০১:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অননুমোদিত হাসপাতাল বন্ধে আবারও অ্যাকশনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

অননুমোদিত হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে আবারও অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রোববার দুপুরে এই বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পরবর্তী কর্ম পরিকল্পনা জানানো হবে। এর আগে গত ২৬ মে একই ধরনের অভিযান পরিচালনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রোববার (২৮ আগস্ট) এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির। তিনি জানান, অননুমোদিত হাসপাতাল, ব্লাডব্যাংক বন্ধে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকশনে যাচ্ছি আমরা। আবার ৭২ ঘণ্টার একটি আল্টিমেটাম দিয়ে অভিযান চালানো হবে। আগামী সোমবার থেকে বুধবার অভিযান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, যেসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন আছে অথচ প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সব শর্ত মানছে না, পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য তাদের ৩ মাস সময় দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ৩ মাস হয়ে যাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা নিয়ম মেনে লাইসেন্স রিনিউ বা নতুন লাইনসেন্স নেয়নি, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই নতুন এ অভিযান চালানো হবে।

এ বিষয়ে গত বুধবার রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সারাদেশের সিভল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের মিটিং হয়েছে বলে জানান ডা. আহমেদুল কবির।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

অননুমোদিত হাসপাতাল বন্ধে আবারও অ্যাকশনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

প্রকাশিত : ০১:৫৭:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২

অননুমোদিত হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে আবারও অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রোববার দুপুরে এই বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পরবর্তী কর্ম পরিকল্পনা জানানো হবে। এর আগে গত ২৬ মে একই ধরনের অভিযান পরিচালনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রোববার (২৮ আগস্ট) এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির। তিনি জানান, অননুমোদিত হাসপাতাল, ব্লাডব্যাংক বন্ধে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকশনে যাচ্ছি আমরা। আবার ৭২ ঘণ্টার একটি আল্টিমেটাম দিয়ে অভিযান চালানো হবে। আগামী সোমবার থেকে বুধবার অভিযান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, যেসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন আছে অথচ প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সব শর্ত মানছে না, পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য তাদের ৩ মাস সময় দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ৩ মাস হয়ে যাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা নিয়ম মেনে লাইসেন্স রিনিউ বা নতুন লাইনসেন্স নেয়নি, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই নতুন এ অভিযান চালানো হবে।

এ বিষয়ে গত বুধবার রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সারাদেশের সিভল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের মিটিং হয়েছে বলে জানান ডা. আহমেদুল কবির।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব