০৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাপেক্স ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী

(বাপেক্স) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী

সাম্প্রতিক সময় কোনো এক কু-চক্রী মহল তার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিল করার লক্ষে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আলীর বিরুদ্ধে দুদকে একটি মিথ্যা অভিযোগ পত্র জমা দিয়েছেন । যেই অভিযোগ এর কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক)।

অভিযোগকারী নিজেই একজন প্রতারক, অভিযোগকারী অভিযোগে দেওয়া নাম্বার টি ভূয়া,বহুবার চেষ্টা করে ও তার নাম্বার খোলা পাওয়া যায় নি।অভিযোগে যেসকল তথ্য উপস্থাপন করেছেন তা সম্পূন্ন মিথ্যা বানোয়াট। যাহা রীতিমত দুদক কে বিভ্রান্ত করেছেন বলে মনে করেন,বাপেক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী।

মোহাম্মদ আলী,এমএসসি,এমবিএ,এলএলবি,ডিগ্রি অর্জন করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মাধ্যমে গত ২০২০ সালের মে মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক দায়িত্ব বার গ্রহন করেন।

দায়িত্ব নেয়ার সময় সারাবিশ্ব কোভিড-১৯ মহামারিতে আক্রান্ত ছিল।করোনার ক্লান্তি কালে কাজ করতে গিয়ে মোহাম্মদ আলী ও তার পরিবারের লোকজন হয়েছেন করোনা আক্রান্ত। মোহাম্মদ আলী করোনা আক্রান্ত হয়ে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে থেকে দীর্ঘ সময় ছিলেন স্কয়ার হসপিটালে ভর্তি ছিলেন ।

একটি অভিযোগে বলা হয়েছে মোহাম্মদ আলীর থাকা কালীন ৪০০০-চার হাজার কোটি টাকার লোকসানি বোঝায় জর্জরিত বাপেক্স । দুঃখের বিষয় হলো মোহাম্মদ আলী বাপেক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এর দায়িত্ববার গ্রহন করেন মে মাসের ২০২০ সালে।মোহাম্মদ আলী দায়িত্ব নেওয়ার আগে ১৯৮৯-২০১৮ ও ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পযর্ন্ত বাপেক্স এর গ্যাস উন্নয়ন তহবিল ঋণ ছিলো ৪০০০ চার হাজার কোটি টাকা ।

আরেকটি অভিযোগে আরো বলা হয়েছে,মোহাম্মদ আলী টঙ্গী বোর্ড বাজার এলাকায় একটি বিলাস বহুল ৬ তলা বাড়িসহ রাজধানীতে অসংখ্য প্লট রয়েছে ।মোহাম্মদ আলীর টঙ্গী বাড়িটি পৈত্রিক বাড়ি।মোহাম্মদ আলী বাবা দাদার আমল থেকে পারিবারিক অনেক সম্পত্তির মালিক ।বর্তমানে মোহাম্মদ আলী রাজধানীর খিলগাঁও ভাড়া বাসায় থাকেন পরিবার নিয়ে।

দেশের জ্বালানি পরিস্থিতি বিবেচনায় কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতেও বাপেক্স এর কার্যক্রম চলমান ছিল।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পেট্রোবাংলা সম্মাননা স্বারক প্রদান করে।বাপেক্সকে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হতে লাভজনক প্রতিষ্ঠান উন্নীত করা হয়েছে।

বকেয়া হিসেবে ইতোমধ্যে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৫৪.২৪ কোটি টাকা, পদ্মা অয়েল কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৩.৭৪ কোটি টাকা এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৬৯.৮১ কোটি টাকাসহ মোট ১২৭.৭৯ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে।

আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানির মোট আয় ৪৮২.২১ কোটি টাকা। এর মধ্যে কোম্পানির নিজস্ব গ্যাসক্ষেত্রসমূহ হতে উৎপাদিত গ্যাস ও কনডেনসেট বিক্রয় বাবদ (এসডি ও ভ্যাট ব্যতীত) ৩১৫.৪৬ কোটি টাকা এবং পিএসসি ব্লক-৯, সুদ প্রাপ্তি ও অন্যান্য খাতে ১৬৬.৭৬ কোটি টাকা আয় হয়।

সর্বপরি তিনি বলেন কু-চক্র মহল টি আমাকে ও আমার বাপেক্স কোম্পনীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে তার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই । আমি যথা শীর্ঘই কু-চক্র মহলটির বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

বাপেক্স ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী

প্রকাশিত : ০৩:৪৩:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২

সাম্প্রতিক সময় কোনো এক কু-চক্রী মহল তার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিল করার লক্ষে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আলীর বিরুদ্ধে দুদকে একটি মিথ্যা অভিযোগ পত্র জমা দিয়েছেন । যেই অভিযোগ এর কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক)।

অভিযোগকারী নিজেই একজন প্রতারক, অভিযোগকারী অভিযোগে দেওয়া নাম্বার টি ভূয়া,বহুবার চেষ্টা করে ও তার নাম্বার খোলা পাওয়া যায় নি।অভিযোগে যেসকল তথ্য উপস্থাপন করেছেন তা সম্পূন্ন মিথ্যা বানোয়াট। যাহা রীতিমত দুদক কে বিভ্রান্ত করেছেন বলে মনে করেন,বাপেক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী।

মোহাম্মদ আলী,এমএসসি,এমবিএ,এলএলবি,ডিগ্রি অর্জন করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মাধ্যমে গত ২০২০ সালের মে মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক দায়িত্ব বার গ্রহন করেন।

দায়িত্ব নেয়ার সময় সারাবিশ্ব কোভিড-১৯ মহামারিতে আক্রান্ত ছিল।করোনার ক্লান্তি কালে কাজ করতে গিয়ে মোহাম্মদ আলী ও তার পরিবারের লোকজন হয়েছেন করোনা আক্রান্ত। মোহাম্মদ আলী করোনা আক্রান্ত হয়ে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে থেকে দীর্ঘ সময় ছিলেন স্কয়ার হসপিটালে ভর্তি ছিলেন ।

একটি অভিযোগে বলা হয়েছে মোহাম্মদ আলীর থাকা কালীন ৪০০০-চার হাজার কোটি টাকার লোকসানি বোঝায় জর্জরিত বাপেক্স । দুঃখের বিষয় হলো মোহাম্মদ আলী বাপেক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এর দায়িত্ববার গ্রহন করেন মে মাসের ২০২০ সালে।মোহাম্মদ আলী দায়িত্ব নেওয়ার আগে ১৯৮৯-২০১৮ ও ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পযর্ন্ত বাপেক্স এর গ্যাস উন্নয়ন তহবিল ঋণ ছিলো ৪০০০ চার হাজার কোটি টাকা ।

আরেকটি অভিযোগে আরো বলা হয়েছে,মোহাম্মদ আলী টঙ্গী বোর্ড বাজার এলাকায় একটি বিলাস বহুল ৬ তলা বাড়িসহ রাজধানীতে অসংখ্য প্লট রয়েছে ।মোহাম্মদ আলীর টঙ্গী বাড়িটি পৈত্রিক বাড়ি।মোহাম্মদ আলী বাবা দাদার আমল থেকে পারিবারিক অনেক সম্পত্তির মালিক ।বর্তমানে মোহাম্মদ আলী রাজধানীর খিলগাঁও ভাড়া বাসায় থাকেন পরিবার নিয়ে।

দেশের জ্বালানি পরিস্থিতি বিবেচনায় কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতেও বাপেক্স এর কার্যক্রম চলমান ছিল।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পেট্রোবাংলা সম্মাননা স্বারক প্রদান করে।বাপেক্সকে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হতে লাভজনক প্রতিষ্ঠান উন্নীত করা হয়েছে।

বকেয়া হিসেবে ইতোমধ্যে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৫৪.২৪ কোটি টাকা, পদ্মা অয়েল কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৩.৭৪ কোটি টাকা এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড হতে প্রায় ৬৯.৮১ কোটি টাকাসহ মোট ১২৭.৭৯ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে।

আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানির মোট আয় ৪৮২.২১ কোটি টাকা। এর মধ্যে কোম্পানির নিজস্ব গ্যাসক্ষেত্রসমূহ হতে উৎপাদিত গ্যাস ও কনডেনসেট বিক্রয় বাবদ (এসডি ও ভ্যাট ব্যতীত) ৩১৫.৪৬ কোটি টাকা এবং পিএসসি ব্লক-৯, সুদ প্রাপ্তি ও অন্যান্য খাতে ১৬৬.৭৬ কোটি টাকা আয় হয়।

সর্বপরি তিনি বলেন কু-চক্র মহল টি আমাকে ও আমার বাপেক্স কোম্পনীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে তার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই । আমি যথা শীর্ঘই কু-চক্র মহলটির বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব