০৯:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ময়মনসিংহের ৩ উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন যারা

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ময়মনসিংহের তিনটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকাল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ।

বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী ত্রিশাল উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিএনপির সদস্য আনোয়ার সাদাত কাপ-পিরিচ প্রতীকে প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জুয়েল সরকার কই মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৯০ ভোট।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সাবেক সদস্য বদরুল আলম প্রদীপ আনারস প্রতীকে ৪৮ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আবু বক্কর ছিদ্দিক ভূঁইয়া চিংড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৫৩৯ ভোট।

 

ফুলবাড়িয়া উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন আর রশিদ ঘোড়া প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামরুজ্জামান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩০৪ ভোট।

নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আরিফুল হক মৃদুল বলেন, তিন উপজেলায় ৪১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন ১৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

 

উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপে ১০৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ১৯টি এবং পরে আরও তিন উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। ফলে বুধবার ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ১৬ উপজেলায় এবং বাকিগুলোতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

ট্যাগ :

ময়মনসিংহের ৩ উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন যারা

প্রকাশিত : ০৮:২৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ময়মনসিংহের তিনটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকাল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ।

বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী ত্রিশাল উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিএনপির সদস্য আনোয়ার সাদাত কাপ-পিরিচ প্রতীকে প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জুয়েল সরকার কই মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৯০ ভোট।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সাবেক সদস্য বদরুল আলম প্রদীপ আনারস প্রতীকে ৪৮ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আবু বক্কর ছিদ্দিক ভূঁইয়া চিংড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৫৩৯ ভোট।

 

ফুলবাড়িয়া উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন আর রশিদ ঘোড়া প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামরুজ্জামান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩০৪ ভোট।

নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আরিফুল হক মৃদুল বলেন, তিন উপজেলায় ৪১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন ১৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

 

উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপে ১০৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ১৯টি এবং পরে আরও তিন উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। ফলে বুধবার ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ১৬ উপজেলায় এবং বাকিগুলোতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।