০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আফ্রিদির শূন্যস্থান পূরণ করবেন কে ভারতের বিপক্ষে?

এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতকে খেলতে যাচ্ছে পাকিস্তান। গত বছরের অক্টোবরে বিরাট কোহলির দলকে হারানোর আত্মবিশ্বাস নিশ্চিতভাবে এই ম্যাচেও কাজে লাগাতে উদগ্রীব তারা। সবার নজর থাকবে অধিনায়ক বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের দিকে। কিন্তু দলের বোলিংয়ের মূল অস্ত্র শাহীন শাহ আফ্রিদির অভাব হয়তো বোধ করবে তারা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ওই ম্যাচে তো ভারতের টপ অর্ডারে ধস নামান তিনি। এদিকে আরেক পেসার মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রও ইনজুরির কারণে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেছেন।

তা কেমন হতে পারে পাকিস্তানের একাদশ? আগাম ধারণা করা যাক:

বাবর আজম: টি-টোয়েন্টির বর্তমান শীর্ষ র‌্যাংকিংধারী ব্যাটসম্যান। গত দুই বছর ধরে পাকিস্তানের উন্নতির কর্ণধার তিনি। এই ম্যাচে পাকিস্তানের সুযোগের মূল চাবিকাঠি হবে তার ফর্ম।

মোহাম্মদ রিজওয়ান: গত দুই বছর ধরে ব্যাট হাতে পাকিস্তানের আরেক শীর্ষ পারফর্মার রিজওয়ান। টপ অর্ডারের বাবরের সঙ্গে তার জুটি হবে পাকিস্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ফখর জামান: সাদা বলের ক্রিকেটে ফখরের ব্যাটে রান আসে নিয়মিতই। পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনে তিনি নিঃসন্দেহে আরও ভারসাম্য যোগ করবেন।

খুশদিল শাহ: পিঞ্চ হিটার হিসেবে নিজেকে চিনিয়েছেন খুশদিল। ২৭ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান দলের জন্য ইনিংস শেষ করে দিয়ে আসার যোগ্যতা রাখেন। একাদশে তাকে দেখা প্রত্যাশিত।

আসিফ আলী: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আগ্রাসী ছিলেন আসিফ। দলকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জয় এনে দেন। তরুণ হায়দার আলীর চেয়ে তাকেই বেশি যোগ্য মনে করা হচ্ছে।

মোহাম্মদ নওয়াজ: নেদারল্যান্ডসে ওয়ানডে সিরিজে দারুণ ছাপ রাখা অলরাউন্ডারদের মধ্যে অন্যতম নওয়াজ। ব্যাট হাতে অবদান রাখার পাশাপাশি নওয়াজ বল হাতেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

শাদাব খান: এই অলরাউন্ডার প্রত্যেকবারই নিজের প্রতিভা দেখাচ্ছেন। বল হাতে নিঃসন্দেহে দারুণ, সুযোগ এলে ব্যাট হাতেও রাখতে পারেন অবদান।

হারিস রউফ: শাহীনের ইনজুরিতে তার শূন্যতা পূরণ করার আশা হারিসকে নিয়ে। বল হাতে দারুণ কিছু ডেলিভারিতে পাকিস্তানের কাজে আসতে পারেন তিনি।

নাসিম শাহ: হারিসের সঙ্গে পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাকে থাকবেন এই তরুণ পেসার। নেদারল্যান্ডস সফরে পাকিস্তানের ম্যাচ জয়ে নিজেকে প্রমাণ করেছেন এবং একই সাফল্য তিনি এশিয়া কাপেও ধরে রাখবেন আশা করা যায়।

উসমান কাদির: দুবাইয়ের পিচগুলোতে স্পিনাররা সহায়তা পাবেন। তাতে করে উসমান কাদিরের ভাগ্য খুলতে পারে।

মোহাম্মদ হাসনাইন: শাহীনের স্থলাভিষিক্ত ধরা হচ্ছে হাসনাইনকে। তাই একাদশে তার জায়গা অনেকটাই প্রত্যাশিত।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

আফ্রিদির শূন্যস্থান পূরণ করবেন কে ভারতের বিপক্ষে?

প্রকাশিত : ০১:১৪:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২

এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতকে খেলতে যাচ্ছে পাকিস্তান। গত বছরের অক্টোবরে বিরাট কোহলির দলকে হারানোর আত্মবিশ্বাস নিশ্চিতভাবে এই ম্যাচেও কাজে লাগাতে উদগ্রীব তারা। সবার নজর থাকবে অধিনায়ক বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের দিকে। কিন্তু দলের বোলিংয়ের মূল অস্ত্র শাহীন শাহ আফ্রিদির অভাব হয়তো বোধ করবে তারা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ওই ম্যাচে তো ভারতের টপ অর্ডারে ধস নামান তিনি। এদিকে আরেক পেসার মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রও ইনজুরির কারণে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেছেন।

তা কেমন হতে পারে পাকিস্তানের একাদশ? আগাম ধারণা করা যাক:

বাবর আজম: টি-টোয়েন্টির বর্তমান শীর্ষ র‌্যাংকিংধারী ব্যাটসম্যান। গত দুই বছর ধরে পাকিস্তানের উন্নতির কর্ণধার তিনি। এই ম্যাচে পাকিস্তানের সুযোগের মূল চাবিকাঠি হবে তার ফর্ম।

মোহাম্মদ রিজওয়ান: গত দুই বছর ধরে ব্যাট হাতে পাকিস্তানের আরেক শীর্ষ পারফর্মার রিজওয়ান। টপ অর্ডারের বাবরের সঙ্গে তার জুটি হবে পাকিস্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ফখর জামান: সাদা বলের ক্রিকেটে ফখরের ব্যাটে রান আসে নিয়মিতই। পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনে তিনি নিঃসন্দেহে আরও ভারসাম্য যোগ করবেন।

খুশদিল শাহ: পিঞ্চ হিটার হিসেবে নিজেকে চিনিয়েছেন খুশদিল। ২৭ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান দলের জন্য ইনিংস শেষ করে দিয়ে আসার যোগ্যতা রাখেন। একাদশে তাকে দেখা প্রত্যাশিত।

আসিফ আলী: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আগ্রাসী ছিলেন আসিফ। দলকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জয় এনে দেন। তরুণ হায়দার আলীর চেয়ে তাকেই বেশি যোগ্য মনে করা হচ্ছে।

মোহাম্মদ নওয়াজ: নেদারল্যান্ডসে ওয়ানডে সিরিজে দারুণ ছাপ রাখা অলরাউন্ডারদের মধ্যে অন্যতম নওয়াজ। ব্যাট হাতে অবদান রাখার পাশাপাশি নওয়াজ বল হাতেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

শাদাব খান: এই অলরাউন্ডার প্রত্যেকবারই নিজের প্রতিভা দেখাচ্ছেন। বল হাতে নিঃসন্দেহে দারুণ, সুযোগ এলে ব্যাট হাতেও রাখতে পারেন অবদান।

হারিস রউফ: শাহীনের ইনজুরিতে তার শূন্যতা পূরণ করার আশা হারিসকে নিয়ে। বল হাতে দারুণ কিছু ডেলিভারিতে পাকিস্তানের কাজে আসতে পারেন তিনি।

নাসিম শাহ: হারিসের সঙ্গে পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাকে থাকবেন এই তরুণ পেসার। নেদারল্যান্ডস সফরে পাকিস্তানের ম্যাচ জয়ে নিজেকে প্রমাণ করেছেন এবং একই সাফল্য তিনি এশিয়া কাপেও ধরে রাখবেন আশা করা যায়।

উসমান কাদির: দুবাইয়ের পিচগুলোতে স্পিনাররা সহায়তা পাবেন। তাতে করে উসমান কাদিরের ভাগ্য খুলতে পারে।

মোহাম্মদ হাসনাইন: শাহীনের স্থলাভিষিক্ত ধরা হচ্ছে হাসনাইনকে। তাই একাদশে তার জায়গা অনেকটাই প্রত্যাশিত।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব