০৮:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

নোয়াখালীর আরও একটি কূপে গ্যাসের সন্ধান

ছবি-সংগৃহীত

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের শাহজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান। কূপের তিনটি জোনে গ্যাস পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স।

শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কূপটির সর্বনিম্ন স্তরে ডিএসটি টেস্ট শুরু করেন বাপেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) প্রকল্প পরিচালক প্রিন্স মো. আল হেলাল এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদের খনন কার্যক্রম শেষে শনিবার থেকে পরীক্ষামূলক ডিএসটি টেস্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এখন চলছে লোয়ার জোনের টেস্ট। কূপটির মোট তিন হাজার ৩৮৫ মিটার গভীরে খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে লোয়ার জোনের ৩০৪১ মিটার থেকে ৩০৪৬ মিটার এবং ৩০৫৭ মিটার থেকে ৩০৬৪ মিটার পর্যন্ত টেস্ট কার্যক্রম চলছে। এরপরই অপর দুটি জোনের টেস্ট কার্যক্রম চলবে। ডিএসটি টেস্টের পরই এখানে মোট গ্যাস মজুতের পরিমাণ জানা যাবে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে এই গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপের খননকাজ শুরু করে বাপেক্স। এর আগে ২০১৩ সালের ৮ জানুয়ারি শাহাজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রটির ১ নম্বর কূপ উৎপাদনের যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ২ নম্বর কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

বীরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

নোয়াখালীর আরও একটি কূপে গ্যাসের সন্ধান

প্রকাশিত : ১২:৩৪:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের শাহজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান। কূপের তিনটি জোনে গ্যাস পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স।

শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কূপটির সর্বনিম্ন স্তরে ডিএসটি টেস্ট শুরু করেন বাপেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) প্রকল্প পরিচালক প্রিন্স মো. আল হেলাল এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদের খনন কার্যক্রম শেষে শনিবার থেকে পরীক্ষামূলক ডিএসটি টেস্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এখন চলছে লোয়ার জোনের টেস্ট। কূপটির মোট তিন হাজার ৩৮৫ মিটার গভীরে খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে লোয়ার জোনের ৩০৪১ মিটার থেকে ৩০৪৬ মিটার এবং ৩০৫৭ মিটার থেকে ৩০৬৪ মিটার পর্যন্ত টেস্ট কার্যক্রম চলছে। এরপরই অপর দুটি জোনের টেস্ট কার্যক্রম চলবে। ডিএসটি টেস্টের পরই এখানে মোট গ্যাস মজুতের পরিমাণ জানা যাবে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে এই গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপের খননকাজ শুরু করে বাপেক্স। এর আগে ২০১৩ সালের ৮ জানুয়ারি শাহাজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রটির ১ নম্বর কূপ উৎপাদনের যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ২ নম্বর কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে