০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

১৮০০ গাছের চারা বিতরণ করল সবুজ বাগান সোসাইটি 

গাছের চারা বিতরণ করেছে সবুজ বাগান সোসাইটি। শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সামনে সংগঠনের এডমিন মোঃ বদরুল হায়দার বেপারীর সভাপতিত্বে ৩৫০ ব্যক্তির মাঝে প্রায় ১ হাজার ৮০০ টি বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. মিহির কান্তি মজুমদার। তিনি বলেন, যান্ত্রিক বিশ্বায়নের এই যুগে সবুজ বাগান সোসাইটির কর্মকান্ড সবুজ পৃথিবী গড়তে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এ সময় তিনি সোসাইটির এ উদ্যোগকে স্বাগত জানান।

এতে অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের প্রভোস্ট ড. আনোয়ার হোসেন, জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশ ও পাঠাগার আন্দোলন বাংলাদেশ’র আহ্বায়কমো: ইমাম হোসাইন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ নাজিম উদ্দিন, সবুজ বাগান সোসাইটি’র এডমিন এহেতাসামুন হক, ইবনে জামান, মিথুন নন্দি, মোঃ রাকিব হোসেন সোভন ও মডারেটর মিসেস রেবেকা, সরকার পারভেজ।

প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন সংগঠনের উদ্যোক্তাদের ও বাগানীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আপনাদের এ প্রচেষ্টা দেশের কৃষি খাতে রাসায়নিক ও বিষের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত করবে। ইমাম হোসাইন বলেন, সবুজের আন্দোলন আমাদেরও বেঁচে থাকার আন্দোলন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় কৃষি ও সামাজিক বনায়নের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাই সবাই কে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে।

উপস্থিত বাগানীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সবুজ বাগান সোসাইটি’র এই কার্যক্রম বাগানীদের একদিকে যেমন বাগান করতে উৎসাহ প্রদান করছে অন্যদিকে ভয়ংকর রাসায়নিকের বিষের বিষয়ে সচেতন করতে সক্ষম হয়েছে। এখন বাগানীরা নিজেদের ছাদেই নিজেদের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক ফল, সবজি উৎপাদন করে ব্যবহার করে। ইট পাথরের শহরে এটা শুধুমাত্র চারা পাওয়ার উৎসব নয় এটা একে অন্যের সাথে বাগান সৃজনের তথ্য বিনিময়েরও মাধ্যম মনে করে বাগানীরা।

ট্যাগ :

১৮০০ গাছের চারা বিতরণ করল সবুজ বাগান সোসাইটি 

প্রকাশিত : ১০:১৪:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৭

গাছের চারা বিতরণ করেছে সবুজ বাগান সোসাইটি। শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সামনে সংগঠনের এডমিন মোঃ বদরুল হায়দার বেপারীর সভাপতিত্বে ৩৫০ ব্যক্তির মাঝে প্রায় ১ হাজার ৮০০ টি বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. মিহির কান্তি মজুমদার। তিনি বলেন, যান্ত্রিক বিশ্বায়নের এই যুগে সবুজ বাগান সোসাইটির কর্মকান্ড সবুজ পৃথিবী গড়তে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এ সময় তিনি সোসাইটির এ উদ্যোগকে স্বাগত জানান।

এতে অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের প্রভোস্ট ড. আনোয়ার হোসেন, জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশ ও পাঠাগার আন্দোলন বাংলাদেশ’র আহ্বায়কমো: ইমাম হোসাইন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ নাজিম উদ্দিন, সবুজ বাগান সোসাইটি’র এডমিন এহেতাসামুন হক, ইবনে জামান, মিথুন নন্দি, মোঃ রাকিব হোসেন সোভন ও মডারেটর মিসেস রেবেকা, সরকার পারভেজ।

প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন সংগঠনের উদ্যোক্তাদের ও বাগানীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আপনাদের এ প্রচেষ্টা দেশের কৃষি খাতে রাসায়নিক ও বিষের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত করবে। ইমাম হোসাইন বলেন, সবুজের আন্দোলন আমাদেরও বেঁচে থাকার আন্দোলন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় কৃষি ও সামাজিক বনায়নের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাই সবাই কে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে।

উপস্থিত বাগানীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সবুজ বাগান সোসাইটি’র এই কার্যক্রম বাগানীদের একদিকে যেমন বাগান করতে উৎসাহ প্রদান করছে অন্যদিকে ভয়ংকর রাসায়নিকের বিষের বিষয়ে সচেতন করতে সক্ষম হয়েছে। এখন বাগানীরা নিজেদের ছাদেই নিজেদের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক ফল, সবজি উৎপাদন করে ব্যবহার করে। ইট পাথরের শহরে এটা শুধুমাত্র চারা পাওয়ার উৎসব নয় এটা একে অন্যের সাথে বাগান সৃজনের তথ্য বিনিময়েরও মাধ্যম মনে করে বাগানীরা।