উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ আস্ফানে লোনা পানিতে বন্ধী হয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে গৃহপালিত পশু পাখির সাথে বেঁড়িবাধের উপর মানবেতর জীবন যাপন করছে। ২৩ দিন পূর্বে হয়েছে ঘূর্নঝড় আম্ফান। এখনও সম্পূর্ণ নির্মাণ হয়নি বেঁড়িবাধ।
তাই খুলনার দাকোপ, পাইকগাছা, কয়রা, সাতক্ষীরার আশাশুনি, শ্যামনগর উপজেলার শতশত মানুষ এখনও ঘরে ফিরতে পারিনি।

বাঁধ ও উচু রাস্তার নিচে টোং ঘর বা তাবু টানিয়ে রাস্তার ধারে এক মানবিক বিপর্যয়ের মাঝে বসবাস করছে।
সরেজমিন গিয়ে উপকূলীয় মানুষের দুঃখ দুর্দশার সচিত্র তথ্য লিখে প্রকাশ করা কত যে কষ্টের তা সংবাদকর্মীরাই জানে। রান্না করে খাওয়ার যায়গা তো দুরের কথা জ্বালানী ব্যবস্থা নেই।

স্যানিটেশন ব্যবস্থাও ভেঙ্গে পড়েছে। পয়নিস্কানের অবস্থা চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। উপকূলীয় মানুষ যে কঠিন ক্রান্তিকাল পার করছে তা করোনার মহামারী মৃত্যুর হলেও রান্নার ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষুধার যন্ত্রণা মোকাবিলা করেছে।