১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

করোনায় আক্রান্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জে আরও ১০৭ জন, মৃত্যু ৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১০৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার প্রায় ৬০ শতাংশ।

রাজশাহী আরটিপিসিআর ল্যাবে ১৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১০৫ জনের এবং র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন্ট টেস্টে ১৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ জনের- সর্বমোট ১০৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ৪৬, শিবগঞ্জে ৩১, গোমস্তাপুরে ২৪ ও ভোলাহাটে ৪ জন রয়েছেন।

সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানান, করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলার ৫ জন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
আর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ৩০ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, জেলায় এ পর্যন্ত মোট ২৩৪৭ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। আর ১১২৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। মারা গেছে ৫৯ জন।
এদিকে জেলায় করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ২৫ মে থেকে জেলায় ৭ দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ১ জুন থেকে ২য় দফায় আরও ৭ দিন লকডাউন বাড়ানো হয়, যা চলবে আগামী ৭ জুন পর্যন্ত।

লকডাউন চলাকালে শহরে যানবাহনসহ মানুষের চলাচল কম হলেও গ্রামাঞ্চলে এর কোন প্রভাব পড়ছে না।

শহরের ৩০টি পয়েন্ট পুলিশ কাজ করছে। অন্যদিকে জেলা প্রশাসনের ১২টি ভাম্যমাণ আদালত লকডাউন কার্যকরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

করোনায় আক্রান্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জে আরও ১০৭ জন, মৃত্যু ৫

প্রকাশিত : ১২:০২:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুন ২০২১

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১০৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার প্রায় ৬০ শতাংশ।

রাজশাহী আরটিপিসিআর ল্যাবে ১৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১০৫ জনের এবং র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন্ট টেস্টে ১৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ জনের- সর্বমোট ১০৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ৪৬, শিবগঞ্জে ৩১, গোমস্তাপুরে ২৪ ও ভোলাহাটে ৪ জন রয়েছেন।

সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানান, করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলার ৫ জন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
আর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ৩০ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, জেলায় এ পর্যন্ত মোট ২৩৪৭ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। আর ১১২৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। মারা গেছে ৫৯ জন।
এদিকে জেলায় করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ২৫ মে থেকে জেলায় ৭ দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ১ জুন থেকে ২য় দফায় আরও ৭ দিন লকডাউন বাড়ানো হয়, যা চলবে আগামী ৭ জুন পর্যন্ত।

লকডাউন চলাকালে শহরে যানবাহনসহ মানুষের চলাচল কম হলেও গ্রামাঞ্চলে এর কোন প্রভাব পড়ছে না।

শহরের ৩০টি পয়েন্ট পুলিশ কাজ করছে। অন্যদিকে জেলা প্রশাসনের ১২টি ভাম্যমাণ আদালত লকডাউন কার্যকরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার