১২:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি ফ্রেডি ব্লুম মৃত্যু

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি ফ্রেডি ব্লুম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি ফ্রেডি ব্লুম ১১৬ বছর বয়সে মারা গেছেন। শনিবার সাউথ আফ্রিকার রাজধানী কেপ টাউনে তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।

১৯০৪ সালের মে মাসে ইস্টার্ন কেপ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন ব্লুম। তবে এখনও তার নাম রেকর্ড গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে উঠেনি।

বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু মহামারিতে কিশোর ব্লুমের পুরো পরিবারের মৃত্যু হয়। তিনি দুটি বিশ্বযুদ্ধ এবং বর্ণবাদ আন্দোলনের সাক্ষী ছিলেন।

দুই বছর আগে ২০১৮ সালে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে নিজের দীর্ঘজীবী হওয়ার বিষয়ে ব্লুম বলেছিলেন, ‘এর পেছনে বিশেষ কোনও রহস্য নেই। আছে শুধু একটা জিনিস- সেটা সৃষ্টকর্তা। আমি যে কোনও সময় মারা যেতে পারতাম, কিন্তু তিনিই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।’

ফ্রেডি ব্লুম তার বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন শ্রমিকের কাজ করে। প্রথমে খামারে, পরে নির্মাণ শিল্পে। বয়স ৮০ পার হওয়ার পর অবসর নেন তিনি।

বৃদ্ধের নাতি আন্দ্রে নাইদো বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগেও দাদা কাঠ কাটছিলেন। তিনি শক্তিশালী ছিলেন। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই বিশাল মানুষ থেকে একেবারে শীর্ণকায় হয়ে গিয়েছিলেন।’

তবে তার পরিবার জানিয়েছে, ব্লুমের মৃত্যু স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

বীরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি ফ্রেডি ব্লুম মৃত্যু

প্রকাশিত : ১১:১২:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি ফ্রেডি ব্লুম ১১৬ বছর বয়সে মারা গেছেন। শনিবার সাউথ আফ্রিকার রাজধানী কেপ টাউনে তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।

১৯০৪ সালের মে মাসে ইস্টার্ন কেপ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন ব্লুম। তবে এখনও তার নাম রেকর্ড গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে উঠেনি।

বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু মহামারিতে কিশোর ব্লুমের পুরো পরিবারের মৃত্যু হয়। তিনি দুটি বিশ্বযুদ্ধ এবং বর্ণবাদ আন্দোলনের সাক্ষী ছিলেন।

দুই বছর আগে ২০১৮ সালে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে নিজের দীর্ঘজীবী হওয়ার বিষয়ে ব্লুম বলেছিলেন, ‘এর পেছনে বিশেষ কোনও রহস্য নেই। আছে শুধু একটা জিনিস- সেটা সৃষ্টকর্তা। আমি যে কোনও সময় মারা যেতে পারতাম, কিন্তু তিনিই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।’

ফ্রেডি ব্লুম তার বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন শ্রমিকের কাজ করে। প্রথমে খামারে, পরে নির্মাণ শিল্পে। বয়স ৮০ পার হওয়ার পর অবসর নেন তিনি।

বৃদ্ধের নাতি আন্দ্রে নাইদো বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগেও দাদা কাঠ কাটছিলেন। তিনি শক্তিশালী ছিলেন। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই বিশাল মানুষ থেকে একেবারে শীর্ণকায় হয়ে গিয়েছিলেন।’

তবে তার পরিবার জানিয়েছে, ব্লুমের মৃত্যু স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার