০৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গণবিরোধী আইন সংস্কার করবে সরকার: আসিফ নজরুল

সাইবার সিকিউরিটি আইনসহ গণবিরোধী আইন সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর এনজিওবিষয়ক ব্যুরোতে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন করা হবে। এই আইন একেবারে বাদ দেওয়া যাবে না। স্পিচ অফেন্স বাদ দেবো কিন্তু কম্পিউটার অফেন্সিভ কাজ বাদ দেওয়া যাবে না। কোনো কম্পিউটার হ্যাক করে কারও মানহানি করলে এটা বাদ দেওয়া যায় না।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার এরশাদ নয় বছরে ৩১ জন মানুষকে হত্যা করেছিল। স্বৈরাচার হাসিনা মাত্র দুই সপ্তাহে এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকারের আমলে তথ্য অধিকার বিনাশ করা হয়েছিল। আইন তৈরি হয়েছে যথাযথ প্রয়োগ করা যায়নি। অরাজকতার জঘন্য উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এগুলো যেন আর ফিরে না আসে, সেই ব্যবস্থা করা হবে।

তিনি বলেন, নিপীড়নের বড় হাতিয়ার তথ্য গোপন করা। শাসন, আইন, বিচার বিভাগ ঠিক না করে কোনো আইনের প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে সোচ্চারভাবে বলতে হবে গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা।

মতবিনিময় সভায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, তথ্য অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক শাহীন আনাম, এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস

বনখেকো আওয়ামীলীগ নেতা ও পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন

গণবিরোধী আইন সংস্কার করবে সরকার: আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ০৩:৪৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাইবার সিকিউরিটি আইনসহ গণবিরোধী আইন সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর এনজিওবিষয়ক ব্যুরোতে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন করা হবে। এই আইন একেবারে বাদ দেওয়া যাবে না। স্পিচ অফেন্স বাদ দেবো কিন্তু কম্পিউটার অফেন্সিভ কাজ বাদ দেওয়া যাবে না। কোনো কম্পিউটার হ্যাক করে কারও মানহানি করলে এটা বাদ দেওয়া যায় না।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার এরশাদ নয় বছরে ৩১ জন মানুষকে হত্যা করেছিল। স্বৈরাচার হাসিনা মাত্র দুই সপ্তাহে এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকারের আমলে তথ্য অধিকার বিনাশ করা হয়েছিল। আইন তৈরি হয়েছে যথাযথ প্রয়োগ করা যায়নি। অরাজকতার জঘন্য উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এগুলো যেন আর ফিরে না আসে, সেই ব্যবস্থা করা হবে।

তিনি বলেন, নিপীড়নের বড় হাতিয়ার তথ্য গোপন করা। শাসন, আইন, বিচার বিভাগ ঠিক না করে কোনো আইনের প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে সোচ্চারভাবে বলতে হবে গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা।

মতবিনিময় সভায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, তথ্য অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক শাহীন আনাম, এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস