১০:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জামালপুরে ভুমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ ভুক্তভোগীর

জামালপুরে রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে দোষীদের শাস্তিসহ অধিগ্রহণকৃত ভূমির প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।

শনিবার বিকালে শহরের মৃধা পাড়া এলাকার মৃত খন্দকার ইলিয়াস মোর্তুজার স্ত্রী রুনা আলম নিজ বাড়িতে এই সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, এল. এ কেস নং-১৫/২০২১-২২ জামালপুর শহরের রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্পের জন্য আমার নামীয় ২.০৪ শতক ভূমি অধিগ্রহণের জন্য নোটিশে আমার নাম বাদ দিয়ে বাকি ওয়ারিশদের নামে নোটিশ প্রেরণ করে। এমতাবস্থায় ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা বরাবর অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য আপত্তি দাখিল করি। এবং উক্ত ২.০৪ শতক ভূমির চেক হস্তান্তর না করার জন্য আরেকটি আবেদন দাখিল করে পাশাপাশি আদালতে দুটি মামলা দায়ের করি। যার বিচার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ শাখা কোন প্রকার আইনের তোয়াক্কা না করে আমাকে না জানিয়ে আমার সকল প্রকার বৈধ কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে গত ২৯ আগস্ট তারিখে আমার বিবাদী পক্ষগন কে চেক হস্তান্তর করেন।

তিনি এই বেআইনি কাজের সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের সুষ্ঠু বিচার এবং অধিগ্রহণকৃত ভূমি হতে প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের দাবি করেন। ভূমি অধিগ্রহণ নীতিমালায় ভূমির মালিকানায় জটিলতা বা মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চেক প্রদান করা যাবেনা।

এরূপ উল্লেখ থাকলেও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তারা তা মানেননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

জামালপুরে ভুমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ ভুক্তভোগীর

প্রকাশিত : ০৩:৫৯:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জামালপুরে রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে দোষীদের শাস্তিসহ অধিগ্রহণকৃত ভূমির প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।

শনিবার বিকালে শহরের মৃধা পাড়া এলাকার মৃত খন্দকার ইলিয়াস মোর্তুজার স্ত্রী রুনা আলম নিজ বাড়িতে এই সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, এল. এ কেস নং-১৫/২০২১-২২ জামালপুর শহরের রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্পের জন্য আমার নামীয় ২.০৪ শতক ভূমি অধিগ্রহণের জন্য নোটিশে আমার নাম বাদ দিয়ে বাকি ওয়ারিশদের নামে নোটিশ প্রেরণ করে। এমতাবস্থায় ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা বরাবর অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য আপত্তি দাখিল করি। এবং উক্ত ২.০৪ শতক ভূমির চেক হস্তান্তর না করার জন্য আরেকটি আবেদন দাখিল করে পাশাপাশি আদালতে দুটি মামলা দায়ের করি। যার বিচার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ শাখা কোন প্রকার আইনের তোয়াক্কা না করে আমাকে না জানিয়ে আমার সকল প্রকার বৈধ কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে গত ২৯ আগস্ট তারিখে আমার বিবাদী পক্ষগন কে চেক হস্তান্তর করেন।

তিনি এই বেআইনি কাজের সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের সুষ্ঠু বিচার এবং অধিগ্রহণকৃত ভূমি হতে প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের দাবি করেন। ভূমি অধিগ্রহণ নীতিমালায় ভূমির মালিকানায় জটিলতা বা মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চেক প্রদান করা যাবেনা।

এরূপ উল্লেখ থাকলেও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তারা তা মানেননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস