০১:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

ফের দুইশ টাকা কেজি পেঁয়াজ

সরবরাহ সংকটের অজুহাতে নিত্যপণ্য পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়ে আবারো দুইশ টাকা হয়ে গেছে। শনিবার (৪ জানুয়ারি) বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি নতুন পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। এছাড়া আমদানি পেঁয়াজ মানভেদে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১৩০ টাকা পর্যন্ত।

টিসিবির (ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ) বাজার বিশ্লেষণের তথ্য বলছে, এক সপ্তাহ আগেও দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা। আমদানি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫০ থেকে ৯০ টাকা। গত বছর একই সময়ে এ পণ্যের প্রতি কেজির মূল্য ছিল ২৫ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে যা এখন ২০০ টাকায় কেজিতে অবস্থান করছে।

বিক্রেতারা বলছেন, সারাদেশে হালকা বৃষ্টির কারণে কৃষকরা পেঁয়াজ উত্তোলন করতে পারছে না। এছাড়া মুড়িকাটা পেঁয়াজের সবচেয়ে বেশি সরবরাহ আসে পাবনা ও ফরিদপুর থেকে। এই জায়গাগুলো থেকে সরবরাহ কমে গেছে। যে কারণে চাহিদা থাকলেও বেশি পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে দাম বেড়েছে।

কারওয়ানবাজারে পেঁয়াজের আড়তদার আশরাফুল বলেন, ‘দেশি পেঁয়াজের বড় চালান আসতো পাবনা ও ফরিদপুর থেকে। দুদিন ধরে এই সরবরাহ কমে গেছে। এছাড়া বৃষ্টি হওয়ার কারণে আরও কয়েকদিন কৃষকরা পেঁয়াজ তুলতে পারবে না।

রাজধানির কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, একেক দোকানি একেক দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। কোনো কোনো দোকানি ১৮০ আবার কেউ কেউ ১৯০ টাকা, কেউবা বিক্রি করছে ২০০ বা তারও বেশি দামে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

জনপ্রিয়

ফের দুইশ টাকা কেজি পেঁয়াজ

প্রকাশিত : ০৫:৫২:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২০

সরবরাহ সংকটের অজুহাতে নিত্যপণ্য পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়ে আবারো দুইশ টাকা হয়ে গেছে। শনিবার (৪ জানুয়ারি) বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি নতুন পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। এছাড়া আমদানি পেঁয়াজ মানভেদে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১৩০ টাকা পর্যন্ত।

টিসিবির (ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ) বাজার বিশ্লেষণের তথ্য বলছে, এক সপ্তাহ আগেও দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা। আমদানি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫০ থেকে ৯০ টাকা। গত বছর একই সময়ে এ পণ্যের প্রতি কেজির মূল্য ছিল ২৫ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে যা এখন ২০০ টাকায় কেজিতে অবস্থান করছে।

বিক্রেতারা বলছেন, সারাদেশে হালকা বৃষ্টির কারণে কৃষকরা পেঁয়াজ উত্তোলন করতে পারছে না। এছাড়া মুড়িকাটা পেঁয়াজের সবচেয়ে বেশি সরবরাহ আসে পাবনা ও ফরিদপুর থেকে। এই জায়গাগুলো থেকে সরবরাহ কমে গেছে। যে কারণে চাহিদা থাকলেও বেশি পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে দাম বেড়েছে।

কারওয়ানবাজারে পেঁয়াজের আড়তদার আশরাফুল বলেন, ‘দেশি পেঁয়াজের বড় চালান আসতো পাবনা ও ফরিদপুর থেকে। দুদিন ধরে এই সরবরাহ কমে গেছে। এছাড়া বৃষ্টি হওয়ার কারণে আরও কয়েকদিন কৃষকরা পেঁয়াজ তুলতে পারবে না।

রাজধানির কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, একেক দোকানি একেক দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। কোনো কোনো দোকানি ১৮০ আবার কেউ কেউ ১৯০ টাকা, কেউবা বিক্রি করছে ২০০ বা তারও বেশি দামে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ