০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০২৪

কুড়িগ্রামের রৌমারী – রাজিবপুরে শৈত্যপ্রবাহে বোরো ধানের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি

শৈত্যপ্রবাহ আর কুয়াশার কারণে রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে বোরো ধান চাষের জন্য কৃষকদের তৈরি করা বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বীজতলা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় বাড়তি টাকা খরচ করে চারা কিনে ধান চাষ করতে হবে বলে জানান কৃষকরা। জানা গেছে, রৌমারী উপজেলায় এবার ৭২০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বীজতলা ফেলা হয়েছে। রাজিবপুর উপজেলায় প্রায় ২০০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বোরো ধানের বীজতলা ফেলা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে কুয়াশায় ও শৈত্যপ্রবাহের কারনে বোরো ধানের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি স্বাধিত হচ্ছে। বীজতলাগুলোর অনেক স্থানে কোনো চারাই গজাতে পারচ্ছেন না ফলে বিপাকে ধান চাষি কৃষকরা। আর যেগুলোতে একটু হয়েছে সেই চারাগুলোর পাতায় দেখা দিয়েছে লালচে রঙ। বীজতলা ভালো রাখতে পলিথিন দিয়ে ঢেকেও রক্ষা করতে পারছে না বলেও জানান কৃষকরা। বীজতলা মারা যাওয়ার দৃশ্য দেখে দিশেহারা কৃষির উপর নির্ভশীল খেটে খাওয়া কৃষকরা।

বিষয় কর্তিমারী কৃষক আফসার আলী জানায় দীর্ঘ ১৫ দিনযাবৎ আকাশে সূর্য়ে দেখা মিলছেনা ফলে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বোরো ধানের চারাহস বিভিন্ন ফসল থমকে গেছে। এখান থেকে প্রতিকার পেতে সূর্যের তাপ ছাড়া রক্ষা করার কোন উপায় নেই।

শীতের তীব্র দাপটে ফসলের ক্ষতি প্রতিকারের জন্য কোন রাস্থায় হাটতে হবে কৃষকদের। জানতে চাইলে রৌমারী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তারেক রহমান জানান শীতের তীব্রতায় ধানের বীজতলাসহ সকল প্রকারের ফসল ঝিমিয়ে পরছে। এবিষয় মাঠে গিয়ে কৃষকদের পড়ামর্শ দেওয়া হচ্ছে যাতে করে কষকদের ফসলের কোন ক্ষতি না হয় সেদিকে আমরা সবসময়ই পড়ামর্শ দিচ্ছ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

লে.কর্নেল মুনীম ফেরদৌস হলেন র‍্যাবের নতুন মুখপাত্র

কুড়িগ্রামের রৌমারী – রাজিবপুরে শৈত্যপ্রবাহে বোরো ধানের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি

প্রকাশিত : ০৩:২২:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

শৈত্যপ্রবাহ আর কুয়াশার কারণে রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে বোরো ধান চাষের জন্য কৃষকদের তৈরি করা বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বীজতলা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় বাড়তি টাকা খরচ করে চারা কিনে ধান চাষ করতে হবে বলে জানান কৃষকরা। জানা গেছে, রৌমারী উপজেলায় এবার ৭২০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বীজতলা ফেলা হয়েছে। রাজিবপুর উপজেলায় প্রায় ২০০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বোরো ধানের বীজতলা ফেলা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে কুয়াশায় ও শৈত্যপ্রবাহের কারনে বোরো ধানের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি স্বাধিত হচ্ছে। বীজতলাগুলোর অনেক স্থানে কোনো চারাই গজাতে পারচ্ছেন না ফলে বিপাকে ধান চাষি কৃষকরা। আর যেগুলোতে একটু হয়েছে সেই চারাগুলোর পাতায় দেখা দিয়েছে লালচে রঙ। বীজতলা ভালো রাখতে পলিথিন দিয়ে ঢেকেও রক্ষা করতে পারছে না বলেও জানান কৃষকরা। বীজতলা মারা যাওয়ার দৃশ্য দেখে দিশেহারা কৃষির উপর নির্ভশীল খেটে খাওয়া কৃষকরা।

বিষয় কর্তিমারী কৃষক আফসার আলী জানায় দীর্ঘ ১৫ দিনযাবৎ আকাশে সূর্য়ে দেখা মিলছেনা ফলে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বোরো ধানের চারাহস বিভিন্ন ফসল থমকে গেছে। এখান থেকে প্রতিকার পেতে সূর্যের তাপ ছাড়া রক্ষা করার কোন উপায় নেই।

শীতের তীব্র দাপটে ফসলের ক্ষতি প্রতিকারের জন্য কোন রাস্থায় হাটতে হবে কৃষকদের। জানতে চাইলে রৌমারী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তারেক রহমান জানান শীতের তীব্রতায় ধানের বীজতলাসহ সকল প্রকারের ফসল ঝিমিয়ে পরছে। এবিষয় মাঠে গিয়ে কৃষকদের পড়ামর্শ দেওয়া হচ্ছে যাতে করে কষকদের ফসলের কোন ক্ষতি না হয় সেদিকে আমরা সবসময়ই পড়ামর্শ দিচ্ছ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব