০৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

শেকৃবি গ্রন্থাগারে ফ্যান নষ্ট, আবেদনেও মিলছে না সমাধান

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বিভিন্ন সমস্যার মাঝে নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে ফ্যান নষ্ট হয়ে থাকলেও সেদিকে ভ্রূক্ষেপ করছে না গ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ।

আসন সংকটসহ নানামুখী সমস্যায় জর্জরিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি। গ্রন্থাগারে নেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা। সেজন্য ফ্যানের উপরই শিক্ষার্থীদের নির্ভর করে থাকতে হয়। কিন্তু ফ্যানগুলোর অধিকাংশও এখন অকেজো হয়ে পড়ে আছে। ফলে পড়াশোনায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।

শিক্ষার্থীরা জানায়, এই তীব্র গরমে ফ্যানের নিচেই যেখানে টেকা দায়, সেখানে ফ্যান ছাড়া পড়াশোনা করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যে কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হলেও মেলেনি সমাধান।

জানা যায়, গত ৬ মে গ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর সমাধান চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু আবেদনের ৮ দিন পরেও প্রশাসন থেকে সমাধানের কোনো আভাস পাওয়া যায় নি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর আবেদন করেছি। তারা কোনো ব্যবস্থা না নিলে আমাদের করার কিছু নেই।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

ট্যাগ :

শেকৃবি গ্রন্থাগারে ফ্যান নষ্ট, আবেদনেও মিলছে না সমাধান

প্রকাশিত : ০৬:৫০:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বিভিন্ন সমস্যার মাঝে নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে ফ্যান নষ্ট হয়ে থাকলেও সেদিকে ভ্রূক্ষেপ করছে না গ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ।

আসন সংকটসহ নানামুখী সমস্যায় জর্জরিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি। গ্রন্থাগারে নেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা। সেজন্য ফ্যানের উপরই শিক্ষার্থীদের নির্ভর করে থাকতে হয়। কিন্তু ফ্যানগুলোর অধিকাংশও এখন অকেজো হয়ে পড়ে আছে। ফলে পড়াশোনায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।

শিক্ষার্থীরা জানায়, এই তীব্র গরমে ফ্যানের নিচেই যেখানে টেকা দায়, সেখানে ফ্যান ছাড়া পড়াশোনা করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যে কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হলেও মেলেনি সমাধান।

জানা যায়, গত ৬ মে গ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর সমাধান চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু আবেদনের ৮ দিন পরেও প্রশাসন থেকে সমাধানের কোনো আভাস পাওয়া যায় নি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর আবেদন করেছি। তারা কোনো ব্যবস্থা না নিলে আমাদের করার কিছু নেই।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS