০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

রনিমের লেখা গানের কপিরাইট চুরি’তে মাইলসের চার সদস্যের নাম পাওয়া গেলো!!

মাইলস দল

গীতিকার  রনিমের লেখা গানের কপিরাইট চুরি’তে মাইলসের চার সদস্যের নাম পাওয়া গেলো বলে ফেসবুকে জানিয়েছেন রনিম নিজেই। তার দেয়া স্টেট্যাসটি হুবহু পাঠকের জন্য তুলে ধরা হল-

মাইলসের জন্য আমার লেখা ৪টা গান..জাতীয় সঙ্গীতের দ্বিতীয় লাইন, মন চায়, সাত দিনের তুমি, কেঁপে ওঠে মন। এই গানগুলো মাইলসের প্রতিধ্বনি অ্যালবামে রিলিজ হয়েছিলো ২০০৫/০৬ সালে।

এতো বছর পর..অর্থাৎ ২০২০ সালে এসে দেখতে পেলাম যে, মাইলসের চার সদস্য হামিন আহমেদ, শাফিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, মুস্তফা আসিফ ইকবাল (জুয়েল) আমার লেখা ঐ ৪টি গান ২০০৯ সালে তারা নিজেদেরকে গীতিকার দাবী করে অবৈধভাবে কপিরাইট করে নিয়েছে..! যা কপিরাইট আইন বহির্ভূত একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ..!

আমার লেখা এই গানগুলোর গীতিকার হিসেবে আমার বৈধ কপিরাইট আছে..শুধু সেটাই নয়..সেই সাথে আজ থেকে ১৮ বছর আগেই ২টা গান আমার কাব্যগ্রন্থ “প্রেম ডট কম” এ প্রকাশিত হয়েছে সেই ২০০২ সালে..। এমনকি মাইলসের প্রতিধ্বনি অ্যালবাম রিলিজ হবারও ৩/৪ বছর আগেই আমার কপিরাইটেড কবিতার বইয়ে গানগুলো স্থান পেয়েছে।

অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা এই যে, হামিন শাফিন মানাম ভাইয়েরা নাকি গত ১০ বছর ধরে কপিরাইট নিয়ে গীতিকার সুরকার শিল্পীর অধিকার রক্ষার্থে আন্দোলন করে আসছেন..!!!! তাহলে, এটাই কি তাদের কথিত আন্দোলনের নমুনা..!?!?!?!?

যেহেতু আমার লেখা এই ৪টি গানের সুরকার ও শিল্পী শাফিন আহমেদ..তাই গতকাল রাতে উনার মেসেঞ্জারে এবং আজ সকালে উনার ব্যক্তিগত মোবাইলে মেসেজ করে আমার লেখা গানের কপিরাইট চুরির ব্যাপারে সদুত্তর জানতে চেয়েছি..। উনি আমার মেসেজের কোনোই রিপ্লাই দেননি এখন পর্যন্ত..!

তাই, আমি তো আর দিনের পর দিন অপেক্ষায় থাকবো না..সেজন্য বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস বরাবর আমার লেখা গানের কপিরাইট চুরির ঘটনা জানিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেছি..।

আশা করছি, ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস আমাকে ন্যায় বিচার দিতে সামর্থ্য হবে..।

ফেসবুক থেকে নেয়া:

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

পিরোজপুরে ছাত্রলীগ কর্মীকে পিটিতে হত্যা মামলায় ২ আসামী গ্রেপ্তার

রনিমের লেখা গানের কপিরাইট চুরি’তে মাইলসের চার সদস্যের নাম পাওয়া গেলো!!

প্রকাশিত : ০৯:০২:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অগাস্ট ২০২০

গীতিকার  রনিমের লেখা গানের কপিরাইট চুরি’তে মাইলসের চার সদস্যের নাম পাওয়া গেলো বলে ফেসবুকে জানিয়েছেন রনিম নিজেই। তার দেয়া স্টেট্যাসটি হুবহু পাঠকের জন্য তুলে ধরা হল-

মাইলসের জন্য আমার লেখা ৪টা গান..জাতীয় সঙ্গীতের দ্বিতীয় লাইন, মন চায়, সাত দিনের তুমি, কেঁপে ওঠে মন। এই গানগুলো মাইলসের প্রতিধ্বনি অ্যালবামে রিলিজ হয়েছিলো ২০০৫/০৬ সালে।

এতো বছর পর..অর্থাৎ ২০২০ সালে এসে দেখতে পেলাম যে, মাইলসের চার সদস্য হামিন আহমেদ, শাফিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, মুস্তফা আসিফ ইকবাল (জুয়েল) আমার লেখা ঐ ৪টি গান ২০০৯ সালে তারা নিজেদেরকে গীতিকার দাবী করে অবৈধভাবে কপিরাইট করে নিয়েছে..! যা কপিরাইট আইন বহির্ভূত একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ..!

আমার লেখা এই গানগুলোর গীতিকার হিসেবে আমার বৈধ কপিরাইট আছে..শুধু সেটাই নয়..সেই সাথে আজ থেকে ১৮ বছর আগেই ২টা গান আমার কাব্যগ্রন্থ “প্রেম ডট কম” এ প্রকাশিত হয়েছে সেই ২০০২ সালে..। এমনকি মাইলসের প্রতিধ্বনি অ্যালবাম রিলিজ হবারও ৩/৪ বছর আগেই আমার কপিরাইটেড কবিতার বইয়ে গানগুলো স্থান পেয়েছে।

অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা এই যে, হামিন শাফিন মানাম ভাইয়েরা নাকি গত ১০ বছর ধরে কপিরাইট নিয়ে গীতিকার সুরকার শিল্পীর অধিকার রক্ষার্থে আন্দোলন করে আসছেন..!!!! তাহলে, এটাই কি তাদের কথিত আন্দোলনের নমুনা..!?!?!?!?

যেহেতু আমার লেখা এই ৪টি গানের সুরকার ও শিল্পী শাফিন আহমেদ..তাই গতকাল রাতে উনার মেসেঞ্জারে এবং আজ সকালে উনার ব্যক্তিগত মোবাইলে মেসেজ করে আমার লেখা গানের কপিরাইট চুরির ব্যাপারে সদুত্তর জানতে চেয়েছি..। উনি আমার মেসেজের কোনোই রিপ্লাই দেননি এখন পর্যন্ত..!

তাই, আমি তো আর দিনের পর দিন অপেক্ষায় থাকবো না..সেজন্য বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস বরাবর আমার লেখা গানের কপিরাইট চুরির ঘটনা জানিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেছি..।

আশা করছি, ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস আমাকে ন্যায় বিচার দিতে সামর্থ্য হবে..।

ফেসবুক থেকে নেয়া:

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ