১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জেনে নিন গেঁটেবাতের ঘরোয়া উপশম

গেঁটেবাত হাড়ের এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। গেঁটেবাতের কারণে বিকলাঙ্গ হয়ে যাবার ঝুঁকি থাকে। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন।

তবে নিয়ম মেনে চললে এ রোগ থেকে অনেকটা উপশম পেতে পারেন আপনি। ঘরোয়া পদ্ধতিতেই গেঁটেবাতের প্রদাহ বা ব্যথা থেকে উপশম পাবেন। স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা এ অভিমত জানিয়েছেন।

অন্ত্রের সুরক্ষা : গেঁটেবাতের ব্যথা মূলত অন্ত্র থেকে সৃষ্টি হয়। তাই অন্ত্রের সুরক্ষায় সঠিক খাবার নির্বাচন জরুরি বলে স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞদের অভিমত। যেসব খাবার গেঁটেবাতের কারণ সেগুলো বর্জন করতে হবে। দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, চিনি, ডিম ইত্যাদি খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে বা খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ : পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ গেঁটেবাতের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। শাক-সবজি এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে যা গেঁটেবাত উপশমে দারুণ কাজ করে।

পরিশোধিত খাবার বর্জন : পরিশোধিত চিনি, তেল এবং খাদ্যশস্য অবশ্যই বর্জন করতে হবে। এ ছাড়া, অতিরিক্ত লবণ সমৃদ্ধ খাবার এবং যেসব খাবারে প্রিজারভেটিভ দে্য়ও থাকে সেগুলো খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

রিলাক্স থাকুন : আপনাকে অবশ্যই উদ্বিগ্নতা পরিহার করে সবসময় রিলাক্স থাকতে হবে। কেননা, উদ্বেগজনিত কারণে গেঁটেবাতসহ নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ধ্যান বা মেডিটেশন করলে আপনি অনেকটা ভালো অনুভব করবেন, রিলাক্স থাকবেন।

হলুদ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ : হলুদ ব্যথা নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী। তাই হলুদ মিশ্রিত খাবার খেলে আপনি অস্থিসন্ধির ব্যথা থেকে অনেকটা মুক্ত থাকতে পারবেন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

জেনে নিন গেঁটেবাতের ঘরোয়া উপশম

প্রকাশিত : ১০:১৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী ২০১৮

গেঁটেবাত হাড়ের এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। গেঁটেবাতের কারণে বিকলাঙ্গ হয়ে যাবার ঝুঁকি থাকে। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন।

তবে নিয়ম মেনে চললে এ রোগ থেকে অনেকটা উপশম পেতে পারেন আপনি। ঘরোয়া পদ্ধতিতেই গেঁটেবাতের প্রদাহ বা ব্যথা থেকে উপশম পাবেন। স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা এ অভিমত জানিয়েছেন।

অন্ত্রের সুরক্ষা : গেঁটেবাতের ব্যথা মূলত অন্ত্র থেকে সৃষ্টি হয়। তাই অন্ত্রের সুরক্ষায় সঠিক খাবার নির্বাচন জরুরি বলে স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞদের অভিমত। যেসব খাবার গেঁটেবাতের কারণ সেগুলো বর্জন করতে হবে। দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, চিনি, ডিম ইত্যাদি খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে বা খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ : পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ গেঁটেবাতের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। শাক-সবজি এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে যা গেঁটেবাত উপশমে দারুণ কাজ করে।

পরিশোধিত খাবার বর্জন : পরিশোধিত চিনি, তেল এবং খাদ্যশস্য অবশ্যই বর্জন করতে হবে। এ ছাড়া, অতিরিক্ত লবণ সমৃদ্ধ খাবার এবং যেসব খাবারে প্রিজারভেটিভ দে্য়ও থাকে সেগুলো খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

রিলাক্স থাকুন : আপনাকে অবশ্যই উদ্বিগ্নতা পরিহার করে সবসময় রিলাক্স থাকতে হবে। কেননা, উদ্বেগজনিত কারণে গেঁটেবাতসহ নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ধ্যান বা মেডিটেশন করলে আপনি অনেকটা ভালো অনুভব করবেন, রিলাক্স থাকবেন।

হলুদ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ : হলুদ ব্যথা নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী। তাই হলুদ মিশ্রিত খাবার খেলে আপনি অস্থিসন্ধির ব্যথা থেকে অনেকটা মুক্ত থাকতে পারবেন।