জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের সংগ্রামী ছাত্রনেতা তরিকুল ইসলামসহ সকল রাজবন্দির মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন করে।
রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় “নিপীড়ন বিরোধী ছাত্র সমাজ” এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
রাসেল আহম্মেদ সভপতির বক্তব্যে বলেন, সরকারদলীয় সংগঠনের নেতাকর্মীদের সীমাহীন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রশাসনের চোখে পড়ে না, অথচ তরিকুলের মেসেঞ্জার গ্রুপ চোখে পড়লো। তরিকুলের অপরাধ সে মিথ্যাকে মিথ্যা বলে, অত্যাচারীকে অত্যাচারী বলে, সেজন্য তাকে আজ কারাগারের নির্যাতন ভোগ করতে হচ্ছে। তরিকুলকে আটকে রেখে চলমান আন্দোলন দাবিয়ে রাখা যাবে না। এই অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে শত শত, হাজার হাজার তরিকুল রাজপথে নেমে আসবে, তারা তরিকুলের দ্যাখানো পথ অনুসরণ করবে।
ছাত্রনেতা তাওহীদ বলেন, তরিকুল ভাইয়ের মুক্তি না দিলে আমরা সব ছাত্ররা এক হয়ে রাজপথে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করবো।
মনিরুল ইসলাম মর্তূজা বলেন, মানুষের ব্যক্তিক স্বাধীনতা বলে কি কিছু নেই? মানুষের পার্সোনাল ডিভাইস কেড়ে নিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে আটকে রাখার রাইট পুলিশের আছে কি-না? প্রতিবাদ, আন্দোলন এসব তো মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই রাষ্ট্র কি শুধুই ক্ষমতাসীনদের ট্যাক্সের টাকায় চলে? অতি শীঘ্রই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে আমাদের ভাইয়ের মুক্তি দিতে হবে।
এম এ আলিফের সঞ্চালনায় এছাড়াও সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন ভাসানী ছাত্র পরিষদের আহবায়ক আহমেদ শাকিল, ছাত্র ফেডারেশনের স্কুল বিষয়ক সম্পাদক হাসান মেহেদী, (জেএসডি) ছাত্রলীগের সভাপতি তৌফিকুজ্জামান পীরাচাসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বিজনেস বাংলাদেশ/একে

























