশেষ সমস্যা হবে না। হবে আমাদের।”

বিজনেস বাংলাদেশ/ বিএইচ